ঢাকা , বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo জগন্নাথপুরের ওসি মোখলেছুর রহমান আকন্দকে শিবির কর্মী বলে প্রচারণা চালানোয় জগন্নাথপুর উপজেলা জামায়াতের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ। Logo শান্তিগঞ্জের জয়সিদ্ধি-বসিউয়াখাউরী গ্রামে বিএনপির কর্মী সভা Logo জগন্নাথপুরে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo জগন্নাথপুর উপজেলার ৬ নং রাণীগঞ্জ ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর কমিটি গঠন Logo পরিবেশ নষ্ট করে কোন বাঁধ নির্মাণ হবেনা – পরিবেশ উপদেষ্টা Logo হাওরের জন্য সরকারের মাস্টার প্লান আছে- উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান Logo জগন্নাথপুরে কমিউনিটি ক্লিনিক এর মাসিক সভা অনুষ্ঠিত Logo মাটিয়াইন ও টাঙুয়ার হাওর পরিদর্শন….. আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের পথ খুঁজতে হবে -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo নিরাপদ অভিবাসন ও বিদেশ-ফেরতদের পুনরেকত্রীকরণ শীর্ষক ইউনিয়ন কর্মশালা Logo ২০২৫–২৬ সেশনের জন্য ২নং পাটলী ইউনিয়ন জামায়াতের কমিটি ঘোষণা।

রমজানে ভিজিএফের আওতায় এক কোটিরও বেশি পরিবারকে ১০ কেজি করে চাল দেয়ার পরিকল্পনা

আসন্ন রমজানে ভিজিএফের আওতায় এক কোটিরও বেশি পরিবারকে ১০ কেজি করে চাল দেয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। এজন্য মিয়ানমার থেকে আমদানি করা আতপ চাল দেয়ার চিন্তাভাবনা চলছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সামনে রমজান মাস। খাদ্য মন্ত্রণালয় মূলত রেশনিং, কাবিখা, টিআর ও ওএমএস কর্মসূচির মাধ্যমে চাল বিতরণ করে থাকে। স্বাধীনতার পর থেকে ২০২২-২৩ অর্থবছরে সবচেয়ে বেশি বিতরণ ব্যবস্থা চলছে। ২ হাজার ৫০০ ডিলারের মাধ্যমে চাল এবং আটা প্রতিনিয়তই বিতরণ করা হচ্ছে। হিসেব অনুযায়ী এ সময় ওএমএস বন্ধ থাকে। শুধু সিটিতে কিছু থাকে।তিনি বলেন, বর্তমানে আমাদের সিটি, জেলা-উপজেলা ও পৌরসভাগুলোতে বিতরণ কার্যক্রম চলছে। ওএমএসের আওতায় যারা নিম্ন আয়ের মানুষ তারা ৩০ টাকা কেজি দরে ৫ কেজি চাল ও ২৪ টাকা কেজি দরে ৩ কেজি আটা পাচ্ছে।খাদ্যমন্ত্রী জানান, আগামী ১ মার্চ থেকে ৫০ লাখ পরিবারকে ১৫ টাকা কেজি দরে ৩০ কেজি করে চাল দেয়া শুরু হবে। বছরে ৫ মাস এ কার্যক্রম চলে। মূলত মার্চ, এপ্রিল, মে, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে এ চাল দেয়া হয়।তিনি বলেন, আমাদের ওএমএস-এ এক কোটির ওপরে পরিবার বছরজুড়ে ৫ কেজি চাল ও ৩ কেজি আটা পায়। অতএব রমজানে মানুষ অন্তত চালের জন্য বিব্রতকর অবস্থায় পড়বে বলে আমি মনে করি না।তিনি আরও বলেন, বর্তমানে বেসরকারি আমদানি খোলা রয়েছে। তবে আগের তুলনায় কম আসছে। কারণ দেশে এখন প্রচুর চাল আছে। সরকারি মজুতও প্রচুর রয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে আমাদের বিতরণ যেমন অনেক বেশি পাশাপাশি মজুদও সবচেয়ে বেশি রয়েছে। বর্তমানে আমাদের ২০ লাখ ৩৩ হাজার ৯২৮ মেট্রিক টন চাল মজুদ রয়েছে।চালের দাম কমছে না কেন- জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাজারে সবকিছু যদি বিচার বিশ্লেষণ করেন যেমন- ডলারের দাম, উৎপাদন খরচ সবকিছু বিবেচনা করলে আমি মনে করি বৈশ্বিক এই সংকটে চালের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধের পরে যে হাহাকার নেই, এটাই আমাদের জন্য অনেক বড় পাওনা। সাধারণ মানুষের তো কষ্ট হচ্ছে- এ প্রসঙ্গে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সাধারণ মানুষের জন্য তো ওএমএস, কাবিখা আছে। আর অসাধারণের জন্য অ্যারোমেটিক, প্যাকেট, সিলকি আছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

