ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫, ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo ধর্মপাশায় অবৈধভাবে মাটি উত্তোলন, অ্যাক্সেভেটর মেশিন জব্দ Logo নরসিংপুরে জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo তাহিরপুরে বাদাঘাট ইউনিয়নের উদ্যোগে জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিল সম্পন্ন Logo এমসি কলেজ রিপোর্টার্স ইউনিটির ইফতার ও দায়িত্ব হস্তান্তর Logo মুহাম্মদপুরে জামায়াতের ইফতার মাহফিল Logo সুসাস গণপাঠাগার নিয়ে মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন সভাপতি শেখ একেএম জাকারিয়া Logo মধ্যনগর উপজেলা বি এন পির নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা Logo জামালগঞ্জ প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি শাহীন সম্পাদক তাহের Logo এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের অধিনে রাখার দাবিতে দোয়ারাবাজারে কর্মবিরতি, বন্ধ সব ধরনের সেবা Logo শান্তিগঞ্জে এনআইডি সেবা ইসির অধীনে রাখার দাবিতে মানববন্ধন

এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের অধিনে রাখার দাবিতে দোয়ারাবাজারে কর্মবিরতি, বন্ধ সব ধরনের সেবা

  • সোহেল মিয়া
  • আপডেট সময় ০২:১৩:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫
  • ৫০৭ বার পড়া হয়েছে

দোয়ারাবাজার(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধি:
এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের অধিনে রাখার দাবিতে স্ট্যান্ড ফর এনআইডি কর্মসূচি পালন করছেন দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন কমিশনের কর্মীরা।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় শুরু হওয়া কর্মসূচি চলে ১টা পর্যন্ত। সারাদেশে ইসির কর্মীদের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন অফিসের কর্মকর্তারা স্ট্যান্ড ফর এনআইডি কর্মসূচী পালণ করে। এতে এনআইডি সেবা বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছে উপজেলার নাগরিক সমাজ। অনেকেই বিষয়টি আগে না জানায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন অফিসের সামন থেকে ফিরে যেতে দেখা গেছে।
এর আগে জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা কার্যক্রম নির্বাচন কমিশনে রাখার দাবিতে ‘স্ট্যান্ড ফর এনআইডি’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় বুধবার।
বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বেলা ১১টা থেকে ইসির কর্মীরা অফিসের সামনে মানববন্ধন শুরু করেছেন।
ইসির কর্মকর্তারা জানান, ভোটার তালিকা ও এনআইডি একসঙ্গে নির্বাচন কমিশনে রাখার পক্ষে ইসির পূর্বের সংলাপগুলোতে অংশীজনরা মতামত দিয়েছেন। সর্বশেষ ২০২৩ সালে একটি আইন করে শুধু এনআইডি সেবা সুরক্ষা সেবা বিভাগে নেওয়ার চেষ্টা হয়। অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যমান আইনটি বাতিল করে এনআইডি ইসির অধীনেই রাখার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু মাঝপথে দেখা যাচ্ছে, আলাদা করে একটি কমিশন বানিয়ে এনআইডি তার অধীনে নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হলো। এনআইডি ইসির অধীনে থাকবে, এটি যৌক্তিক দাবি। এনআইডি ইসির অধীনে না থাকলে নাগরিক সেবা বাধাগ্রস্ত হবে, এমন উদ্বেগ যৌক্তিক। এনআইডি আলাদা হলে নির্বাচন ব্যবস্থাই বাধাগ্রস্ত হবে। তারা আরও বলছেন, এনআইডি এমনভাবে জন্ম হয়েছে যে এটা কমিশন থেকে আলাদা করার মতো নয়। ডাটাবেজ একটা। কোনো প্রতিষ্ঠান এনআইডি নিতে হলে ভোটার তালিকাও নিতে হবে। এনআইডি নিলে ভোটার তালিকা ব্যাহত হবে। এনআইডি চলে গেলে ভোটার তালিকায় ভাটা পড়বে। এনআইডির জন্ম হয়েছে নির্বাচন কমিশনে। সুতরাং এটি এখানেই থাকা দরকার।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

ধর্মপাশায় অবৈধভাবে মাটি উত্তোলন, অ্যাক্সেভেটর মেশিন জব্দ

এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের অধিনে রাখার দাবিতে দোয়ারাবাজারে কর্মবিরতি, বন্ধ সব ধরনের সেবা

আপডেট সময় ০২:১৩:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫

দোয়ারাবাজার(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধি:
এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের অধিনে রাখার দাবিতে স্ট্যান্ড ফর এনআইডি কর্মসূচি পালন করছেন দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন কমিশনের কর্মীরা।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় শুরু হওয়া কর্মসূচি চলে ১টা পর্যন্ত। সারাদেশে ইসির কর্মীদের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন অফিসের কর্মকর্তারা স্ট্যান্ড ফর এনআইডি কর্মসূচী পালণ করে। এতে এনআইডি সেবা বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছে উপজেলার নাগরিক সমাজ। অনেকেই বিষয়টি আগে না জানায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন অফিসের সামন থেকে ফিরে যেতে দেখা গেছে।
এর আগে জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা কার্যক্রম নির্বাচন কমিশনে রাখার দাবিতে ‘স্ট্যান্ড ফর এনআইডি’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় বুধবার।
বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বেলা ১১টা থেকে ইসির কর্মীরা অফিসের সামনে মানববন্ধন শুরু করেছেন।
ইসির কর্মকর্তারা জানান, ভোটার তালিকা ও এনআইডি একসঙ্গে নির্বাচন কমিশনে রাখার পক্ষে ইসির পূর্বের সংলাপগুলোতে অংশীজনরা মতামত দিয়েছেন। সর্বশেষ ২০২৩ সালে একটি আইন করে শুধু এনআইডি সেবা সুরক্ষা সেবা বিভাগে নেওয়ার চেষ্টা হয়। অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যমান আইনটি বাতিল করে এনআইডি ইসির অধীনেই রাখার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু মাঝপথে দেখা যাচ্ছে, আলাদা করে একটি কমিশন বানিয়ে এনআইডি তার অধীনে নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হলো। এনআইডি ইসির অধীনে থাকবে, এটি যৌক্তিক দাবি। এনআইডি ইসির অধীনে না থাকলে নাগরিক সেবা বাধাগ্রস্ত হবে, এমন উদ্বেগ যৌক্তিক। এনআইডি আলাদা হলে নির্বাচন ব্যবস্থাই বাধাগ্রস্ত হবে। তারা আরও বলছেন, এনআইডি এমনভাবে জন্ম হয়েছে যে এটা কমিশন থেকে আলাদা করার মতো নয়। ডাটাবেজ একটা। কোনো প্রতিষ্ঠান এনআইডি নিতে হলে ভোটার তালিকাও নিতে হবে। এনআইডি নিলে ভোটার তালিকা ব্যাহত হবে। এনআইডি চলে গেলে ভোটার তালিকায় ভাটা পড়বে। এনআইডির জন্ম হয়েছে নির্বাচন কমিশনে। সুতরাং এটি এখানেই থাকা দরকার।