ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫, ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের অধিনে রাখার দাবিতে দোয়ারাবাজারে কর্মবিরতি, বন্ধ সব ধরনের সেবা Logo শান্তিগঞ্জে এনআইডি সেবা ইসির অধীনে রাখার দাবিতে মানববন্ধন Logo সুনামগঞ্জের পলাশ ইউনিয়নে ধানের শীষের সম্ভাব্য প্রার্থী এড.নুরুলের সমর্থনে বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল Logo জগন্নাথপুর পৌরসভার বাজার ইউনিটের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত। Logo ১৫ই মার্চ কলকলিয়ায় ইফতার মাহফিল সফল করার লক্ষে বিএনপির প্রস্তুতি সভা Logo বৈষম্যহীন সরকার আমরা চাই না: অনিক রায় Logo দোয়ারাবাজারে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত আব্দুস সামাদের মৃত্যু Logo শহীদ আব্দুস সালাম আজাদের পরিবারের সাথে সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রশিবিরের ইফতার মাহফিল Logo সুনামগঞ্জ জেলা পুলিশের কল্যাণ ও অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত Logo শান্তিগঞ্জে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সভা

এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের অধিনে রাখার দাবিতে দোয়ারাবাজারে কর্মবিরতি, বন্ধ সব ধরনের সেবা

  • সোহেল মিয়া
  • আপডেট সময় ০২:১৩:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫
  • ৫০১ বার পড়া হয়েছে

দোয়ারাবাজার(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধি:
এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের অধিনে রাখার দাবিতে স্ট্যান্ড ফর এনআইডি কর্মসূচি পালন করছেন দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন কমিশনের কর্মীরা।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় শুরু হওয়া কর্মসূচি চলে ১টা পর্যন্ত। সারাদেশে ইসির কর্মীদের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন অফিসের কর্মকর্তারা স্ট্যান্ড ফর এনআইডি কর্মসূচী পালণ করে। এতে এনআইডি সেবা বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছে উপজেলার নাগরিক সমাজ। অনেকেই বিষয়টি আগে না জানায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন অফিসের সামন থেকে ফিরে যেতে দেখা গেছে।
এর আগে জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা কার্যক্রম নির্বাচন কমিশনে রাখার দাবিতে ‘স্ট্যান্ড ফর এনআইডি’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় বুধবার।
বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বেলা ১১টা থেকে ইসির কর্মীরা অফিসের সামনে মানববন্ধন শুরু করেছেন।
ইসির কর্মকর্তারা জানান, ভোটার তালিকা ও এনআইডি একসঙ্গে নির্বাচন কমিশনে রাখার পক্ষে ইসির পূর্বের সংলাপগুলোতে অংশীজনরা মতামত দিয়েছেন। সর্বশেষ ২০২৩ সালে একটি আইন করে শুধু এনআইডি সেবা সুরক্ষা সেবা বিভাগে নেওয়ার চেষ্টা হয়। অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যমান আইনটি বাতিল করে এনআইডি ইসির অধীনেই রাখার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু মাঝপথে দেখা যাচ্ছে, আলাদা করে একটি কমিশন বানিয়ে এনআইডি তার অধীনে নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হলো। এনআইডি ইসির অধীনে থাকবে, এটি যৌক্তিক দাবি। এনআইডি ইসির অধীনে না থাকলে নাগরিক সেবা বাধাগ্রস্ত হবে, এমন উদ্বেগ যৌক্তিক। এনআইডি আলাদা হলে নির্বাচন ব্যবস্থাই বাধাগ্রস্ত হবে। তারা আরও বলছেন, এনআইডি এমনভাবে জন্ম হয়েছে যে এটা কমিশন থেকে আলাদা করার মতো নয়। ডাটাবেজ একটা। কোনো প্রতিষ্ঠান এনআইডি নিতে হলে ভোটার তালিকাও নিতে হবে। এনআইডি নিলে ভোটার তালিকা ব্যাহত হবে। এনআইডি চলে গেলে ভোটার তালিকায় ভাটা পড়বে। এনআইডির জন্ম হয়েছে নির্বাচন কমিশনে। সুতরাং এটি এখানেই থাকা দরকার।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের অধিনে রাখার দাবিতে দোয়ারাবাজারে কর্মবিরতি, বন্ধ সব ধরনের সেবা

এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের অধিনে রাখার দাবিতে দোয়ারাবাজারে কর্মবিরতি, বন্ধ সব ধরনের সেবা

আপডেট সময় ০২:১৩:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫

দোয়ারাবাজার(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধি:
এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের অধিনে রাখার দাবিতে স্ট্যান্ড ফর এনআইডি কর্মসূচি পালন করছেন দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন কমিশনের কর্মীরা।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় শুরু হওয়া কর্মসূচি চলে ১টা পর্যন্ত। সারাদেশে ইসির কর্মীদের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন অফিসের কর্মকর্তারা স্ট্যান্ড ফর এনআইডি কর্মসূচী পালণ করে। এতে এনআইডি সেবা বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছে উপজেলার নাগরিক সমাজ। অনেকেই বিষয়টি আগে না জানায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন অফিসের সামন থেকে ফিরে যেতে দেখা গেছে।
এর আগে জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা কার্যক্রম নির্বাচন কমিশনে রাখার দাবিতে ‘স্ট্যান্ড ফর এনআইডি’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় বুধবার।
বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বেলা ১১টা থেকে ইসির কর্মীরা অফিসের সামনে মানববন্ধন শুরু করেছেন।
ইসির কর্মকর্তারা জানান, ভোটার তালিকা ও এনআইডি একসঙ্গে নির্বাচন কমিশনে রাখার পক্ষে ইসির পূর্বের সংলাপগুলোতে অংশীজনরা মতামত দিয়েছেন। সর্বশেষ ২০২৩ সালে একটি আইন করে শুধু এনআইডি সেবা সুরক্ষা সেবা বিভাগে নেওয়ার চেষ্টা হয়। অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যমান আইনটি বাতিল করে এনআইডি ইসির অধীনেই রাখার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু মাঝপথে দেখা যাচ্ছে, আলাদা করে একটি কমিশন বানিয়ে এনআইডি তার অধীনে নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হলো। এনআইডি ইসির অধীনে থাকবে, এটি যৌক্তিক দাবি। এনআইডি ইসির অধীনে না থাকলে নাগরিক সেবা বাধাগ্রস্ত হবে, এমন উদ্বেগ যৌক্তিক। এনআইডি আলাদা হলে নির্বাচন ব্যবস্থাই বাধাগ্রস্ত হবে। তারা আরও বলছেন, এনআইডি এমনভাবে জন্ম হয়েছে যে এটা কমিশন থেকে আলাদা করার মতো নয়। ডাটাবেজ একটা। কোনো প্রতিষ্ঠান এনআইডি নিতে হলে ভোটার তালিকাও নিতে হবে। এনআইডি নিলে ভোটার তালিকা ব্যাহত হবে। এনআইডি চলে গেলে ভোটার তালিকায় ভাটা পড়বে। এনআইডির জন্ম হয়েছে নির্বাচন কমিশনে। সুতরাং এটি এখানেই থাকা দরকার।