ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo শান্তিগঞ্জে দিনব্যাপী তামাক বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত Logo শাল্লায় অফিসেই আত্মহত্যা করলেন অফিস সহকারী Logo সামাজিক সংগঠন স্টুডেন্টস কেয়ার জগন্নাথপুর এর বৃক্ষ উৎসব সম্পন্ন Logo সুনামগঞ্জ জেলায় নবনিযুক্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের যোগদান Logo দিরাই ডেভেলাপমেন্ট অর্গেনাইজেশন ইউকের উদ্দ্যোগে ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগীতা সম্পন্ন Logo নবনিয়োগপ্রাপ্ত কনস্টেবলদের ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ কোর্সের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন Logo বিশ্বম্ভরপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২ Logo পাথারিয়া ইউপি ৩ নং ওয়ার্ডে প্রার্থী হচ্ছেন মোঃফয়জুল হক Logo সোহম আমাদের জাগরণের পথ দেখিয়েছে – ইউএনও সনজিব সরকার Logo শান্তিগঞ্জে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে বিট পুলিশিং সংক্রান্তে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

জলমহালে অবৈধভাবে মাছ আহরণ রোধে জনসচেতনতা কার্যক্রম ও প্রশাসনের আইনি পদক্ষেপ

  • মান্নার মিয়া
  • আপডেট সময় ০৫:১২:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫
  • ৫৫৭ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার:(সুনামগঞ্জ)

সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই, শাল্লা ও জামালগঞ্জ থানার বিভিন্ন জলমহালে দলবদ্ধভাবে স্থানীয় গ্রামবাসী ইজারাদারদের অনুমতি ছাড়া ও তাদের অনুপস্থিতিতে অবৈধভাবে মাছ আহরণ করছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ, সেনাবাহিনী ও উপজেলা প্রশাসন যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করছে এবং অবৈধভাবে মাছ আহরণ প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। এ ধরনের অনৈতিক ও বেআইনি কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে স্থানীয় জনগণের মধ্যে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আজ শুক্রবার (৭ মার্চ) জুমার নামাজের পর দিরাই থানাধীন শ্যামারচর এলাকায় সচেতনতামূলক সভা করা হয়।
সুনামগঞ্জ জেলার জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন), পুলিশ সুপার (সাময়িক দায়িত্ব) তাপস রঞ্জন ঘোষ স্থানীয় জনসাধারণের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় তারা বলেন, জলমহালের ইজারাদারদের অনুমতি ছাড়া তাদের অনুপস্থিতিতে মাছ আহরণ করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ এবং অনৈতিক। যারা এ ধরনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হবেন, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রশাসন সবসময় তৎপর রয়েছে এবং কেউ বেআইনিভাবে জলমহালের সম্পদ দখল বা আহরণ করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতোমধ্যে জলমহাল থেকে অবৈধভাবে মাছ আহরণকারীদের গ্রেফতারপূর্বক মামলা দায়ের করা হয়েছে।
তারা আরও বলেন, জলমহালের সম্পদ রক্ষায় জনগণকে সচেতন থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ভূমিকা রাখতে হবে, যাতে কেউ অবৈধভাবে জলমহালের সম্পদ দখল বা আহরণে যুক্ত হতে না পারে।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন দিরাই ও শাল্লা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, সংশ্লিষ্ট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি), স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও সাধারণ জনগণ।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

শান্তিগঞ্জে দিনব্যাপী তামাক বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

জলমহালে অবৈধভাবে মাছ আহরণ রোধে জনসচেতনতা কার্যক্রম ও প্রশাসনের আইনি পদক্ষেপ

আপডেট সময় ০৫:১২:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫

স্টাফ রিপোর্টার:(সুনামগঞ্জ)

সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই, শাল্লা ও জামালগঞ্জ থানার বিভিন্ন জলমহালে দলবদ্ধভাবে স্থানীয় গ্রামবাসী ইজারাদারদের অনুমতি ছাড়া ও তাদের অনুপস্থিতিতে অবৈধভাবে মাছ আহরণ করছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশ, সেনাবাহিনী ও উপজেলা প্রশাসন যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করছে এবং অবৈধভাবে মাছ আহরণ প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। এ ধরনের অনৈতিক ও বেআইনি কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে স্থানীয় জনগণের মধ্যে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আজ শুক্রবার (৭ মার্চ) জুমার নামাজের পর দিরাই থানাধীন শ্যামারচর এলাকায় সচেতনতামূলক সভা করা হয়।
সুনামগঞ্জ জেলার জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন), পুলিশ সুপার (সাময়িক দায়িত্ব) তাপস রঞ্জন ঘোষ স্থানীয় জনসাধারণের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এ সময় তারা বলেন, জলমহালের ইজারাদারদের অনুমতি ছাড়া তাদের অনুপস্থিতিতে মাছ আহরণ করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ এবং অনৈতিক। যারা এ ধরনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হবেন, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রশাসন সবসময় তৎপর রয়েছে এবং কেউ বেআইনিভাবে জলমহালের সম্পদ দখল বা আহরণ করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতোমধ্যে জলমহাল থেকে অবৈধভাবে মাছ আহরণকারীদের গ্রেফতারপূর্বক মামলা দায়ের করা হয়েছে।
তারা আরও বলেন, জলমহালের সম্পদ রক্ষায় জনগণকে সচেতন থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ভূমিকা রাখতে হবে, যাতে কেউ অবৈধভাবে জলমহালের সম্পদ দখল বা আহরণে যুক্ত হতে না পারে।
এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন দিরাই ও শাল্লা উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, সংশ্লিষ্ট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি), স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও সাধারণ জনগণ।