ঢাকা , রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত Logo সুনামগঞ্জে মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীদের দেড়ঘণ্টা সড়ক অবরোধ, পরে সরিয়ে দিল সেনাবাহিনী Logo বিমানবন্দরে নেতাকর্মীদের ভালোবাসায় সিক্ত যুক্তরাজ্য বিএনপির সহ সভাপতি এম এ ছাত্তার Logo শান্তিগঞ্জের আসামমুড়ায় ​ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত Logo কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলনের সুস্থতা কামনায় ছাতকের বিভিন্ন এলাকায় দোয়া মাহফিল Logo দোয়ারাবাজারে অপারেশন ডেভিল হান্টে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার Logo শান্তিগঞ্জে কেন্দ্র ঘোষিত শ্রমিক যোগাযোগ পক্ষ পালন Logo জগন্নাথপুরে গ্রেফতারী পরোয়ানাভুক্ত ২ আসামী গ্রেফতার Logo সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ জীবন কৃষ্ণ মোদক কে অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন করে Logo দিরাইয়ে কিশোরীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

প্রতিপিস ডাবের দাম ১৩০-১৪০ টাকা

দুই মাসের ব্যবধানে রাজশাহীতে বেড়েছে ডাবের দাম। দুই মাস আগেও প্রতিপিস ডাবের দাম ছিল ৫০-৬০ টাকা। বর্তমানে সেই ডাব বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকা দরে। দুই মাসে ডাবের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, গরমে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ডাবের সরবরাহ কমেছে। তাই দামও বেড়েছে।

নগরীর লক্ষ্মীপুর মোড় থেকে ঘোষপাড়া মোড় পর্যন্ত রাস্তার দুই ধারে ডাব বিক্রি বেশি হয়। এখানেই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল। তাই এখানে ডাবের চাহিদাও বেশি।

বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) লক্ষ্মীপুর মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, আকারভেদে প্রতিপিস ডাব বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকা দরে। অথচ দুই মাস আগেও এসব ডাব বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকায়।

রামেক হাসপাতালে রোগী দেখতে এসেছেন মোহনপুর উপজেলার সিদ্দিকুর রহমান। ডাব কিনতে এসে তিনি পড়েছেন বিপাকে।

সিদ্দিকুর রহমান জাগো নিউজকে বলেন, ‘আমি তাড়াতাড়ি করে চারটি ডাব কাটতে বলেছি। এখন দেখি চারটি ডাবের ডাম দিতে হবে ৫২০ টাকা। অথচ দুই মাস আগেও এখান থেকে ৫০ টাকা দরে ডাব কিনেছি। বতর্মান দরে একেকটির দাম পড়ছে ১৩০ টাকা।’

তিনি বলেন, অতীতে জেলায় কখনো এত দামে ডাব কিনে খাইনি। ডাবের দাম যে এতো বেশি হবে জানতামই না। এখনতো দেখছি ডাবই কেনা যাবে না।

রামেক হাসপাতালের সামনে ডাববিক্রেতা শহিদুল ইসলাম বলেন, গরমের কারণে ডাবের চাহিদা বেড়েছে। তবে সে অনুপাতে আমরা ডাব পাচ্ছি না। আগে দিনে অন্তত ১০০ পিস ডাব বিক্রি করতাম। এখন পাইকারি বাজার থেকে দিনে মাত্র ৩০-৪০ পিস কিনতে পারি।

এ বক্তব্য জানতে রাজশাহী ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ সেলিমের মোবাইলফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।

এদিকে রাজশাহীতে বৃহস্পতিবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিত ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র পর্যবেক্ষক রাজিব খান বলেন, গত কয়েকদিন ধরেই রাজশাহীতে বৃষ্টি নেই। সোমবার (১৭ জুলাই) ১ দশমিক ৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছিল। এরপর আর হয়নি। আগামী কয়েকদিন তাপমাত্র অব্যাহত থাকবে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

প্রতিপিস ডাবের দাম ১৩০-১৪০ টাকা

আপডেট সময় ০৪:১৫:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুলাই ২০২৩

দুই মাসের ব্যবধানে রাজশাহীতে বেড়েছে ডাবের দাম। দুই মাস আগেও প্রতিপিস ডাবের দাম ছিল ৫০-৬০ টাকা। বর্তমানে সেই ডাব বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকা দরে। দুই মাসে ডাবের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, গরমে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ডাবের সরবরাহ কমেছে। তাই দামও বেড়েছে।

নগরীর লক্ষ্মীপুর মোড় থেকে ঘোষপাড়া মোড় পর্যন্ত রাস্তার দুই ধারে ডাব বিক্রি বেশি হয়। এখানেই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল। তাই এখানে ডাবের চাহিদাও বেশি।

বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) লক্ষ্মীপুর মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, আকারভেদে প্রতিপিস ডাব বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকা দরে। অথচ দুই মাস আগেও এসব ডাব বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকায়।

রামেক হাসপাতালে রোগী দেখতে এসেছেন মোহনপুর উপজেলার সিদ্দিকুর রহমান। ডাব কিনতে এসে তিনি পড়েছেন বিপাকে।

সিদ্দিকুর রহমান জাগো নিউজকে বলেন, ‘আমি তাড়াতাড়ি করে চারটি ডাব কাটতে বলেছি। এখন দেখি চারটি ডাবের ডাম দিতে হবে ৫২০ টাকা। অথচ দুই মাস আগেও এখান থেকে ৫০ টাকা দরে ডাব কিনেছি। বতর্মান দরে একেকটির দাম পড়ছে ১৩০ টাকা।’

তিনি বলেন, অতীতে জেলায় কখনো এত দামে ডাব কিনে খাইনি। ডাবের দাম যে এতো বেশি হবে জানতামই না। এখনতো দেখছি ডাবই কেনা যাবে না।

রামেক হাসপাতালের সামনে ডাববিক্রেতা শহিদুল ইসলাম বলেন, গরমের কারণে ডাবের চাহিদা বেড়েছে। তবে সে অনুপাতে আমরা ডাব পাচ্ছি না। আগে দিনে অন্তত ১০০ পিস ডাব বিক্রি করতাম। এখন পাইকারি বাজার থেকে দিনে মাত্র ৩০-৪০ পিস কিনতে পারি।

এ বক্তব্য জানতে রাজশাহী ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ সেলিমের মোবাইলফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।

এদিকে রাজশাহীতে বৃহস্পতিবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিত ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র পর্যবেক্ষক রাজিব খান বলেন, গত কয়েকদিন ধরেই রাজশাহীতে বৃষ্টি নেই। সোমবার (১৭ জুলাই) ১ দশমিক ৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছিল। এরপর আর হয়নি। আগামী কয়েকদিন তাপমাত্র অব্যাহত থাকবে।