জগন্নাথপুরের ওসি মোখলেছুর রহমান আকন্দকে শিবির কর্মী বলে প্রচারণা চালানোয় জগন্নাথপুর উপজেলা জামায়াতের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ।

রমজানে ভিজিএফের আওতায় এক কোটিরও বেশি পরিবারকে ১০ কেজি করে চাল দেয়ার পরিকল্পনা

আপডেট সময় ০৬:২৮:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

আসন্ন রমজানে ভিজিএফের আওতায় এক কোটিরও বেশি পরিবারকে ১০ কেজি করে চাল দেয়ার পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। এজন্য মিয়ানমার থেকে আমদানি করা আতপ চাল দেয়ার চিন্তাভাবনা চলছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সামনে রমজান মাস। খাদ্য মন্ত্রণালয় মূলত রেশনিং, কাবিখা, টিআর ও ওএমএস কর্মসূচির মাধ্যমে চাল বিতরণ করে থাকে। স্বাধীনতার পর থেকে ২০২২-২৩ অর্থবছরে সবচেয়ে বেশি বিতরণ ব্যবস্থা চলছে। ২ হাজার ৫০০ ডিলারের মাধ্যমে চাল এবং আটা প্রতিনিয়তই বিতরণ করা হচ্ছে। হিসেব অনুযায়ী এ সময় ওএমএস বন্ধ থাকে। শুধু সিটিতে কিছু থাকে।তিনি বলেন, বর্তমানে আমাদের সিটি, জেলা-উপজেলা ও পৌরসভাগুলোতে বিতরণ কার্যক্রম চলছে। ওএমএসের আওতায় যারা নিম্ন আয়ের মানুষ তারা ৩০ টাকা কেজি দরে ৫ কেজি চাল ও ২৪ টাকা কেজি দরে ৩ কেজি আটা পাচ্ছে।খাদ্যমন্ত্রী জানান, আগামী ১ মার্চ থেকে ৫০ লাখ পরিবারকে ১৫ টাকা কেজি দরে ৩০ কেজি করে চাল দেয়া শুরু হবে। বছরে ৫ মাস এ কার্যক্রম চলে। মূলত মার্চ, এপ্রিল, মে, সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে এ চাল দেয়া হয়।তিনি বলেন, আমাদের ওএমএস-এ এক কোটির ওপরে পরিবার বছরজুড়ে ৫ কেজি চাল ও ৩ কেজি আটা পায়। অতএব রমজানে মানুষ অন্তত চালের জন্য বিব্রতকর অবস্থায় পড়বে বলে আমি মনে করি না।তিনি আরও বলেন, বর্তমানে বেসরকারি আমদানি খোলা রয়েছে। তবে আগের তুলনায় কম আসছে। কারণ দেশে এখন প্রচুর চাল আছে। সরকারি মজুতও প্রচুর রয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে আমাদের বিতরণ যেমন অনেক বেশি পাশাপাশি মজুদও সবচেয়ে বেশি রয়েছে। বর্তমানে আমাদের ২০ লাখ ৩৩ হাজার ৯২৮ মেট্রিক টন চাল মজুদ রয়েছে।চালের দাম কমছে না কেন- জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাজারে সবকিছু যদি বিচার বিশ্লেষণ করেন যেমন- ডলারের দাম, উৎপাদন খরচ সবকিছু বিবেচনা করলে আমি মনে করি বৈশ্বিক এই সংকটে চালের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধের পরে যে হাহাকার নেই, এটাই আমাদের জন্য অনেক বড় পাওনা। সাধারণ মানুষের তো কষ্ট হচ্ছে- এ প্রসঙ্গে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, সাধারণ মানুষের জন্য তো ওএমএস, কাবিখা আছে। আর অসাধারণের জন্য অ্যারোমেটিক, প্যাকেট, সিলকি আছে।