ঢাকা , সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo দিরাইয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নাম ব্যবহার করে কোন অনিয়ম দালালির সাথে জড়িতদের কঠোর হস্তে দমন করা হবে Logo ল্যাব সংস্কারের টাকা আত্মসা শাল্লায় প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তুলে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোব! Logo শান্তিগঞ্জে জামায়াতের উদ্যোগে সিরাত মাহফিল ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান Logo অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি নয়, বিধবা কার্ড বাতিলের অভিযোগ Logo বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় সীমান্তিকের উদ্যাগে বিশ্ব গর্ভনিরোধ দিবস উদযাপন Logo সিলেটে পাথরবাহী ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে ঔষধ কোম্পানীর এরিয়া ম্যানেজার নিহত Logo পাথারিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃআলী নেওয়াজের ইন্তেকাল Logo শান্তিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে একত্রে তিনটি বিদ্যালয়ের অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত Logo সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী আর নেই Logo দুর্যোগ ব্যবস্থা কমিটির সভা

চীনা প্রেসিডেন্ট মস্কো যাচ্ছেন পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে

চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আলোচনার জন্য সামনের সপ্তাহে মস্কো যাবেন বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।ক্রেমলিন বলছে, দুই নেতা এই সাক্ষাতের সময় একটি “সার্বিক অংশীদারিত্ব এবং কৌশলগত সহযোগিতা” নিয়ে কথা বলবেন।চীন এখন রাশিয়ার বড় মিত্র। বেইজিং এরই মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর লক্ষ্যে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছে। তাদের এই প্রস্তাবের পর এখন শি জিনপিং মস্কো সফরে যাচ্ছেন। তবে চীনের এই মধ্যস্থতার প্রস্তাবে পশ্চিমা দেশগুলোর দিক থেকে সেরকম সাড়া পাওয়া যায়নি।বরং পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার কাছে অস্ত্র সরবরাহ না করতে চীনকে হুঁশিয়ার করে দিয়েছে।চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভ্লাদিমির পুতিনের আমন্ত্রণে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ২০ হতে ২২ মার্চ পর্যন্ত মস্কো সফর করবেন। পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র হুয়া চুনিইং বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যাপারে চীন একটি ‘নিরপেক্ষ এবং ন্যায্য’ অবস্থান নেবে এবং শান্তির লক্ষ্যে আলোচনার জন্য গঠনমূলক ভূমিকা পালন করবে।চীনের প্রস্তাবে শান্তি আলোচনা এবং পরস্পরের জাতীয় সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার কথা আছে। তবে এই ১২ দফা প্রস্তাবে ইউক্রেন থেকে রুশ সেনা প্রত্যাহারের কোন সুনির্দিষ্ট কথা উল্লেখ নেই।ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছিলেন, তিনি প্রেসিডেন্ট শি’র সঙ্গে দেখা করতে চান- “আমি সত্যি একথা বিশ্বাস করতে চাই যে চীন রাশিয়াকে অস্ত্র সরবরাহ করবে না”, বলেছিলেন তিনি।কিছু মার্কিন গণমাধ্যমের খবরে বলা হচ্ছে, চীনা নেতার মস্কো সফরের পর প্রেসিডেন্ট শি এবং প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি টেলিফোনে কথা বলবেন। তবে এটি এখনো নিশ্চিত করা হয়নি।ইউক্রেনের বিশ্বাস, প্রেসিডেন্ট শি মস্কোতে এই সফরে যাওয়ার মাধ্যমে বাকী বিশ্বকে এরকম একটা বার্তা দিতে চাইছেন যে রাশিয়ার কিছু মিত্র অন্তত আছে।প্রেসিডেন্ট শি’র মস্কো সফরের কথা ঘোষণার ঠিক আগে বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্র কুলেবা বলেন, “আমার মনে হয় না চীন আসলে এখনো সেরকম একটা মূহুর্তে পৌঁছেছে, যখন তারা রাশিয়াকে অস্ত্র দিতে চায়, অস্ত্র দিতে প্রস্তুত। আবার আমার এটাও মনে হয় না যে এই সফরের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে… মস্কোতে চীনা নেতার এই সফরই আসলে একটা বার্তা। তবে আমি মনে করি না যে এর কোন তাৎক্ষণিক ফল হবে।”

