ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo শান্তিগঞ্জে দিনব্যাপী তামাক বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত Logo শাল্লায় অফিসেই আত্মহত্যা করলেন অফিস সহকারী Logo সামাজিক সংগঠন স্টুডেন্টস কেয়ার জগন্নাথপুর এর বৃক্ষ উৎসব সম্পন্ন Logo সুনামগঞ্জ জেলায় নবনিযুক্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের যোগদান Logo দিরাই ডেভেলাপমেন্ট অর্গেনাইজেশন ইউকের উদ্দ্যোগে ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগীতা সম্পন্ন Logo নবনিয়োগপ্রাপ্ত কনস্টেবলদের ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ কোর্সের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন Logo বিশ্বম্ভরপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২ Logo পাথারিয়া ইউপি ৩ নং ওয়ার্ডে প্রার্থী হচ্ছেন মোঃফয়জুল হক Logo সোহম আমাদের জাগরণের পথ দেখিয়েছে – ইউএনও সনজিব সরকার Logo শান্তিগঞ্জে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে বিট পুলিশিং সংক্রান্তে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের অধিনে রাখার দাবিতে দোয়ারাবাজারে কর্মবিরতি, বন্ধ সব ধরনের সেবা

  • সোহেল মিয়া
  • আপডেট সময় ০২:১৩:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫
  • ৫৫৬ বার পড়া হয়েছে

দোয়ারাবাজার(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধি:
এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের অধিনে রাখার দাবিতে স্ট্যান্ড ফর এনআইডি কর্মসূচি পালন করছেন দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন কমিশনের কর্মীরা।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় শুরু হওয়া কর্মসূচি চলে ১টা পর্যন্ত। সারাদেশে ইসির কর্মীদের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন অফিসের কর্মকর্তারা স্ট্যান্ড ফর এনআইডি কর্মসূচী পালণ করে। এতে এনআইডি সেবা বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছে উপজেলার নাগরিক সমাজ। অনেকেই বিষয়টি আগে না জানায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন অফিসের সামন থেকে ফিরে যেতে দেখা গেছে।
এর আগে জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা কার্যক্রম নির্বাচন কমিশনে রাখার দাবিতে ‘স্ট্যান্ড ফর এনআইডি’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় বুধবার।
বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বেলা ১১টা থেকে ইসির কর্মীরা অফিসের সামনে মানববন্ধন শুরু করেছেন।
ইসির কর্মকর্তারা জানান, ভোটার তালিকা ও এনআইডি একসঙ্গে নির্বাচন কমিশনে রাখার পক্ষে ইসির পূর্বের সংলাপগুলোতে অংশীজনরা মতামত দিয়েছেন। সর্বশেষ ২০২৩ সালে একটি আইন করে শুধু এনআইডি সেবা সুরক্ষা সেবা বিভাগে নেওয়ার চেষ্টা হয়। অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যমান আইনটি বাতিল করে এনআইডি ইসির অধীনেই রাখার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু মাঝপথে দেখা যাচ্ছে, আলাদা করে একটি কমিশন বানিয়ে এনআইডি তার অধীনে নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হলো। এনআইডি ইসির অধীনে থাকবে, এটি যৌক্তিক দাবি। এনআইডি ইসির অধীনে না থাকলে নাগরিক সেবা বাধাগ্রস্ত হবে, এমন উদ্বেগ যৌক্তিক। এনআইডি আলাদা হলে নির্বাচন ব্যবস্থাই বাধাগ্রস্ত হবে। তারা আরও বলছেন, এনআইডি এমনভাবে জন্ম হয়েছে যে এটা কমিশন থেকে আলাদা করার মতো নয়। ডাটাবেজ একটা। কোনো প্রতিষ্ঠান এনআইডি নিতে হলে ভোটার তালিকাও নিতে হবে। এনআইডি নিলে ভোটার তালিকা ব্যাহত হবে। এনআইডি চলে গেলে ভোটার তালিকায় ভাটা পড়বে। এনআইডির জন্ম হয়েছে নির্বাচন কমিশনে। সুতরাং এটি এখানেই থাকা দরকার।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

শান্তিগঞ্জে দিনব্যাপী তামাক বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের অধিনে রাখার দাবিতে দোয়ারাবাজারে কর্মবিরতি, বন্ধ সব ধরনের সেবা

আপডেট সময় ০২:১৩:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫

দোয়ারাবাজার(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধি:
এনআইডি সেবা নির্বাচন কমিশনের অধিনে রাখার দাবিতে স্ট্যান্ড ফর এনআইডি কর্মসূচি পালন করছেন দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন কমিশনের কর্মীরা।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় শুরু হওয়া কর্মসূচি চলে ১টা পর্যন্ত। সারাদেশে ইসির কর্মীদের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন অফিসের কর্মকর্তারা স্ট্যান্ড ফর এনআইডি কর্মসূচী পালণ করে। এতে এনআইডি সেবা বন্ধ থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছে উপজেলার নাগরিক সমাজ। অনেকেই বিষয়টি আগে না জানায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাচন অফিসের সামন থেকে ফিরে যেতে দেখা গেছে।
এর আগে জাতীয় পরিচয়পত্র সেবা কার্যক্রম নির্বাচন কমিশনে রাখার দাবিতে ‘স্ট্যান্ড ফর এনআইডি’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় বুধবার।
বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, বেলা ১১টা থেকে ইসির কর্মীরা অফিসের সামনে মানববন্ধন শুরু করেছেন।
ইসির কর্মকর্তারা জানান, ভোটার তালিকা ও এনআইডি একসঙ্গে নির্বাচন কমিশনে রাখার পক্ষে ইসির পূর্বের সংলাপগুলোতে অংশীজনরা মতামত দিয়েছেন। সর্বশেষ ২০২৩ সালে একটি আইন করে শুধু এনআইডি সেবা সুরক্ষা সেবা বিভাগে নেওয়ার চেষ্টা হয়। অন্তর্বর্তী সরকার বিদ্যমান আইনটি বাতিল করে এনআইডি ইসির অধীনেই রাখার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু মাঝপথে দেখা যাচ্ছে, আলাদা করে একটি কমিশন বানিয়ে এনআইডি তার অধীনে নেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হলো। এনআইডি ইসির অধীনে থাকবে, এটি যৌক্তিক দাবি। এনআইডি ইসির অধীনে না থাকলে নাগরিক সেবা বাধাগ্রস্ত হবে, এমন উদ্বেগ যৌক্তিক। এনআইডি আলাদা হলে নির্বাচন ব্যবস্থাই বাধাগ্রস্ত হবে। তারা আরও বলছেন, এনআইডি এমনভাবে জন্ম হয়েছে যে এটা কমিশন থেকে আলাদা করার মতো নয়। ডাটাবেজ একটা। কোনো প্রতিষ্ঠান এনআইডি নিতে হলে ভোটার তালিকাও নিতে হবে। এনআইডি নিলে ভোটার তালিকা ব্যাহত হবে। এনআইডি চলে গেলে ভোটার তালিকায় ভাটা পড়বে। এনআইডির জন্ম হয়েছে নির্বাচন কমিশনে। সুতরাং এটি এখানেই থাকা দরকার।