ঢাকা , বুধবার, ০৬ অগাস্ট ২০২৫, ২২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo সুনামগঞ্জে জামায়াতে ইসলামীর গণমিছিল অনুষ্ঠিত Logo ছাতকের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় আনন্দ মিছিল করলো জামায়াতে ইসলামী Logo মধ্যনগরে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ ও ইসলামী আন্দোলনের যৌথ উদ্যোগে ৩৬ জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত। Logo শান্তিগঞ্জে জুলাই বিপ্লবের বর্ষপূর্তিতে জমিয়তের ঐতিহাসিক গণমিছিল ও আলোচনাসভা Logo গণঅভ্যুত্থান দিবসে শান্তিগঞ্জে বিএনপির গণজোয়ার:ব্যারিস্টার আনোয়ারই জনআস্থার নাম Logo গণজাগরণে শান্তিগঞ্জ, চেতনায় ৩৬ জুলাই—জামায়াতের বিশাল মিছিল Logo শান্তিগঞ্জে এসইডিপি প্রকল্পের উদ্যােগে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ Logo শান্তিগঞ্জে আসন্ন ঝুলন যাত্রা সফল করতে প্রশাসন ও সব মহলের ঐক্যবদ্ধ প্রতিশ্রুতি Logo পশ্চিম বীরগাঁও বিএনপি কমিটিতে তোফায়েল ও জসীম, ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণ Logo বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ব্যারিস্টার আনোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে শান্তিগঞ্জে তৃণমূলের জাগরণ

মোখা মোকাবিলায় পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ, জানালো ফোন নম্বর

ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খুলেছে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে দেওয়া হয়েছে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের একগুচ্ছ নির্দেশনা।বৃহস্পতিবার (১১ মে) পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের নম্বর ০১৩১৮-২৩৪৫৬০ এবং রাজধানীর গ্রিন রোডে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের মোবাইল নম্বর ০১৭৭৫-৪৮০০৭৫। এসব নম্বরে ঘূর্ণিঝড় সংক্রান্ত সব ধরনের তথ্য ও সেবা পাওয়া যাবে।সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, সচিবালয়ে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় অতিরিক্ত সচিব ও সচিবের রুটিন দায়িত্বে নূরুল আলমের সভাপতিত্বে আগাম প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়। দেশের দক্ষিণাঞ্চল, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল এলাকায় ঘূর্ণিঝড় মোখা আঘাত হানার আশঙ্কা থাকায় সভায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলার জন্য নেওয়া পদক্ষেপের বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি এবং সংসদ সদস্য পর্যায়ে অবহিত করতে হবে। ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী অতিবৃষ্টির কারণে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। ফলে বিষয়টি বিবেচনায় রেখে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে বলেও বৈঠকে উল্লেখ করা হয়।ঘূর্ণিঝড় কবলিত জেলার নাজুক এলাকা চিহ্নিত করে দ্রুত এলাকাবাসীকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে হবে। জরুরি পরিস্থিতি বিবেচনায় রেডক্রিসেন্ট ও ফায়ার সার্ভিসের সহায়তা নিতে হবে বলেও ওই সভায় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।সভায় আরও নির্দেশনা দেওয়া হয়, ঘূর্ণিঝড় কবলিত জেলার ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ চিহ্নিত করে ওই এলাকায় পর্যাপ্ত লোকবল নিয়োজিত করতে হবে। ওইসব এলাকায় উন্নয়ন প্রকল্পের ঠিকাদারকে প্রকল্প এলাকায় প্রয়োজনীয় সরঞ্জামসহ উপস্থিত থাকার জন্য নির্দেশনা দিতে হবে। ঘূর্ণিঝড় কবলিত এলাকায় মজুত জিও ব্যাগ/সিনথেটিক ব্যাগের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় অন্যান্য জেলা থেকে জিও ব্যাগ সংগ্রহ করতে হবে।ঘূর্ণিঝড় উপদ্রুত এলাকার নির্বাহী প্রকৌশলীরা স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবেন, যাতে প্রয়োজনের সময় জনবলসহ পর্যাপ্ত সহায়তা পাওয়া যায়।বাঁধ ভেঙে এলাকায় পানি প্রবেশ করলে বাপাউবোর পক্ষ থেকে বোতলজাত পানি এবং শুকনো খাবার সরবরাহের উদ্যোগ নিতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশুদ্ধ খাবার পানি, শুকনো খাবার এবং নৌযান প্রস্তুত রাখতেও বলা হয়েছে।সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের এলাকায় পাউবোর সব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাইট পরিদর্শনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড় উপদ্রুত এলাকার জেলা-উপজেলার সব পর্যায়ের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সার্বক্ষণিকভাবে কর্মস্থলে উপস্থিত থাকার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। কোনও অবস্থাতেই কর্মস্থল ত্যাগ করা যাবে না বলেও সভায় জানানো হয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

সুনামগঞ্জে জামায়াতে ইসলামীর গণমিছিল অনুষ্ঠিত

মোখা মোকাবিলায় পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ, জানালো ফোন নম্বর

আপডেট সময় ০৭:৫৪:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ মে ২০২৩

ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খুলেছে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে দেওয়া হয়েছে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের একগুচ্ছ নির্দেশনা।বৃহস্পতিবার (১১ মে) পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের নম্বর ০১৩১৮-২৩৪৫৬০ এবং রাজধানীর গ্রিন রোডে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের মোবাইল নম্বর ০১৭৭৫-৪৮০০৭৫। এসব নম্বরে ঘূর্ণিঝড় সংক্রান্ত সব ধরনের তথ্য ও সেবা পাওয়া যাবে।সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়েছে, সচিবালয়ে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় অতিরিক্ত সচিব ও সচিবের রুটিন দায়িত্বে নূরুল আলমের সভাপতিত্বে আগাম প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়। দেশের দক্ষিণাঞ্চল, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল এলাকায় ঘূর্ণিঝড় মোখা আঘাত হানার আশঙ্কা থাকায় সভায় সংশ্লিষ্ট সবাইকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলার জন্য নেওয়া পদক্ষেপের বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি এবং সংসদ সদস্য পর্যায়ে অবহিত করতে হবে। ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী অতিবৃষ্টির কারণে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। ফলে বিষয়টি বিবেচনায় রেখে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে বলেও বৈঠকে উল্লেখ করা হয়।ঘূর্ণিঝড় কবলিত জেলার নাজুক এলাকা চিহ্নিত করে দ্রুত এলাকাবাসীকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে হবে। জরুরি পরিস্থিতি বিবেচনায় রেডক্রিসেন্ট ও ফায়ার সার্ভিসের সহায়তা নিতে হবে বলেও ওই সভায় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।সভায় আরও নির্দেশনা দেওয়া হয়, ঘূর্ণিঝড় কবলিত জেলার ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ চিহ্নিত করে ওই এলাকায় পর্যাপ্ত লোকবল নিয়োজিত করতে হবে। ওইসব এলাকায় উন্নয়ন প্রকল্পের ঠিকাদারকে প্রকল্প এলাকায় প্রয়োজনীয় সরঞ্জামসহ উপস্থিত থাকার জন্য নির্দেশনা দিতে হবে। ঘূর্ণিঝড় কবলিত এলাকায় মজুত জিও ব্যাগ/সিনথেটিক ব্যাগের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় অন্যান্য জেলা থেকে জিও ব্যাগ সংগ্রহ করতে হবে।ঘূর্ণিঝড় উপদ্রুত এলাকার নির্বাহী প্রকৌশলীরা স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবেন, যাতে প্রয়োজনের সময় জনবলসহ পর্যাপ্ত সহায়তা পাওয়া যায়।বাঁধ ভেঙে এলাকায় পানি প্রবেশ করলে বাপাউবোর পক্ষ থেকে বোতলজাত পানি এবং শুকনো খাবার সরবরাহের উদ্যোগ নিতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশুদ্ধ খাবার পানি, শুকনো খাবার এবং নৌযান প্রস্তুত রাখতেও বলা হয়েছে।সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের এলাকায় পাউবোর সব পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাইট পরিদর্শনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড় উপদ্রুত এলাকার জেলা-উপজেলার সব পর্যায়ের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সার্বক্ষণিকভাবে কর্মস্থলে উপস্থিত থাকার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। কোনও অবস্থাতেই কর্মস্থল ত্যাগ করা যাবে না বলেও সভায় জানানো হয়েছে।