ঢাকা , শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলনের সুস্থতা কামনায় ছাতকের বিভিন্ন এলাকায় দোয়া মাহফিল Logo দোয়ারাবাজারে অপারেশন ডেভিল হান্টে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার Logo শান্তিগঞ্জে কেন্দ্র ঘোষিত শ্রমিক যোগাযোগ পক্ষ পালন Logo জগন্নাথপুরে গ্রেফতারী পরোয়ানাভুক্ত ২ আসামী গ্রেফতার Logo সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ জীবন কৃষ্ণ মোদক কে অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন করে Logo দিরাইয়ে কিশোরীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে যুবক গ্রেফতার Logo তুফানে উড়ে গেল ভূমিহীন পরিবারের ঘর,নেই মাথা গোঁজার ঠাঁই Logo দোয়ারাবাজারে ঘিলাতলী ব্রিজে রাস্তার মাঝখানে বিদ্যুতের খুঁটি।। দূর্ভোগ চরমে Logo জগন্নাথপুরে ভোক্তা অধিকার আইন বাস্তবায়ন বিষয়ক মতবিনিময় সভা Logo সিলেটে ৪৮ বিজিবি কর্তৃক ২ কোটি ৫৫ লক্ষ টাকার চোরাই পণ্য আটক

ইন্দোরে মন্দির ট্র্যাজেডি: প্রাণহানি বেড়ে ৩৫, উদ্ধার ১৪

রাম নবমীতে কুয়ার কংক্রিটের ঢাকনার ওপর ধর্মীয় আচার পালন করা হয়। ওই ঢাকনাটি ৩০ থেকে ৪০ জনের ভার বহনে সক্ষম ছিল না। সেটি ভেঙে পুণ্যার্থীরা কুয়ার ৪০ ফুট গর্তে পড়ে যান।ভারতের মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে বৃহস্পতিবার বেলেশ্বর মহাদেব মন্দিরে কুয়ার ঢাকনা ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৫ জনে দাঁড়িয়েছে।এ ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছেন একজন। জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ১৪ জনকে।মন্দিরে রাম নবমীর অনুষ্ঠানে বিপুল মানুষের চাপে কুয়ার ঢাকনাটি ধসে যায়, যাতে অনেকে হতাহত হন।
ইন্দোর জেলা প্রশাসক ইলায়ারাজা টির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদনে জানানো হয়, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে নিরাপদে বাড়িতে ফিরেছেন। নিখোঁজ ব্যক্তির সন্ধানে উদ্ধার তৎপরতা চলছে।তিনি বলেন, উদ্ধার অভিযান বৃহস্পতিবার শুরু হয়ে শুক্রবার অব্যাহত রয়েছে।এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ইন্দোরের অন্যতম প্রাচীন কলোনি স্নেহনগরে অবস্থিত মন্দিরটি পরিচালনা করে বেসরকারি একটি ট্রাস্ট।কিছু সূত্র সংবাদমাধ্যমটিকে জানায়, স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ আমলে নিলে ইন্দোর পৌরসভা হয়তো ট্র্যাজেডিটি রোধ করতে পারত।স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে গত বছরের এপ্রিলে মহাদেব মন্দির ট্রাস্টের কাছে একটি নোটিশ পাঠিয়েছিল পৌরসভা। সে নোটিশে স্থানীয়দের অভিযোগের বরাত দিয়ে জানানো হয়েছিল, দখলকৃত একটি পার্কে কুয়ার ওপর মন্দিরটি নির্মাণ করা হয়েছে।পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ভেঙে ফেলার জন্য কুয়ার ছাদটি চিহ্নিত করেছিল, তবে মন্দির ট্রাস্ট এর বিরোধিতা করে বলে, এ ধরনের উদ্যোগ ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানবে। ফলে কুয়া ভাঙা থেকে পিছু হটে পৌরসভা।রাম নবমীতে কুয়ার কংক্রিটের ঢাকনার ওপর ধর্মীয় আচার পালন করা হয়। ওই ঢাকনাটি ৩০ থেকে ৪০ জনের ভার বহনে সক্ষম ছিল না। সেটি ভেঙে পুণ্যার্থীরা কুয়ার ৪০ ফুট গর্তে পড়ে যান।পুণ্যার্থীদের উদ্ধারে কাজ শুরু করে ন্যাশনাল ডিজ্যাস্টার রেসপন্স ফোর্স (এনডিআরএফ) ও স্টেট ডিজ্যাস্টার রেসপন্স ফোর্স (এসডিআরএফ)।মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান নিহত প্রত্যেকের পরিবারের জন্য ৫ লাখ রুপি এবং আহত প্রত্যেকের জন্য ৫০ হাজার রুপি করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেন।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলনের সুস্থতা কামনায় ছাতকের বিভিন্ন এলাকায় দোয়া মাহফিল

