ঢাকা , বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo জগন্নাথপুরের ওসি মোখলেছুর রহমান আকন্দকে শিবির কর্মী বলে প্রচারণা চালানোয় জগন্নাথপুর উপজেলা জামায়াতের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ। Logo শান্তিগঞ্জের জয়সিদ্ধি-বসিউয়াখাউরী গ্রামে বিএনপির কর্মী সভা Logo জগন্নাথপুরে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo জগন্নাথপুর উপজেলার ৬ নং রাণীগঞ্জ ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর কমিটি গঠন Logo পরিবেশ নষ্ট করে কোন বাঁধ নির্মাণ হবেনা – পরিবেশ উপদেষ্টা Logo হাওরের জন্য সরকারের মাস্টার প্লান আছে- উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান Logo জগন্নাথপুরে কমিউনিটি ক্লিনিক এর মাসিক সভা অনুষ্ঠিত Logo মাটিয়াইন ও টাঙুয়ার হাওর পরিদর্শন….. আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের পথ খুঁজতে হবে -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo নিরাপদ অভিবাসন ও বিদেশ-ফেরতদের পুনরেকত্রীকরণ শীর্ষক ইউনিয়ন কর্মশালা Logo ২০২৫–২৬ সেশনের জন্য ২নং পাটলী ইউনিয়ন জামায়াতের কমিটি ঘোষণা।

মালয়েশিয়ায় অবৈধ অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশিসহ আটক ৩৬

মালয়েশিয়ায় অবৈধভাবে প্রবেশের দায়ে ২০ বাংলাদেশিসহ ৩৬ জনকে আটক করেছে দেশটির পুত্রজায়ার ইমিগ্রেশন ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড স্পেশাল অপারেশনস ডিভিশন। স্থানীয় সময় রবিবার (৩ সেপ্টেম্বর) মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্ট (জেআইএম) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায়। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে ২০ জন বাংলাদেশি এবং ১৯ থেকে ৪৫ বছর বয়সী ১৬ জন মিয়ানমারের নাগরিক রয়েছেন।

জেআইএম থেকে বলা হয়, গত ৩০ আগস্ট জনসাধারণের তথ্য ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে এ অভিযান চালানো হয়। এতে দেশটির কোটা বাহরু এক্সপ্রেস বাস স্টেশন থেকে কুয়ালালামপুরগামী একটি বাসে উঠা ৩২ পুরুষ ও চার নারীসহ মোট ৩৬ জন বিদেশিকে কুয়ালালামপুরের বাস টার্মিনাল থেকে আটক করা হয়।

এ অভিযানে অপারেশন টিম ইস্ট কোস্ট হাইওয়েতে এসব বিদেশি নাগরিককে বহনকারী তিনটি পৃথক এক্সপ্রেস বাসকে ট্র্যাক করতে সক্ষম হয় এবং কুয়ালালামপুরের বাস টার্মিনাল টিবিএস পর্যন্ত বাসগুলোকে অনুসরণ করে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আটক ব্যক্তিদের পাসপোর্ট পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, তাদের কারো পাসপোর্টে কোনো বৈধ ইমিগ্রেশন বিভাগের স্ট্যাম্প ছিল না। এমনকি দেশটিতে ঢোকার কোন ট্রাভেল ডকুমেন্ট ছিল না। এদের কয়েকজনের পাসপোর্টের অতীত রেকর্ডে দেখা গেছে, তারা মালয়েশিয়ায় কালো তালিকাভুক্ত ছিলেন।

জেআইএম মহাপরিচালক দাতুক রুসলিন জুসোহ জানিয়েছেন, মানবপাচার চক্রের সদস্যরা অবৈধ পথে চোরাচালানের আগে প্রতিবেশী দেশগুলো দিয়ে তাদের নিজ দেশ থেকে মালয়েশিয়ায় বিদেশিদের নিয়ে আসে। এরপর অভিবাসন বিভাগের চোখকে ফাঁকি দিয়ে গণপরিবহন ব্যবহার করে বিভিন্ন রাজ্যে পাঠিয়ে দিয়ে তাদের অবৈধভাবে কাজ দেয়া হয়।

