ঢাকা , বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo জগন্নাথপুরের ওসি মোখলেছুর রহমান আকন্দকে শিবির কর্মী বলে প্রচারণা চালানোয় জগন্নাথপুর উপজেলা জামায়াতের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ। Logo শান্তিগঞ্জের জয়সিদ্ধি-বসিউয়াখাউরী গ্রামে বিএনপির কর্মী সভা Logo জগন্নাথপুরে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo জগন্নাথপুর উপজেলার ৬ নং রাণীগঞ্জ ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর কমিটি গঠন Logo পরিবেশ নষ্ট করে কোন বাঁধ নির্মাণ হবেনা – পরিবেশ উপদেষ্টা Logo হাওরের জন্য সরকারের মাস্টার প্লান আছে- উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান Logo জগন্নাথপুরে কমিউনিটি ক্লিনিক এর মাসিক সভা অনুষ্ঠিত Logo মাটিয়াইন ও টাঙুয়ার হাওর পরিদর্শন….. আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের পথ খুঁজতে হবে -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা Logo নিরাপদ অভিবাসন ও বিদেশ-ফেরতদের পুনরেকত্রীকরণ শীর্ষক ইউনিয়ন কর্মশালা Logo ২০২৫–২৬ সেশনের জন্য ২নং পাটলী ইউনিয়ন জামায়াতের কমিটি ঘোষণা।

দাম বৃদ্ধি পেল চিনি-ডাল-আটা-মুরগির

আবারও দাম  বৃদ্ধি পেল চিনি-ডাল-আটা-মুরগির।  তবে  অন্যান্য পণ্যের দাম এখনও অপরিবর্তিত আছে।

আজ সকালে রাজধানীর মিরপুরের ১১ নম্বর বাজার ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে।

বাজারে সবজি আগের দামে বিক্রি হচ্ছে। আকার ভেদে ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়। শসা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকায়। লম্বা বেগুনের কেজি ৯০ টাকা, গোল বেগুন বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা কেজিতে। টমেটো ১৬০, শিম ১২০-১৩০, করলা ৯০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।

এছাড়া চালকুমড়া প্রতিটি ৬০ টাকা, লাউ প্রতিটি আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০, পটল ৬০, ঢেঁড়স ৭০, কচুর লতি ৮০, পেঁপে ৫০, বরবটি ৮০ টাকা কেজি।

এইসব বাজারে কাঁচামরিচ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকায়। এছাড়া কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ১৫-২০ টাকা।

বাজারে আলুর কেজি ৩০-৪০ টাকা। দেশি পেঁয়াজ ৫০-৬০ টাকা। রসুনের কেজি ১৩০-১৪০ টাকা ও আদা ১২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

বেড়েছে চিনির দামও। বাজারে খোলা চিনি প্রতি কেজি ১১০-১১৫ টাকা। প্যাকেট চিনি কেজি ১১৫-১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে বেড়েছে আটার দাম। খোলা আটার কেজি ৬০-৬২ টাকা ও প্যাকেট আটার কেজি ৬৫-৬৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

দেশি মসুরের ডালের দাম কেজিতে বেড়ে ১০ বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকা। এক সপ্তাহ আগে মসুরের ডালের কেজি ছিল ১১০-১২০ টাকা। ইন্ডিয়ান মসুরের ডালের কেজি ১২০-১২৫ টাকা।

আটা, চিনি ও ডাল বিক্রেতা নাদিম বলেন, হঠাৎ করেই সব পণ্যের দাম বেড়েছে। শোনা যাচ্ছে আরও বাড়বে। বাজারে ডালের সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে।

বাজারে বেশিরভাগ পণ্যের দাম বাড়ছে। লবণের কেজি ৩৮-৪০ টাকা ও ভোজ্যতেল বিক্রি হচ্ছে ১৭৮ টাকায়।

এসব বাজারে আগের দামে বিক্রি হচ্ছে ফার্মের মুরগির ডিম। ফার্মের লাল ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪০-১৪৫ টাকা। আগের দামে হাঁসের ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৯৫-২০০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ২২০-২২৫ টাকা।

