অবশিষ্ট তিনটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র শনিবার বন্ধ করতে যাচ্ছে জার্মানি। এর মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি দিয়ে চাহিদা পূরণের উচ্চাকাঙ্ক্ষী পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ওপর বাজি ধরতে যাচ্ছে দেশটি। যদিও ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণে দেশটিতে জ্বালানি সংকট রয়েছে। ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানিয়েছে।১৯৮৯ সাল থেকে স্টুটগার্টের কাছে গড়ে ওঠা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি শিগগিরই স্মৃতি হয়ে যাবে জার্মানিতে। এ ছাড়া বাভারিয়া ও এমল্যান্ডের দুটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রও বন্ধ হয়ে যাবে।এমন সময় জার্মানি এই উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে যখন অনেক পশ্চিমা দেশ পরিবেশবান্ধব জ্বালানি থেকে পারমাণবিক বিদ্যুতে ফেরত যাচ্ছে। তবে ইউরোপের বৃহত্তম দেশটি নিজের পরিকল্পনায় অটল। অবশ্য এই উদ্যোগের বিরোধিতাও রয়েছে দেশটিতে।২০০২ সাল থেকে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের চেষ্টায় ছিল জার্মানি। ২০১১ সালে জাপানের ফুকুশিমা বিপর্যয়ের পর সাবেক চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা ম্যার্কেলের শাসনামলে এইপ্রক্রিয়াটি গতি পায়। ২০০৩ সাল থেকে দেশটিতে ১৬টি চুল্লি বন্ধ করা হয়েছে।ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর জার্মানির পক্ষে সস্তায় জ্বালানি পাওয়ার সুযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। জ্বালানি সংকটের আশঙ্কায় চ্যান্সেলর ওলাফশলৎজ ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালিয়ে যেতে সম্মত হন।গত বছর জার্মানির উৎপাদিত বিদ্যুতের ছয় শতাংশ এসেছিল এই তিনটি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে। ১৯৯৭ সালে দেশটির মোট উৎপাদিত বিদ্যুতের মধ্যে পারমাণবিক বিদ্যুতের হারছিল ৩০ দশমিক ৮ শতাংশ।বিপরীতে ২০২২ সালে জার্মানিতে উৎপাদিত বিদ্যুতের মধ্যে পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ ছিল ৪৬ শতাংশ। যা এক দশকের আগের তুলনায় ২৫ শতাংশের বেশি। আশঙ্কা করা হচ্ছে, এই হারে জার্মানি যদি পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ উৎপাদন করে তবে তা চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হতে পারে।১৯৮৯ সাল থেকে স্টুটগার্টের কাছে গড়ে ওঠা পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি শিগগিরই স্মৃতি হয়ে যাবে জার্মানিতে। এ ছাড়া বাভারিয়া ও এমল্যান্ডের দুটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রও বন্ধ হয়ে যাবে। এমন সময় জার্মানি এই উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে যখন অনেক পশ্চিমা দেশ পরিবেশবান্ধব জ্বালানি থেকে পারমাণবিক বিদ্যুতে ফেরত যাচ্ছে। তবে ইউরোপের বৃহত্তম দেশটি নিজের পরিকল্পনায় অটল। অবশ্য এই উদ্যোগের বিরোধিতাও রয়েছে দেশটিতে।২০০২ সাল থেকে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের চেষ্টায় ছিল জার্মানি। ২০১১ সালে জাপানের ফুকুশিমা বিপর্যয়ের পর সাবেক চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা ম্যার্কেলের শাসনামলে এইপ্রক্রিয়াটি গতি পায়। ২০০৩ সাল থেকে দেশটিতে ১৬টি চুল্লি বন্ধ করা হয়েছে।ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর জার্মানির পক্ষে সস্তায় জ্বালানি পাওয়ার সুযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। জ্বালানি সংকটের আশঙ্কায় চ্যান্সেলর ওলাফশলৎজ ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালিয়ে যেতে সম্মত হন।গত বছর জার্মানির উৎপাদিত বিদ্যুতের ছয় শতাংশ এসেছিল এই তিনটি বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে। ১৯৯৭ সালে দেশটির মোট উৎপাদিত বিদ্যুতের মধ্যে পারমাণবিক বিদ্যুতের হারছিল ৩০ দশমিক ৮ শতাংশ।বিপরীতে ২০২২ সালে জার্মানিতে উৎপাদিত বিদ্যুতের মধ্যে পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ ছিল ৪৬ শতাংশ। যা এক দশকের আগের তুলনায় ২৫ শতাংশের বেশি। আশঙ্কা করা হচ্ছে, এই হারে জার্মানি যদি পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ উৎপাদন করে তবে তা চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হতে পারে।
ঢাকা
,
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::










বন্ধ হচ্ছে জার্মানির শেষ তিনটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র
-
জনস্বার্থে নিউজ ২৪ ডেস্ক :
- আপডেট সময় ১২:১৮:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৩
- ৬১৮ বার পড়া হয়েছে
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