মানবপাচার চক্রের সদস্যরা বিদেশিদের কাছে থেকে মালয়েশিয়ায় ঢোকার জন্য ১০ হাজার রিঙ্গিত করে নিয়েছে বলেও তিনি জানান।

তিনি আরও বলেন, ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট ১৯৫৯/৬৩-এর অধীনে অপরাধের সন্দেহে বিদেশিদের আটক করে তদন্তের জন্য সেলাঙ্গর রাজ্যের সেমেনাইহ ইমিগ্রেশন ডিপোতে রাখা হয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

জগন্নাথপুরের ওসি মোখলেছুর রহমান আকন্দকে শিবির কর্মী বলে প্রচারণা চালানোয় জগন্নাথপুর উপজেলা জামায়াতের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ।

মালয়েশিয়ায় অবৈধ অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশিসহ আটক ৩৬

আপডেট সময় ০৬:২৮:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

মালয়েশিয়ায় অবৈধভাবে প্রবেশের দায়ে ২০ বাংলাদেশিসহ ৩৬ জনকে আটক করেছে দেশটির পুত্রজায়ার ইমিগ্রেশন ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড স্পেশাল অপারেশনস ডিভিশন। স্থানীয় সময় রবিবার (৩ সেপ্টেম্বর) মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্ট (জেআইএম) এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায়। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে ২০ জন বাংলাদেশি এবং ১৯ থেকে ৪৫ বছর বয়সী ১৬ জন মিয়ানমারের নাগরিক রয়েছেন।

জেআইএম থেকে বলা হয়, গত ৩০ আগস্ট জনসাধারণের তথ্য ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে এ অভিযান চালানো হয়। এতে দেশটির কোটা বাহরু এক্সপ্রেস বাস স্টেশন থেকে কুয়ালালামপুরগামী একটি বাসে উঠা ৩২ পুরুষ ও চার নারীসহ মোট ৩৬ জন বিদেশিকে কুয়ালালামপুরের বাস টার্মিনাল থেকে আটক করা হয়।

এ অভিযানে অপারেশন টিম ইস্ট কোস্ট হাইওয়েতে এসব বিদেশি নাগরিককে বহনকারী তিনটি পৃথক এক্সপ্রেস বাসকে ট্র্যাক করতে সক্ষম হয় এবং কুয়ালালামপুরের বাস টার্মিনাল টিবিএস পর্যন্ত বাসগুলোকে অনুসরণ করে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আটক ব্যক্তিদের পাসপোর্ট পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, তাদের কারো পাসপোর্টে কোনো বৈধ ইমিগ্রেশন বিভাগের স্ট্যাম্প ছিল না। এমনকি দেশটিতে ঢোকার কোন ট্রাভেল ডকুমেন্ট ছিল না। এদের কয়েকজনের পাসপোর্টের অতীত রেকর্ডে দেখা গেছে, তারা মালয়েশিয়ায় কালো তালিকাভুক্ত ছিলেন।

জেআইএম মহাপরিচালক দাতুক রুসলিন জুসোহ জানিয়েছেন, মানবপাচার চক্রের সদস্যরা অবৈধ পথে চোরাচালানের আগে প্রতিবেশী দেশগুলো দিয়ে তাদের নিজ দেশ থেকে মালয়েশিয়ায় বিদেশিদের নিয়ে আসে। এরপর অভিবাসন বিভাগের চোখকে ফাঁকি দিয়ে গণপরিবহন ব্যবহার করে বিভিন্ন রাজ্যে পাঠিয়ে দিয়ে তাদের অবৈধভাবে কাজ দেয়া হয়।

মানবপাচার চক্রের সদস্যরা বিদেশিদের কাছে থেকে মালয়েশিয়ায় ঢোকার জন্য ১০ হাজার রিঙ্গিত করে নিয়েছে বলেও তিনি জানান।

তিনি আরও বলেন, ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট ১৯৫৯/৬৩-এর অধীনে অপরাধের সন্দেহে বিদেশিদের আটক করে তদন্তের জন্য সেলাঙ্গর রাজ্যের সেমেনাইহ ইমিগ্রেশন ডিপোতে রাখা হয়েছে।