ঢাকা , বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo নিবন্ধন পেল অনলাইন সংবাদমাধ্যম ‘দ্য নিউজ ২৪ ডটকম’ Logo পুরাতন ভিডিও নিয়ে অপপ্রচার: গাগলি গ্রামে উত্তেজনা, স্বপন মিয়া দাবি অস্বীকার Logo শান্তিগঞ্জে জমজমাট ফুটবল প্রীতি ম্যাচ: ট্রাইবেকারে জয় পায় পশ্চিম বীরগাঁও ইউনিয়ন Logo সুনামগঞ্জ-৩ আসনে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী মাওলানা সোহেল আহমদ Logo সুনামগঞ্জে এনসিপির নেতৃত্বে হাছন রাজার বংশধর Logo পাথারিয়া ইউনিয়নে ভিজিডি কার্ড বাছাই কার্যক্রম অনুষ্ঠিত Logo ঢাকা জামায়াতের মহাসমাবেশ উপলক্ষে পাথারিয়া ইউপি জামায়াতের প্রস্তুতি সভা সম্পন্ন Logo শান্তিগঞ্জের সুরমা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে হতাশাজনক এসএসসি ফলাফল পাশের হার মাত্র ৬০.১২%, শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের মাঝে চরম অসন্তোষ Logo সিলেটে পাসের হার ৬৮.৫৭, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৬১৪ জন Logo এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫, কমেছে জিপিএ-৫

২০৩৫ সাল নাগাদ বিশ্বের অর্ধেকের বেশি মানুষ মুটিয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে

গবেষণায় শিশু ও কিশোরদের মধ্যে দ্রুত স্থূল হওয়ার প্রবণতা তুলে ধরে বলা হয়, ২০২০ সালের তুলনায় ২০৩৫ সালে স্থূল ছেলেমেয়ের সংখ্যা দ্বিগুণ হবে।কোনো ব্যবস্থা না নিলে ২০৩৫ সাল নাগাদ বিশ্বের অর্ধেকের বেশি মানুষ স্থূল বা মুটিয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।ওয়ার্ল্ড ওবেসিটি ফেডারেশনের এক গবেষণার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনটি আগামী সোমবার জাতিসংঘে উপস্থাপন করা হবে।এতে বলা হয়, ২০৩৫ সাল নাগাদ বিশ্বের ৪০০ কোটির বেশি মানুষ অতিরিক্ত ওজনের সমস্যায় ভুগতে পারে। শিশুদের মধ্যে এই প্রবণতা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আফ্রিকা ও এশিয়ার নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে এই ঝুঁকি অনেক বেশি।অতিরিক্ত ওজনের কারণে আর্থিক ক্ষতির হিসাব তুলে ধরে গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০৩৫ সাল নাগাদ বিশ্বে স্থূলতার কারণে প্রতিবছর ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি অতিরিক্ত খরচ হবে।
ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক লুইস বাওর বলেন, প্রতিবেদনের এই ফলাফল দেশগুলোর জন্য এক সতর্কবার্তা দিচ্ছে। ভবিষ্যতের এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি না হতে চাইলে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে।গবেষণায় শিশু ও কিশোরদের মধ্যে দ্রুত স্থূল হওয়ার প্রবণতা তুলে ধরে বলা হয়, ২০২০ সালের তুলনায় ২০৩৫ সালে স্থূল ছেলেমেয়ের সংখ্যা দ্বিগুণ হবে।বিশ্বের নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে স্থূলতার প্রভাব তুলে ধরা হয়েছে ওবিসিটি ফেডারেশনের প্রতিবেদনে। গবেষণায় দেখা গেছে, শারীরিক স্থুলতার ঝুঁকিতে থাকা ১০টি দেশের মধ্যে নয়টি দেশই আফ্রিকা ও এশিয়ার নিম্ন ও মধ্যম আয়ের। আর এসবগুলোই হয় এশিয়ার, না হয় আফ্রিকা মহাদেশের।স্থূলতা বৃদ্ধির কারণ হিসেবে গবেষণায় বলা হয়, প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া, অতিরিক্ত শুয়ে-বসে সময় কাটানো, খাদ্য সরবরাহ ও বিপণন নিয়ন্ত্রণের দুর্বল নীতি এবং ওজন ব্যবস্থাপনা ও স্বাস্থ্য শিক্ষার অনুন্নত ব্যবস্থা।
শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমে ওজন বেড়ে গেলে তাকে স্থূলকায় বলা হয়। বৈজ্ঞানিকভাবে শরীরের ওজন ও উচ্চতার একটা আনুপাতিক হিসাব করে স্থূলতা নির্ণয় করা হয়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

