ঢাকা , রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo ল্যাব সংস্কারের টাকা আত্মসা শাল্লায় প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তুলে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোব! Logo শান্তিগঞ্জে জামায়াতের উদ্যোগে সিরাত মাহফিল ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান Logo অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি নয়, বিধবা কার্ড বাতিলের অভিযোগ Logo বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় সীমান্তিকের উদ্যাগে বিশ্ব গর্ভনিরোধ দিবস উদযাপন Logo সিলেটে পাথরবাহী ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে ঔষধ কোম্পানীর এরিয়া ম্যানেজার নিহত Logo পাথারিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃআলী নেওয়াজের ইন্তেকাল Logo শান্তিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে একত্রে তিনটি বিদ্যালয়ের অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত Logo সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী আর নেই Logo দুর্যোগ ব্যবস্থা কমিটির সভা Logo ছিনতাই করে পালোনোর সময় সিএনজি সহ চার ছিনতাইকারী জনতার হাতে আটক

টানা বৃষ্টি: খাগড়াছড়ির বিভিন্নস্থানে পাহাড় ধস, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির বিভিন্নস্থানে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। একই সঙ্গে প্লাবিত হয়েছে এ জেলার নিম্নাঞ্চল।

খাগড়াছড়িতে ভারী বর্ষণে পাহাড় ধস, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

খাগড়াছড়ি জেলা শহরের শালবন, কলাবাগান ও সবুজবাগ ছাড়াও মাটিরাঙ্গায় পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া জেলার মানিকছড়িতে পাহাড় ধসে যাওয়ায় ঝুঁকিতে পড়েছে বৈদ্যুতিক খুঁটি। তবে সংস্কারে সেনাবাহিনী কাজ করছে বলে জানিয়েছেন মানিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার রক্তিম চৌধুরী।

অন্যদিকে চেঙ্গী নদীর পানির বাড়ায় খাগড়াছড়ি শহরের নিচু এলাকাগুলো প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় তিন হাজার পরিবার। একই সঙ্গে মেরুং বেইলি ব্রিজ এবং দাঙ্গাবাজর মূল সড়ক প্লাবিত হয়ে যানচলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। সেখানে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২১টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে।

খাগড়াছড়ির শালবন এলাকার বাসিন্দা জুলেখা বেগম বলেন, হঠাৎ পাহাড় ভেঙে মাটি ঘরের ভেতরের ঢুকে গেছে। বৃষ্টি হলেই পাহাড় ভেঙে পানি ঘরে ভেতরে ঢুকে পড়ছে।

অজিফা বেগম নামের আরেকজন বলেন, বুঝতেই পারিনি এভাবে পাহাড় ভেঙে যাবে। হঠাৎ মাটি ভেঙে পড়ছে। এখন বৃষ্টি বাড়লে আরও ভাঙবে।

এদিকে খাগড়াছড়ি সদরের বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা পরিদর্শন করে জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান বলেন, যারা পাহাড়ের পাদদেশে রয়েছে তাদের সরে যাওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যারা আশ্রয়কেন্দ্রে আসতে চাইবে না তাদের বাধ্য করা হবে।

খাগড়াছড়ির পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. রেজাউল করিম বলেন, শালবন এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ পরিবারের সংখ্যা প্রায় শতাধিক। এর মধ্যে ৩০ পরিবার খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

ল্যাব সংস্কারের টাকা আত্মসা শাল্লায় প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তুলে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোব!

টানা বৃষ্টি: খাগড়াছড়ির বিভিন্নস্থানে পাহাড় ধস, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

আপডেট সময় ০১:৩২:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ অগাস্ট ২০২৩

গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ির বিভিন্নস্থানে পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। একই সঙ্গে প্লাবিত হয়েছে এ জেলার নিম্নাঞ্চল।

খাগড়াছড়িতে ভারী বর্ষণে পাহাড় ধস, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

খাগড়াছড়ি জেলা শহরের শালবন, কলাবাগান ও সবুজবাগ ছাড়াও মাটিরাঙ্গায় পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়া জেলার মানিকছড়িতে পাহাড় ধসে যাওয়ায় ঝুঁকিতে পড়েছে বৈদ্যুতিক খুঁটি। তবে সংস্কারে সেনাবাহিনী কাজ করছে বলে জানিয়েছেন মানিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার রক্তিম চৌধুরী।

অন্যদিকে চেঙ্গী নদীর পানির বাড়ায় খাগড়াছড়ি শহরের নিচু এলাকাগুলো প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে প্রায় তিন হাজার পরিবার। একই সঙ্গে মেরুং বেইলি ব্রিজ এবং দাঙ্গাবাজর মূল সড়ক প্লাবিত হয়ে যানচলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। সেখানে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২১টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে।

খাগড়াছড়ির শালবন এলাকার বাসিন্দা জুলেখা বেগম বলেন, হঠাৎ পাহাড় ভেঙে মাটি ঘরের ভেতরের ঢুকে গেছে। বৃষ্টি হলেই পাহাড় ভেঙে পানি ঘরে ভেতরে ঢুকে পড়ছে।

অজিফা বেগম নামের আরেকজন বলেন, বুঝতেই পারিনি এভাবে পাহাড় ভেঙে যাবে। হঠাৎ মাটি ভেঙে পড়ছে। এখন বৃষ্টি বাড়লে আরও ভাঙবে।

এদিকে খাগড়াছড়ি সদরের বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা পরিদর্শন করে জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান বলেন, যারা পাহাড়ের পাদদেশে রয়েছে তাদের সরে যাওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যারা আশ্রয়কেন্দ্রে আসতে চাইবে না তাদের বাধ্য করা হবে।

খাগড়াছড়ির পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. রেজাউল করিম বলেন, শালবন এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ পরিবারের সংখ্যা প্রায় শতাধিক। এর মধ্যে ৩০ পরিবার খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।