ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo জুলাই-আগষ্টের ছাত্র-জনতার গণঅদ্ভুত্থানে আহত ও শহীদদের স্মরণে ছাতকে স্মরণ সভা Logo বালি মহালে ইজারা পদ্বতি বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন Logo ছাতকে আওয়ামিলীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার Logo পিলখানা হত্যাকান্ডের সুষ্ঠ তদন্ত ও নিরপরাধ বিডিআর সদস্যদের চাকুরিতে পুনর্বহালের দাবীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত Logo জগন্নাথপুরের ওসি মোখলেছুর রহমান আকন্দকে শিবির কর্মী বলে প্রচারণা চালানোয় জগন্নাথপুর উপজেলা জামায়াতের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ। Logo শান্তিগঞ্জের জয়সিদ্ধি-বসিউয়াখাউরী গ্রামে বিএনপির কর্মী সভা Logo জগন্নাথপুরে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo জগন্নাথপুর উপজেলার ৬ নং রাণীগঞ্জ ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর কমিটি গঠন Logo পরিবেশ নষ্ট করে কোন বাঁধ নির্মাণ হবেনা – পরিবেশ উপদেষ্টা Logo হাওরের জন্য সরকারের মাস্টার প্লান আছে- উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

প্রতিপিস ডাবের দাম ১৩০-১৪০ টাকা

দুই মাসের ব্যবধানে রাজশাহীতে বেড়েছে ডাবের দাম। দুই মাস আগেও প্রতিপিস ডাবের দাম ছিল ৫০-৬০ টাকা। বর্তমানে সেই ডাব বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকা দরে। দুই মাসে ডাবের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, গরমে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ডাবের সরবরাহ কমেছে। তাই দামও বেড়েছে।

নগরীর লক্ষ্মীপুর মোড় থেকে ঘোষপাড়া মোড় পর্যন্ত রাস্তার দুই ধারে ডাব বিক্রি বেশি হয়। এখানেই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল। তাই এখানে ডাবের চাহিদাও বেশি।

বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) লক্ষ্মীপুর মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, আকারভেদে প্রতিপিস ডাব বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকা দরে। অথচ দুই মাস আগেও এসব ডাব বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকায়।

রামেক হাসপাতালে রোগী দেখতে এসেছেন মোহনপুর উপজেলার সিদ্দিকুর রহমান। ডাব কিনতে এসে তিনি পড়েছেন বিপাকে।

সিদ্দিকুর রহমান জাগো নিউজকে বলেন, ‘আমি তাড়াতাড়ি করে চারটি ডাব কাটতে বলেছি। এখন দেখি চারটি ডাবের ডাম দিতে হবে ৫২০ টাকা। অথচ দুই মাস আগেও এখান থেকে ৫০ টাকা দরে ডাব কিনেছি। বতর্মান দরে একেকটির দাম পড়ছে ১৩০ টাকা।’

তিনি বলেন, অতীতে জেলায় কখনো এত দামে ডাব কিনে খাইনি। ডাবের দাম যে এতো বেশি হবে জানতামই না। এখনতো দেখছি ডাবই কেনা যাবে না।

রামেক হাসপাতালের সামনে ডাববিক্রেতা শহিদুল ইসলাম বলেন, গরমের কারণে ডাবের চাহিদা বেড়েছে। তবে সে অনুপাতে আমরা ডাব পাচ্ছি না। আগে দিনে অন্তত ১০০ পিস ডাব বিক্রি করতাম। এখন পাইকারি বাজার থেকে দিনে মাত্র ৩০-৪০ পিস কিনতে পারি।

এ বক্তব্য জানতে রাজশাহী ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ সেলিমের মোবাইলফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।

এদিকে রাজশাহীতে বৃহস্পতিবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিত ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র পর্যবেক্ষক রাজিব খান বলেন, গত কয়েকদিন ধরেই রাজশাহীতে বৃষ্টি নেই। সোমবার (১৭ জুলাই) ১ দশমিক ৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছিল। এরপর আর হয়নি। আগামী কয়েকদিন তাপমাত্র অব্যাহত থাকবে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই-আগষ্টের ছাত্র-জনতার গণঅদ্ভুত্থানে আহত ও শহীদদের স্মরণে ছাতকে স্মরণ সভা

প্রতিপিস ডাবের দাম ১৩০-১৪০ টাকা

আপডেট সময় ০৪:১৫:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুলাই ২০২৩

দুই মাসের ব্যবধানে রাজশাহীতে বেড়েছে ডাবের দাম। দুই মাস আগেও প্রতিপিস ডাবের দাম ছিল ৫০-৬০ টাকা। বর্তমানে সেই ডাব বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকা দরে। দুই মাসে ডাবের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, গরমে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ডাবের সরবরাহ কমেছে। তাই দামও বেড়েছে।

নগরীর লক্ষ্মীপুর মোড় থেকে ঘোষপাড়া মোড় পর্যন্ত রাস্তার দুই ধারে ডাব বিক্রি বেশি হয়। এখানেই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল। তাই এখানে ডাবের চাহিদাও বেশি।

বৃহস্পতিবার (২০ জুলাই) লক্ষ্মীপুর মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, আকারভেদে প্রতিপিস ডাব বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকা দরে। অথচ দুই মাস আগেও এসব ডাব বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকায়।

রামেক হাসপাতালে রোগী দেখতে এসেছেন মোহনপুর উপজেলার সিদ্দিকুর রহমান। ডাব কিনতে এসে তিনি পড়েছেন বিপাকে।

সিদ্দিকুর রহমান জাগো নিউজকে বলেন, ‘আমি তাড়াতাড়ি করে চারটি ডাব কাটতে বলেছি। এখন দেখি চারটি ডাবের ডাম দিতে হবে ৫২০ টাকা। অথচ দুই মাস আগেও এখান থেকে ৫০ টাকা দরে ডাব কিনেছি। বতর্মান দরে একেকটির দাম পড়ছে ১৩০ টাকা।’

তিনি বলেন, অতীতে জেলায় কখনো এত দামে ডাব কিনে খাইনি। ডাবের দাম যে এতো বেশি হবে জানতামই না। এখনতো দেখছি ডাবই কেনা যাবে না।

রামেক হাসপাতালের সামনে ডাববিক্রেতা শহিদুল ইসলাম বলেন, গরমের কারণে ডাবের চাহিদা বেড়েছে। তবে সে অনুপাতে আমরা ডাব পাচ্ছি না। আগে দিনে অন্তত ১০০ পিস ডাব বিক্রি করতাম। এখন পাইকারি বাজার থেকে দিনে মাত্র ৩০-৪০ পিস কিনতে পারি।

এ বক্তব্য জানতে রাজশাহী ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ সেলিমের মোবাইলফোনে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।

এদিকে রাজশাহীতে বৃহস্পতিবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিত ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র পর্যবেক্ষক রাজিব খান বলেন, গত কয়েকদিন ধরেই রাজশাহীতে বৃষ্টি নেই। সোমবার (১৭ জুলাই) ১ দশমিক ৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছিল। এরপর আর হয়নি। আগামী কয়েকদিন তাপমাত্র অব্যাহত থাকবে।