নিবন্ধন পেল অনলাইন সংবাদমাধ্যম ‘দ্য নিউজ ২৪ ডটকম’

২০৩৫ সাল নাগাদ বিশ্বের অর্ধেকের বেশি মানুষ মুটিয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে

আপডেট সময় ০৬:৩৭:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৪ মার্চ ২০২৩

গবেষণায় শিশু ও কিশোরদের মধ্যে দ্রুত স্থূল হওয়ার প্রবণতা তুলে ধরে বলা হয়, ২০২০ সালের তুলনায় ২০৩৫ সালে স্থূল ছেলেমেয়ের সংখ্যা দ্বিগুণ হবে।কোনো ব্যবস্থা না নিলে ২০৩৫ সাল নাগাদ বিশ্বের অর্ধেকের বেশি মানুষ স্থূল বা মুটিয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।ওয়ার্ল্ড ওবেসিটি ফেডারেশনের এক গবেষণার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনটি আগামী সোমবার জাতিসংঘে উপস্থাপন করা হবে।এতে বলা হয়, ২০৩৫ সাল নাগাদ বিশ্বের ৪০০ কোটির বেশি মানুষ অতিরিক্ত ওজনের সমস্যায় ভুগতে পারে। শিশুদের মধ্যে এই প্রবণতা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আফ্রিকা ও এশিয়ার নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে এই ঝুঁকি অনেক বেশি।অতিরিক্ত ওজনের কারণে আর্থিক ক্ষতির হিসাব তুলে ধরে গবেষণায় বলা হয়েছে, ২০৩৫ সাল নাগাদ বিশ্বে স্থূলতার কারণে প্রতিবছর ৪ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি অতিরিক্ত খরচ হবে।
ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক লুইস বাওর বলেন, প্রতিবেদনের এই ফলাফল দেশগুলোর জন্য এক সতর্কবার্তা দিচ্ছে। ভবিষ্যতের এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি না হতে চাইলে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে।গবেষণায় শিশু ও কিশোরদের মধ্যে দ্রুত স্থূল হওয়ার প্রবণতা তুলে ধরে বলা হয়, ২০২০ সালের তুলনায় ২০৩৫ সালে স্থূল ছেলেমেয়ের সংখ্যা দ্বিগুণ হবে।বিশ্বের নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে স্থূলতার প্রভাব তুলে ধরা হয়েছে ওবিসিটি ফেডারেশনের প্রতিবেদনে। গবেষণায় দেখা গেছে, শারীরিক স্থুলতার ঝুঁকিতে থাকা ১০টি দেশের মধ্যে নয়টি দেশই আফ্রিকা ও এশিয়ার নিম্ন ও মধ্যম আয়ের। আর এসবগুলোই হয় এশিয়ার, না হয় আফ্রিকা মহাদেশের।স্থূলতা বৃদ্ধির কারণ হিসেবে গবেষণায় বলা হয়, প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া, অতিরিক্ত শুয়ে-বসে সময় কাটানো, খাদ্য সরবরাহ ও বিপণন নিয়ন্ত্রণের দুর্বল নীতি এবং ওজন ব্যবস্থাপনা ও স্বাস্থ্য শিক্ষার অনুন্নত ব্যবস্থা।
শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমে ওজন বেড়ে গেলে তাকে স্থূলকায় বলা হয়। বৈজ্ঞানিকভাবে শরীরের ওজন ও উচ্চতার একটা আনুপাতিক হিসাব করে স্থূলতা নির্ণয় করা হয়।