ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo শান্তিগঞ্জে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধিতে পোনামাছ অবমুক্ত Logo শান্তিগঞ্জে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমে গতিশীলতা আনয়নে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত Logo বিয়ের কনে দেখতে গিয়ে নৌকা ডুবে ২জনের মৃত্যু Logo শান্তিগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন ও দাঁড়িপাল্লার প্রচার মিছিল অনুষ্ঠিত Logo সুনামগঞ্জ ৩ আসনের সর্বস্তরের জনগণের ভালবাসায় সিক্ত হাম্মাদ গাজিনগরী Logo দিরাই সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের কমিটি গঠন সভাপতি: বিশ্বজিৎ চৌধুরী সম্পাদক: শাহজাহান সিরাজ Logo ফুলেল শুভেচ্ছায় জমিয়ত প্রার্থী হাম্মাদ আহমদের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন Logo স্বীকৃত শিক্ষকতায় রাহমান তৈয়বের পথ চলা Logo শান্তিগঞ্জে ২ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক Logo স্বপ্নের বিনোদনই আজ বিষক্রিয়ায় পরিণত শান্তিগঞ্জে উভয় পক্ষের সংঘর্ষে আহত ২৬

দাম বৃদ্ধি পেল চিনি-ডাল-আটা-মুরগির

আবারও দাম  বৃদ্ধি পেল চিনি-ডাল-আটা-মুরগির।  তবে  অন্যান্য পণ্যের দাম এখনও অপরিবর্তিত আছে।

আজ সকালে রাজধানীর মিরপুরের ১১ নম্বর বাজার ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে।

বাজারে সবজি আগের দামে বিক্রি হচ্ছে। আকার ভেদে ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়। শসা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকায়। লম্বা বেগুনের কেজি ৯০ টাকা, গোল বেগুন বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা কেজিতে। টমেটো ১৬০, শিম ১২০-১৩০, করলা ৯০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।

এছাড়া চালকুমড়া প্রতিটি ৬০ টাকা, লাউ প্রতিটি আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০, পটল ৬০, ঢেঁড়স ৭০, কচুর লতি ৮০, পেঁপে ৫০, বরবটি ৮০ টাকা কেজি।

এইসব বাজারে কাঁচামরিচ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকায়। এছাড়া কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ১৫-২০ টাকা।

বাজারে আলুর কেজি ৩০-৪০ টাকা। দেশি পেঁয়াজ ৫০-৬০ টাকা। রসুনের কেজি ১৩০-১৪০ টাকা ও আদা ১২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

বেড়েছে চিনির দামও। বাজারে খোলা চিনি প্রতি কেজি ১১০-১১৫ টাকা। প্যাকেট চিনি কেজি ১১৫-১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে বেড়েছে আটার দাম। খোলা আটার কেজি ৬০-৬২ টাকা ও প্যাকেট আটার কেজি ৬৫-৬৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

দেশি মসুরের ডালের দাম কেজিতে বেড়ে ১০ বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকা। এক সপ্তাহ আগে মসুরের ডালের কেজি ছিল ১১০-১২০ টাকা। ইন্ডিয়ান মসুরের ডালের কেজি ১২০-১২৫ টাকা।

আটা, চিনি ও ডাল বিক্রেতা নাদিম বলেন, হঠাৎ করেই সব পণ্যের দাম বেড়েছে। শোনা যাচ্ছে আরও বাড়বে। বাজারে ডালের সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে।

বাজারে বেশিরভাগ পণ্যের দাম বাড়ছে। লবণের কেজি ৩৮-৪০ টাকা ও ভোজ্যতেল বিক্রি হচ্ছে ১৭৮ টাকায়।

এসব বাজারে আগের দামে বিক্রি হচ্ছে ফার্মের মুরগির ডিম। ফার্মের লাল ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪০-১৪৫ টাকা। আগের দামে হাঁসের ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৯৫-২০০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ২২০-২২৫ টাকা।

গরুর মাংসের কেজি ৬৮০-৭০০ খাসি মাংস ৮৫০-৯০০ টাকা কেজি।

বাজারে বেড়েছে মুরগির দামও। ব্রয়লার কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৭০-১৮০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩১০-৩২০ টাকায়। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৩১০ টাকায়।

