ঢাকা , বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo জগন্নাথপুরের ওসি মোখলেছুর রহমান আকন্দকে শিবির কর্মী বলে প্রচারণা চালানোয় জগন্নাথপুর উপজেলা জামায়াতের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ। Logo শান্তিগঞ্জের জয়সিদ্ধি-বসিউয়াখাউরী গ্রামে বিএনপির কর্মী সভা Logo জগন্নাথপুরে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo জগন্নাথপুর উপজেলার ৬ নং রাণীগঞ্জ ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর কমিটি গঠন Logo পরিবেশ নষ্ট করে কোন বাঁধ নির্মাণ হবেনা – পরিবেশ উপদেষ্টা Logo হাওরের জন্য সরকারের মাস্টার প্লান আছে- উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান Logo জগন্নাথপুরে কমিউনিটি ক্লিনিক এর মাসিক সভা অনুষ্ঠিত Logo মাটিয়াইন ও টাঙুয়ার হাওর পরিদর্শন….. আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের পথ খুঁজতে হবে -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo নিরাপদ অভিবাসন ও বিদেশ-ফেরতদের পুনরেকত্রীকরণ শীর্ষক ইউনিয়ন কর্মশালা Logo ২০২৫–২৬ সেশনের জন্য ২নং পাটলী ইউনিয়ন জামায়াতের কমিটি ঘোষণা।

গাড়ি ফেরত দিলেন পাকিস্তানের মন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের ঘোষণা করা ব্যয় সংকোচন নীতি কার্যকর করতে তিনি বিলাসবহুল গাড়িটি সরকারকে ফেরত দিয়েছেন,সরকারের ব্যয় কমাতে মন্ত্রী হিসেবে পাওয়া একটি বিলাসবহুল গাড়ি ফেরত দিয়েছেন পাকিস্তানের এক রাজনৈতিক নেতা।দেশটির মন্ত্রিপরিষদ সচিব বরাবর এক চিঠিতে পরিকল্পনামন্ত্রী আহসান ইকবাল শনিবার এই গাড়ি ফেরত দেয়ার কথা জানান বলে জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।ইজাজ আহমেদ দারকে লেখা চিঠিতে মন্ত্রী আহসান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের ঘোষণা করা ব্যয় সংকোচন নীতি কার্যকর করতে তিনি বিলাসবহুল গাড়িটি সরকারকে ফেরত দিয়েছেন।তিনি লিখেছেন, অর্থনৈতিক সংকটে বিপর্যস্ত পাকিস্তানকে এখন নানা ধরনের সংকট মোকাবিলা করতে হচ্ছে। মন্ত্রী তার চিঠিতে জানান, সংসদ সদস্য হিসেবে তাকে ৪ হাজার ৫০০ সিসির একটি টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার দেয়া হয়েছিল।পাকিস্তানের বর্তমান সংকটে জনগণকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিলাসবহুল গাড়ি সরকারকে ফিরিয়ে দেয়া আমার দায়িত্ব।দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান। ২০তম প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের শাসনামলে ব্যাপক দুর্নীতির পর আর মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারেনি এ দেশের অর্থনীতি।নওয়াজের কাছ থেকে বিপুল বৈদেশিক ঋণের বোঝা নিয়ে ক্ষমতায় আসেন শহীদ খাকান আব্বাসি। সংকট কাটাতে ব্যর্থ হন তিনিও।পূর্বসূরিদের রেখে যাওয়া বিপুল ঋণ নিয়ে পাকিস্তানের মসনদে আসেন ইমরান খান। সৌদি আরব এবং চীনের কাছ থেকে সহায়তা নিয়ে কোনোভাবে পাকিস্তানকে টেনে নিচ্ছিলেন ইমরান। তবে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে তিনিও থিতু হতে পারেননি।ইমরানকে সরিয়ে এরপর ক্ষমতায় আছেন নওয়াজের ভাই শাহবাজ শরিফ। তার নেতৃত্বাধীন সরকারের অর্থমন্ত্রী ইসহাক দার জোর গলায় বলছেন, ‘পাকিস্তান খেলাপি হবে না।’ তবে বর্তমান প্রেক্ষাপট তার দাবিকে সমর্থন করছে না।ডন লিখেছে, পাকিস্তানের ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ক্রমাগত কমছে। বর্তমান অর্থনীতির সবদিক বিবেচনা করে পাকিস্তান ডিফল্টের (দেউলিয়া) খুব কাছাকাছি বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