ইন্দোরে মন্দির ট্র্যাজেডি: প্রাণহানি বেড়ে ৩৫, উদ্ধার ১৪

আপডেট সময় ০২:৪৫:৪৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩
রাম নবমীতে কুয়ার কংক্রিটের ঢাকনার ওপর ধর্মীয় আচার পালন করা হয়। ওই ঢাকনাটি ৩০ থেকে ৪০ জনের ভার বহনে সক্ষম ছিল না। সেটি ভেঙে পুণ্যার্থীরা কুয়ার ৪০ ফুট গর্তে পড়ে যান।ভারতের মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে বৃহস্পতিবার বেলেশ্বর মহাদেব মন্দিরে কুয়ার ঢাকনা ধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৫ জনে দাঁড়িয়েছে।এ ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছেন একজন। জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ১৪ জনকে।মন্দিরে রাম নবমীর অনুষ্ঠানে বিপুল মানুষের চাপে কুয়ার ঢাকনাটি ধসে যায়, যাতে অনেকে হতাহত হন।
ইন্দোর জেলা প্রশাসক ইলায়ারাজা টির বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদনে জানানো হয়, আহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে নিরাপদে বাড়িতে ফিরেছেন। নিখোঁজ ব্যক্তির সন্ধানে উদ্ধার তৎপরতা চলছে।তিনি বলেন, উদ্ধার অভিযান বৃহস্পতিবার শুরু হয়ে শুক্রবার অব্যাহত রয়েছে।এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ইন্দোরের অন্যতম প্রাচীন কলোনি স্নেহনগরে অবস্থিত মন্দিরটি পরিচালনা করে বেসরকারি একটি ট্রাস্ট।কিছু সূত্র সংবাদমাধ্যমটিকে জানায়, স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ আমলে নিলে ইন্দোর পৌরসভা হয়তো ট্র্যাজেডিটি রোধ করতে পারত।স্থানীয়দের অভিযোগের ভিত্তিতে গত বছরের এপ্রিলে মহাদেব মন্দির ট্রাস্টের কাছে একটি নোটিশ পাঠিয়েছিল পৌরসভা। সে নোটিশে স্থানীয়দের অভিযোগের বরাত দিয়ে জানানো হয়েছিল, দখলকৃত একটি পার্কে কুয়ার ওপর মন্দিরটি নির্মাণ করা হয়েছে।পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ভেঙে ফেলার জন্য কুয়ার ছাদটি চিহ্নিত করেছিল, তবে মন্দির ট্রাস্ট এর বিরোধিতা করে বলে, এ ধরনের উদ্যোগ ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানবে। ফলে কুয়া ভাঙা থেকে পিছু হটে পৌরসভা।রাম নবমীতে কুয়ার কংক্রিটের ঢাকনার ওপর ধর্মীয় আচার পালন করা হয়। ওই ঢাকনাটি ৩০ থেকে ৪০ জনের ভার বহনে সক্ষম ছিল না। সেটি ভেঙে পুণ্যার্থীরা কুয়ার ৪০ ফুট গর্তে পড়ে যান।পুণ্যার্থীদের উদ্ধারে কাজ শুরু করে ন্যাশনাল ডিজ্যাস্টার রেসপন্স ফোর্স (এনডিআরএফ) ও স্টেট ডিজ্যাস্টার রেসপন্স ফোর্স (এসডিআরএফ)।মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান নিহত প্রত্যেকের পরিবারের জন্য ৫ লাখ রুপি এবং আহত প্রত্যেকের জন্য ৫০ হাজার রুপি করে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেন।