ঢাকা , বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo উন্নয়নের স্বপ্নে বঞ্চিত নবগঠিত মধ্যনগর টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ থেকে বাদ পড়ায় ক্ষোভ ও হতাশার ছায়া Logo শান্তিগঞ্জে দিনব্যাপী তামাক বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত Logo শাল্লায় অফিসেই আত্মহত্যা করলেন অফিস সহকারী Logo সামাজিক সংগঠন স্টুডেন্টস কেয়ার জগন্নাথপুর এর বৃক্ষ উৎসব সম্পন্ন Logo সুনামগঞ্জ জেলায় নবনিযুক্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের যোগদান Logo দিরাই ডেভেলাপমেন্ট অর্গেনাইজেশন ইউকের উদ্দ্যোগে ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগীতা সম্পন্ন Logo নবনিয়োগপ্রাপ্ত কনস্টেবলদের ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ কোর্সের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন Logo বিশ্বম্ভরপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২ Logo পাথারিয়া ইউপি ৩ নং ওয়ার্ডে প্রার্থী হচ্ছেন মোঃফয়জুল হক Logo সোহম আমাদের জাগরণের পথ দেখিয়েছে – ইউএনও সনজিব সরকার

‘সরকারি অনুদানে নির্মিত শিশুতোষ ছবিগুলোর হদিস মেলে না’

নিজস্ব প্রতিবেদক

‘এখন বিভিন্ন উৎসব হচ্ছে। সরকার শিশুতোষ চলচ্চিত্রের জন্য অনুদানও দিচ্ছে। প্রত্যেক বছর একটা দুইটা ছবিকে দেওয়া হয়। দু-একটা হয়তো আমি দেখেছি। বাকি ছবিগুলো কোথায় যে যায়, তার হদিস মেলে না। সরকার তো টাকা দিচ্ছে। সেগুলো কোথায় যাচ্ছে। কেউ দেখে কি না, কোনো খবর পাওয়া যায় না। এটা ভাববার বিষয়।’

১৬তম আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসবের সমাপনীতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নূর। গতকাল শনিবার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে বিকেলে তিন দিনব্যাপী শিশু চলচ্চিত্র উৎসবের সমাপনী টানা হয়।

আসাদুজ্জামান নূর বলেন, এখন মূলধারার সিনেমাকে অনুদান দেওয়া হচ্ছে তুলনামূলক বেশি। কিন্তু মূলধারার সিনেমার প্রযোজক থাকে। যারা স্বাধীনভাবে কষ্ট করে সিনেমা বানায় তাদের এই অনুদান দরকার সবচেয়ে বেশি।

বিকেলে এই সংস্কৃতিজনের হাত থেকে পুরস্কার নেন উৎসবের বিজয়ী নির্মাতারা। এবার ২টি প্রতিযোগিতা বিভাগে পুরস্কার পায় ৫টি চলচ্চিত্র। বাংলাদেশি শিশু চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে ৩টি ও বাংলাদেশি তরুণ চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে ২টি পুরস্কার পায়। বাংলাদেশি শিশু চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে সেরা প্রথম ছবি লালাবাই, নির্মাতা অমিত্রাক্ষর বিশ্বাস। দ্বিতীয় ছবি অর্ডার, নির্মাতা মোহাম্মদ নিয়াজ হাসান এবং তৃতীয় ছবি ইউফোরিক প্যারানয়া, নির্মাতা ইরতিজা আলম জয়িতা ও আমিনুল ইসলাম নিলয়।

বাংলাদেশি তরুণ চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে সেরা প্রথম ছবি প্রথাসিদ্ধ, নির্মাতা মুসতাক মুজাহিদ। আর দ্বিতীয় ছবি আগুয়ান সান বিহাইন্ড দ্যা হরাইজন, নির্মাতা নভেরা হাসান নিক্কন।

