ঢাকা , সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo ল্যাব সংস্কারের টাকা আত্মসা শাল্লায় প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তুলে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোব! Logo শান্তিগঞ্জে জামায়াতের উদ্যোগে সিরাত মাহফিল ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান Logo অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি নয়, বিধবা কার্ড বাতিলের অভিযোগ Logo বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় সীমান্তিকের উদ্যাগে বিশ্ব গর্ভনিরোধ দিবস উদযাপন Logo সিলেটে পাথরবাহী ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে ঔষধ কোম্পানীর এরিয়া ম্যানেজার নিহত Logo পাথারিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃআলী নেওয়াজের ইন্তেকাল Logo শান্তিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে একত্রে তিনটি বিদ্যালয়ের অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত Logo সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী আর নেই Logo দুর্যোগ ব্যবস্থা কমিটির সভা Logo ছিনতাই করে পালোনোর সময় সিএনজি সহ চার ছিনতাইকারী জনতার হাতে আটক

আবারো বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া সিসিইউতে নেয়া হয়েছে

নিউজ ডেস্কঃ
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে ফের সিসিইউতে নেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে তাকে সিসিইউতে নেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বেগম জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান, খালেদা জিয়ার শারীরিক কিছু জটিলতা বেড়ে যাওয়ায় মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে তাকে কেবিন থেকে সিসিইউতে নেওয়া হয়।

খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে হার্টের সমস্যা, লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, দাঁত ও চোখের সমস্যাসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। গত বছরের জুনে খালেদা জিয়ার এনজিওগ্রাম করা হলে তার হৃদযন্ত্রে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। এর একটিতে রিং পরানো হয়। সবশেষ গত ৯ আগস্ট শারীরিক অসুস্থতার কারণে খালেদা জিয়াকে আবারও হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। এরমধ্যে গত দুই সপ্তাহে তাকে দুই দফায় সিসিইউতে নেওয়া হয়েছিল।

এদিকে, খালেদা জিয়ার অসুস্থতা দিন দিন বেড়ে যাওয়ায় ২৫ সেপ্টেম্বর তাকে স্থায়ীভাবে মুক্তি দিয়ে বিদেশে চিকিৎসা দেওয়ার অনুমতি চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করে তার পরিবার।

এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, আবেদনটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে। খালেদা জিয়ার ভাইয়ের আবেদনটি অল্প সময়ের মধ্যে যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে।

উল্লেখ্য, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়ার পাঁচ বছরের সাজা হয়। সেদিন থেকে তিনি কারাবন্দি হন। ২০২০ সালের মার্চে করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে সরকার খালেদা জিয়ার দণ্ড ছয় মাসের জন্য স্থগিত করে মুক্তি দেয়। এরপর দফায় দফার তার মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে। সর্বশেষ ১২ সেপ্টেম্বর আরও ছয় মাস বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

ল্যাব সংস্কারের টাকা আত্মসা শাল্লায় প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তুলে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোব!

আবারো বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া সিসিইউতে নেয়া হয়েছে

আপডেট সময় ০৭:১৩:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

নিউজ ডেস্কঃ
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে ফের সিসিইউতে নেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে তাকে সিসিইউতে নেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বেগম জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান, খালেদা জিয়ার শারীরিক কিছু জটিলতা বেড়ে যাওয়ায় মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে তাকে কেবিন থেকে সিসিইউতে নেওয়া হয়।

খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে হার্টের সমস্যা, লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, দাঁত ও চোখের সমস্যাসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। গত বছরের জুনে খালেদা জিয়ার এনজিওগ্রাম করা হলে তার হৃদযন্ত্রে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। এর একটিতে রিং পরানো হয়। সবশেষ গত ৯ আগস্ট শারীরিক অসুস্থতার কারণে খালেদা জিয়াকে আবারও হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। এরমধ্যে গত দুই সপ্তাহে তাকে দুই দফায় সিসিইউতে নেওয়া হয়েছিল।

এদিকে, খালেদা জিয়ার অসুস্থতা দিন দিন বেড়ে যাওয়ায় ২৫ সেপ্টেম্বর তাকে স্থায়ীভাবে মুক্তি দিয়ে বিদেশে চিকিৎসা দেওয়ার অনুমতি চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করে তার পরিবার।

এ বিষয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, আবেদনটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে। খালেদা জিয়ার ভাইয়ের আবেদনটি অল্প সময়ের মধ্যে যাচাই-বাছাই করে সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে।

উল্লেখ্য, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়ার পাঁচ বছরের সাজা হয়। সেদিন থেকে তিনি কারাবন্দি হন। ২০২০ সালের মার্চে করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দিলে পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে সরকার খালেদা জিয়ার দণ্ড ছয় মাসের জন্য স্থগিত করে মুক্তি দেয়। এরপর দফায় দফার তার মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে। সর্বশেষ ১২ সেপ্টেম্বর আরও ছয় মাস বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।