মুরগির বিক্রেতা মো. রমজান বলেন, খামারি আর পাইকারদের অজুহাতের শেষ নেই।

বাজার করতে আসা একজন ক্রেতা জানালেন, দিন দিন যে হারে জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে মনে হচ্ছে আমরা সাধারণ মানুষ না খেয়ে মরব। অন্য আরেকজন ক্রেতা জানালেন, এই বাজার এখন সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলে গেছে। যারা দূর্নীতি করে টাকা কামায় তাদের জন্য এই বাজার ঠিক আছে। কিন্তু আমরা তো চুরি করতে পারব না।

জনস্বার্থে নিউজ24.কম

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

শান্তিগঞ্জে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধিতে পোনামাছ অবমুক্ত

দাম বৃদ্ধি পেল চিনি-ডাল-আটা-মুরগির

আপডেট সময় ১১:০২:২৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ নভেম্বর ২০২২
আবারও দাম  বৃদ্ধি পেল চিনি-ডাল-আটা-মুরগির।  তবে  অন্যান্য পণ্যের দাম এখনও অপরিবর্তিত আছে।

আজ সকালে রাজধানীর মিরপুরের ১১ নম্বর বাজার ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে।

বাজারে সবজি আগের দামে বিক্রি হচ্ছে। আকার ভেদে ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়। শসা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকায়। লম্বা বেগুনের কেজি ৯০ টাকা, গোল বেগুন বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা কেজিতে। টমেটো ১৬০, শিম ১২০-১৩০, করলা ৯০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।

এছাড়া চালকুমড়া প্রতিটি ৬০ টাকা, লাউ প্রতিটি আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০, পটল ৬০, ঢেঁড়স ৭০, কচুর লতি ৮০, পেঁপে ৫০, বরবটি ৮০ টাকা কেজি।

এইসব বাজারে কাঁচামরিচ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকায়। এছাড়া কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ১৫-২০ টাকা।

বাজারে আলুর কেজি ৩০-৪০ টাকা। দেশি পেঁয়াজ ৫০-৬০ টাকা। রসুনের কেজি ১৩০-১৪০ টাকা ও আদা ১২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

বেড়েছে চিনির দামও। বাজারে খোলা চিনি প্রতি কেজি ১১০-১১৫ টাকা। প্যাকেট চিনি কেজি ১১৫-১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে বেড়েছে আটার দাম। খোলা আটার কেজি ৬০-৬২ টাকা ও প্যাকেট আটার কেজি ৬৫-৬৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

দেশি মসুরের ডালের দাম কেজিতে বেড়ে ১০ বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকা। এক সপ্তাহ আগে মসুরের ডালের কেজি ছিল ১১০-১২০ টাকা। ইন্ডিয়ান মসুরের ডালের কেজি ১২০-১২৫ টাকা।

আটা, চিনি ও ডাল বিক্রেতা নাদিম বলেন, হঠাৎ করেই সব পণ্যের দাম বেড়েছে। শোনা যাচ্ছে আরও বাড়বে। বাজারে ডালের সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে।

বাজারে বেশিরভাগ পণ্যের দাম বাড়ছে। লবণের কেজি ৩৮-৪০ টাকা ও ভোজ্যতেল বিক্রি হচ্ছে ১৭৮ টাকায়।

এসব বাজারে আগের দামে বিক্রি হচ্ছে ফার্মের মুরগির ডিম। ফার্মের লাল ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪০-১৪৫ টাকা। আগের দামে হাঁসের ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৯৫-২০০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ২২০-২২৫ টাকা।

গরুর মাংসের কেজি ৬৮০-৭০০ খাসি মাংস ৮৫০-৯০০ টাকা কেজি।

বাজারে বেড়েছে মুরগির দামও। ব্রয়লার কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৭০-১৮০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩১০-৩২০ টাকায়। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৩১০ টাকায়।

মুরগির বিক্রেতা মো. রমজান বলেন, খামারি আর পাইকারদের অজুহাতের শেষ নেই।

বাজার করতে আসা একজন ক্রেতা জানালেন, দিন দিন যে হারে জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে মনে হচ্ছে আমরা সাধারণ মানুষ না খেয়ে মরব। অন্য আরেকজন ক্রেতা জানালেন, এই বাজার এখন সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলে গেছে। যারা দূর্নীতি করে টাকা কামায় তাদের জন্য এই বাজার ঠিক আছে। কিন্তু আমরা তো চুরি করতে পারব না।

জনস্বার্থে নিউজ24.কম