ঢাকা , শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo ধর্মপাশায় অবৈধভাবে মাটি উত্তোলন, অ্যাক্সেভেটর মেশিন জব্দ Logo নরসিংপুরে জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo তাহিরপুরে বাদাঘাট ইউনিয়নের উদ্যোগে জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo এমসি কলেজ রিপোর্টার্স ইউনিটির ইফতার ও দায়িত্ব হস্তান্তর Logo মুহাম্মদপুরে জামায়াতের ইফতার মাহফিল Logo সুসাস গণপাঠাগার নিয়ে মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন সভাপতি শেখ একেএম জাকারিয়া Logo মধ্যনগর উপজেলা বি এন পির নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা Logo জামালগঞ্জ প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি শাহীন সম্পাদক তাহের Logo এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের অধিনে রাখার দাবিতে দোয়ারাবাজারে কর্মবিরতি, বন্ধ সব ধরনের সেবা Logo শান্তিগঞ্জে এনআইডি সেবা ইসির অধীনে রাখার দাবিতে মানববন্ধন

মধ্যনগরে প্রয়োজন দ্রুত নদী খনন

  • মান্নার মিয়া
  • আপডেট সময় ০৩:৪২:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫
  • ৫২১ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার:(সুনামগঞ্জ)

অমৃত জ্যোতি,হাওরাঞ্চল প্রতিনিধি সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলা সংলগ্ন সুমেশ্বরী নদীতে বর্ষায় ভরা যৌবন থাকলেও প্রতি শীত থেকে গ্রীষ্ম পর্যন্ত দেখাদেয় নাব্যতা সংকট।ব্যাহত হয় নৌযান চলাচল প্রয়োজনীয় পণ্য স্থানান্তর,এতে করে ব্যাপক ভুগান্তি পোহান নৌযান শ্রমিকেরা।
একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে জেগেছে মাঠের মতে বিশাল চর সহ জন্ম নেয় গোবাদি পশুর ঘাস।স্বাধীনতার পর থেকেই এই অঞ্চলে হয়নি নদী খনন।তাই জনসাধারনের একদাবী মধ্যনগরে প্রয়োজন দ্রুত নদী খনন।
এমন চিত্রযেন-
“আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে
বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে”
কবির ভাষাকেও হাড় মানিয়ে মনায় মধ্যনগরের সুমেশ্বরীর নাব্যতা।বৈশাখে হাটু জল থাকার কথা কিন্তু মাঘের শুরুতেই ভেসে উঠে এমন চিত্র।শুকনোর মৌসুমে থাকেনা আগুন নিভানোর পানিও।এযেন কারো দেয়া কোন এক অভিশাপ!
বর্ষায় বছরেই পাহাড়ি ঢলে নদী ভরাট হয়ে রুপনেয় খালের।চলমান এসময়ের-চিত্রে চরপড়া বালুময় নদীতে নাব্যতার সংকটে পন্যবাহী নৌযানের ঝটলা বাঁধে থাকবে প্রায় ৫কিলোমিটার।মধ্যনগর বাজার সংলগ্ন হুলাকান্দা বাজার ভায়া পাকা ব্রীজ,মধ্যনগর আখড়া ঘাট হয়ে জমশেরপুর টানা ঘাট পর্যন্ত রয়েছে থাকে নাব্যতা সংকট।
একমাত্র সমাধান-“নদীখনন”।ভাটি এলাকার কৃষকের বোরোধান আগামবন্যার কবল ও নৌযান চলাচলের মাধ্যমে শ্রমিক বাঁচাতে প্রয়োজন “নদী খনন”এর কোন বিকল্প নেই,তীরবর্তী জনসাধারণের দাবী।
এবিষয়ে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার গণমাধ্যমকে বলেন’ইতিমধ্যে সুনামগঞ্জের ১৪টি নদী খননের চাহিদা পাঠানো হয়েছে।অনুমোদন আসলে আশা করছি পাহাড় থেকে নেমে আসা সুমেশ্বরী সহ চড়পড়া সকল নদীই খনন করা হবে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

ধর্মপাশায় অবৈধভাবে মাটি উত্তোলন, অ্যাক্সেভেটর মেশিন জব্দ

মধ্যনগরে প্রয়োজন দ্রুত নদী খনন

আপডেট সময় ০৩:৪২:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫

স্টাফ রিপোর্টার:(সুনামগঞ্জ)

অমৃত জ্যোতি,হাওরাঞ্চল প্রতিনিধি সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলা সংলগ্ন সুমেশ্বরী নদীতে বর্ষায় ভরা যৌবন থাকলেও প্রতি শীত থেকে গ্রীষ্ম পর্যন্ত দেখাদেয় নাব্যতা সংকট।ব্যাহত হয় নৌযান চলাচল প্রয়োজনীয় পণ্য স্থানান্তর,এতে করে ব্যাপক ভুগান্তি পোহান নৌযান শ্রমিকেরা।
একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে জেগেছে মাঠের মতে বিশাল চর সহ জন্ম নেয় গোবাদি পশুর ঘাস।স্বাধীনতার পর থেকেই এই অঞ্চলে হয়নি নদী খনন।তাই জনসাধারনের একদাবী মধ্যনগরে প্রয়োজন দ্রুত নদী খনন।
এমন চিত্রযেন-
“আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে
বৈশাখ মাসে তার হাঁটু জল থাকে”
কবির ভাষাকেও হাড় মানিয়ে মনায় মধ্যনগরের সুমেশ্বরীর নাব্যতা।বৈশাখে হাটু জল থাকার কথা কিন্তু মাঘের শুরুতেই ভেসে উঠে এমন চিত্র।শুকনোর মৌসুমে থাকেনা আগুন নিভানোর পানিও।এযেন কারো দেয়া কোন এক অভিশাপ!
বর্ষায় বছরেই পাহাড়ি ঢলে নদী ভরাট হয়ে রুপনেয় খালের।চলমান এসময়ের-চিত্রে চরপড়া বালুময় নদীতে নাব্যতার সংকটে পন্যবাহী নৌযানের ঝটলা বাঁধে থাকবে প্রায় ৫কিলোমিটার।মধ্যনগর বাজার সংলগ্ন হুলাকান্দা বাজার ভায়া পাকা ব্রীজ,মধ্যনগর আখড়া ঘাট হয়ে জমশেরপুর টানা ঘাট পর্যন্ত রয়েছে থাকে নাব্যতা সংকট।
একমাত্র সমাধান-“নদীখনন”।ভাটি এলাকার কৃষকের বোরোধান আগামবন্যার কবল ও নৌযান চলাচলের মাধ্যমে শ্রমিক বাঁচাতে প্রয়োজন “নদী খনন”এর কোন বিকল্প নেই,তীরবর্তী জনসাধারণের দাবী।
এবিষয়ে সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার গণমাধ্যমকে বলেন’ইতিমধ্যে সুনামগঞ্জের ১৪টি নদী খননের চাহিদা পাঠানো হয়েছে।অনুমোদন আসলে আশা করছি পাহাড় থেকে নেমে আসা সুমেশ্বরী সহ চড়পড়া সকল নদীই খনন করা হবে।