জগন্নাথপুরের ওসি মোখলেছুর রহমান আকন্দকে শিবির কর্মী বলে প্রচারণা চালানোয় জগন্নাথপুর উপজেলা জামায়াতের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ।

গাড়ি ফেরত দিলেন পাকিস্তানের মন্ত্রী

আপডেট সময় ০৬:৫৯:৫৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের ঘোষণা করা ব্যয় সংকোচন নীতি কার্যকর করতে তিনি বিলাসবহুল গাড়িটি সরকারকে ফেরত দিয়েছেন,সরকারের ব্যয় কমাতে মন্ত্রী হিসেবে পাওয়া একটি বিলাসবহুল গাড়ি ফেরত দিয়েছেন পাকিস্তানের এক রাজনৈতিক নেতা।দেশটির মন্ত্রিপরিষদ সচিব বরাবর এক চিঠিতে পরিকল্পনামন্ত্রী আহসান ইকবাল শনিবার এই গাড়ি ফেরত দেয়ার কথা জানান বলে জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।ইজাজ আহমেদ দারকে লেখা চিঠিতে মন্ত্রী আহসান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের ঘোষণা করা ব্যয় সংকোচন নীতি কার্যকর করতে তিনি বিলাসবহুল গাড়িটি সরকারকে ফেরত দিয়েছেন।তিনি লিখেছেন, অর্থনৈতিক সংকটে বিপর্যস্ত পাকিস্তানকে এখন নানা ধরনের সংকট মোকাবিলা করতে হচ্ছে। মন্ত্রী তার চিঠিতে জানান, সংসদ সদস্য হিসেবে তাকে ৪ হাজার ৫০০ সিসির একটি টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার দেয়া হয়েছিল।পাকিস্তানের বর্তমান সংকটে জনগণকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিলাসবহুল গাড়ি সরকারকে ফিরিয়ে দেয়া আমার দায়িত্ব।দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান। ২০তম প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের শাসনামলে ব্যাপক দুর্নীতির পর আর মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে পারেনি এ দেশের অর্থনীতি।নওয়াজের কাছ থেকে বিপুল বৈদেশিক ঋণের বোঝা নিয়ে ক্ষমতায় আসেন শহীদ খাকান আব্বাসি। সংকট কাটাতে ব্যর্থ হন তিনিও।পূর্বসূরিদের রেখে যাওয়া বিপুল ঋণ নিয়ে পাকিস্তানের মসনদে আসেন ইমরান খান। সৌদি আরব এবং চীনের কাছ থেকে সহায়তা নিয়ে কোনোভাবে পাকিস্তানকে টেনে নিচ্ছিলেন ইমরান। তবে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে তিনিও থিতু হতে পারেননি।ইমরানকে সরিয়ে এরপর ক্ষমতায় আছেন নওয়াজের ভাই শাহবাজ শরিফ। তার নেতৃত্বাধীন সরকারের অর্থমন্ত্রী ইসহাক দার জোর গলায় বলছেন, ‘পাকিস্তান খেলাপি হবে না।’ তবে বর্তমান প্রেক্ষাপট তার দাবিকে সমর্থন করছে না।ডন লিখেছে, পাকিস্তানের ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ক্রমাগত কমছে। বর্তমান অর্থনীতির সবদিক বিবেচনা করে পাকিস্তান ডিফল্টের (দেউলিয়া) খুব কাছাকাছি বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।