বাংলাদেশি শিশুদের নির্মিত প্রতিযোগিতা বিভাগে এবার ১৭টি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল, ৩টি পুরস্কার পেয়েছে। বিশেষ চলচ্চিত্র বিভাগে ৫টি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল। তরুণ বাংলাদেশি নির্মাতা বিভাগে ৩৫টি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল, পুরস্কার পেয়েছে ২টি। আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে ২ হাজার ৭০০ বেশি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল, প্রদর্শিত হয়েছে ৭৫টি। এর মধ্যে থেকে ১টি সেরা ও ১ জন সেরা চলচ্চিত্র নির্মাতা নির্বাচিত হয়।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

উন্নয়নের স্বপ্নে বঞ্চিত নবগঠিত মধ্যনগর টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ থেকে বাদ পড়ায় ক্ষোভ ও হতাশার ছায়া

‘সরকারি অনুদানে নির্মিত শিশুতোষ ছবিগুলোর হদিস মেলে না’

আপডেট সময় ০৭:৩৯:৫২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক

‘এখন বিভিন্ন উৎসব হচ্ছে। সরকার শিশুতোষ চলচ্চিত্রের জন্য অনুদানও দিচ্ছে। প্রত্যেক বছর একটা দুইটা ছবিকে দেওয়া হয়। দু-একটা হয়তো আমি দেখেছি। বাকি ছবিগুলো কোথায় যে যায়, তার হদিস মেলে না। সরকার তো টাকা দিচ্ছে। সেগুলো কোথায় যাচ্ছে। কেউ দেখে কি না, কোনো খবর পাওয়া যায় না। এটা ভাববার বিষয়।’

১৬তম আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র উৎসবের সমাপনীতে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নূর। গতকাল শনিবার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে বিকেলে তিন দিনব্যাপী শিশু চলচ্চিত্র উৎসবের সমাপনী টানা হয়।

আসাদুজ্জামান নূর বলেন, এখন মূলধারার সিনেমাকে অনুদান দেওয়া হচ্ছে তুলনামূলক বেশি। কিন্তু মূলধারার সিনেমার প্রযোজক থাকে। যারা স্বাধীনভাবে কষ্ট করে সিনেমা বানায় তাদের এই অনুদান দরকার সবচেয়ে বেশি।

বিকেলে এই সংস্কৃতিজনের হাত থেকে পুরস্কার নেন উৎসবের বিজয়ী নির্মাতারা। এবার ২টি প্রতিযোগিতা বিভাগে পুরস্কার পায় ৫টি চলচ্চিত্র। বাংলাদেশি শিশু চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে ৩টি ও বাংলাদেশি তরুণ চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে ২টি পুরস্কার পায়। বাংলাদেশি শিশু চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে সেরা প্রথম ছবি লালাবাই, নির্মাতা অমিত্রাক্ষর বিশ্বাস। দ্বিতীয় ছবি অর্ডার, নির্মাতা মোহাম্মদ নিয়াজ হাসান এবং তৃতীয় ছবি ইউফোরিক প্যারানয়া, নির্মাতা ইরতিজা আলম জয়িতা ও আমিনুল ইসলাম নিলয়।

বাংলাদেশি তরুণ চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে সেরা প্রথম ছবি প্রথাসিদ্ধ, নির্মাতা মুসতাক মুজাহিদ। আর দ্বিতীয় ছবি আগুয়ান সান বিহাইন্ড দ্যা হরাইজন, নির্মাতা নভেরা হাসান নিক্কন।

বাংলাদেশি শিশুদের নির্মিত প্রতিযোগিতা বিভাগে এবার ১৭টি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল, ৩টি পুরস্কার পেয়েছে। বিশেষ চলচ্চিত্র বিভাগে ৫টি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল। তরুণ বাংলাদেশি নির্মাতা বিভাগে ৩৫টি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল, পুরস্কার পেয়েছে ২টি। আন্তর্জাতিক শিশু চলচ্চিত্র নির্মাতা বিভাগে ২ হাজার ৭০০ বেশি চলচ্চিত্র জমা পড়েছিল, প্রদর্শিত হয়েছে ৭৫টি। এর মধ্যে থেকে ১টি সেরা ও ১ জন সেরা চলচ্চিত্র নির্মাতা নির্বাচিত হয়।