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

দিরাইয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নাম ব্যবহার করে কোন অনিয়ম দালালির সাথে জড়িতদের কঠোর হস্তে দমন করা হবে

চীনা প্রেসিডেন্ট মস্কো যাচ্ছেন পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে

আপডেট সময় ১০:৫৫:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মার্চ ২০২৩

চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আলোচনার জন্য সামনের সপ্তাহে মস্কো যাবেন বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।ক্রেমলিন বলছে, দুই নেতা এই সাক্ষাতের সময় একটি “সার্বিক অংশীদারিত্ব এবং কৌশলগত সহযোগিতা” নিয়ে কথা বলবেন।চীন এখন রাশিয়ার বড় মিত্র। বেইজিং এরই মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর লক্ষ্যে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছে। তাদের এই প্রস্তাবের পর এখন শি জিনপিং মস্কো সফরে যাচ্ছেন। তবে চীনের এই মধ্যস্থতার প্রস্তাবে পশ্চিমা দেশগুলোর দিক থেকে সেরকম সাড়া পাওয়া যায়নি।বরং পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ার কাছে অস্ত্র সরবরাহ না করতে চীনকে হুঁশিয়ার করে দিয়েছে।চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভ্লাদিমির পুতিনের আমন্ত্রণে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ২০ হতে ২২ মার্চ পর্যন্ত মস্কো সফর করবেন। পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র হুয়া চুনিইং বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধের ব্যাপারে চীন একটি ‘নিরপেক্ষ এবং ন্যায্য’ অবস্থান নেবে এবং শান্তির লক্ষ্যে আলোচনার জন্য গঠনমূলক ভূমিকা পালন করবে।চীনের প্রস্তাবে শান্তি আলোচনা এবং পরস্পরের জাতীয় সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার কথা আছে। তবে এই ১২ দফা প্রস্তাবে ইউক্রেন থেকে রুশ সেনা প্রত্যাহারের কোন সুনির্দিষ্ট কথা উল্লেখ নেই।ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছিলেন, তিনি প্রেসিডেন্ট শি’র সঙ্গে দেখা করতে চান- “আমি সত্যি একথা বিশ্বাস করতে চাই যে চীন রাশিয়াকে অস্ত্র সরবরাহ করবে না”, বলেছিলেন তিনি।কিছু মার্কিন গণমাধ্যমের খবরে বলা হচ্ছে, চীনা নেতার মস্কো সফরের পর প্রেসিডেন্ট শি এবং প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি টেলিফোনে কথা বলবেন। তবে এটি এখনো নিশ্চিত করা হয়নি।ইউক্রেনের বিশ্বাস, প্রেসিডেন্ট শি মস্কোতে এই সফরে যাওয়ার মাধ্যমে বাকী বিশ্বকে এরকম একটা বার্তা দিতে চাইছেন যে রাশিয়ার কিছু মিত্র অন্তত আছে।প্রেসিডেন্ট শি’র মস্কো সফরের কথা ঘোষণার ঠিক আগে বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিমিত্র কুলেবা বলেন, “আমার মনে হয় না চীন আসলে এখনো সেরকম একটা মূহুর্তে পৌঁছেছে, যখন তারা রাশিয়াকে অস্ত্র দিতে চায়, অস্ত্র দিতে প্রস্তুত। আবার আমার এটাও মনে হয় না যে এই সফরের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে… মস্কোতে চীনা নেতার এই সফরই আসলে একটা বার্তা। তবে আমি মনে করি না যে এর কোন তাৎক্ষণিক ফল হবে।”