গরুর মাংসের কেজি ৬৮০-৭০০ খাসি মাংস ৮৫০-৯০০ টাকা কেজি।

বাজারে বেড়েছে মুরগির দামও। ব্রয়লার কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৭০-১৮০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩১০-৩২০ টাকায়। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৩১০ টাকায়।

মুরগির বিক্রেতা মো. রমজান বলেন, খামারি আর পাইকারদের অজুহাতের শেষ নেই।

বাজার করতে আসা একজন ক্রেতা জানালেন, দিন দিন যে হারে জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে মনে হচ্ছে আমরা সাধারণ মানুষ না খেয়ে মরব। অন্য আরেকজন ক্রেতা জানালেন, এই বাজার এখন সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলে গেছে। যারা দূর্নীতি করে টাকা কামায় তাদের জন্য এই বাজার ঠিক আছে। কিন্তু আমরা তো চুরি করতে পারব না।

জনস্বার্থে নিউজ24.কম

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

জগন্নাথপুরের ওসি মোখলেছুর রহমান আকন্দকে শিবির কর্মী বলে প্রচারণা চালানোয় জগন্নাথপুর উপজেলা জামায়াতের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ।

দাম বৃদ্ধি পেল চিনি-ডাল-আটা-মুরগির

আপডেট সময় ১১:০২:২৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ নভেম্বর ২০২২
আবারও দাম  বৃদ্ধি পেল চিনি-ডাল-আটা-মুরগির।  তবে  অন্যান্য পণ্যের দাম এখনও অপরিবর্তিত আছে।

আজ সকালে রাজধানীর মিরপুরের ১১ নম্বর বাজার ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে।

বাজারে সবজি আগের দামে বিক্রি হচ্ছে। আকার ভেদে ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়। শসা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকায়। লম্বা বেগুনের কেজি ৯০ টাকা, গোল বেগুন বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা কেজিতে। টমেটো ১৬০, শিম ১২০-১৩০, করলা ৯০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।

এছাড়া চালকুমড়া প্রতিটি ৬০ টাকা, লাউ প্রতিটি আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০, পটল ৬০, ঢেঁড়স ৭০, কচুর লতি ৮০, পেঁপে ৫০, বরবটি ৮০ টাকা কেজি।

এইসব বাজারে কাঁচামরিচ প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকায়। এছাড়া কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ১৫-২০ টাকা।

বাজারে আলুর কেজি ৩০-৪০ টাকা। দেশি পেঁয়াজ ৫০-৬০ টাকা। রসুনের কেজি ১৩০-১৪০ টাকা ও আদা ১২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

বেড়েছে চিনির দামও। বাজারে খোলা চিনি প্রতি কেজি ১১০-১১৫ টাকা। প্যাকেট চিনি কেজি ১১৫-১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে বেড়েছে আটার দাম। খোলা আটার কেজি ৬০-৬২ টাকা ও প্যাকেট আটার কেজি ৬৫-৬৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

দেশি মসুরের ডালের দাম কেজিতে বেড়ে ১০ বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকা। এক সপ্তাহ আগে মসুরের ডালের কেজি ছিল ১১০-১২০ টাকা। ইন্ডিয়ান মসুরের ডালের কেজি ১২০-১২৫ টাকা।

আটা, চিনি ও ডাল বিক্রেতা নাদিম বলেন, হঠাৎ করেই সব পণ্যের দাম বেড়েছে। শোনা যাচ্ছে আরও বাড়বে। বাজারে ডালের সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে।

বাজারে বেশিরভাগ পণ্যের দাম বাড়ছে। লবণের কেজি ৩৮-৪০ টাকা ও ভোজ্যতেল বিক্রি হচ্ছে ১৭৮ টাকায়।

এসব বাজারে আগের দামে বিক্রি হচ্ছে ফার্মের মুরগির ডিম। ফার্মের লাল ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৪০-১৪৫ টাকা। আগের দামে হাঁসের ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৯৫-২০০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ২২০-২২৫ টাকা।

গরুর মাংসের কেজি ৬৮০-৭০০ খাসি মাংস ৮৫০-৯০০ টাকা কেজি।

বাজারে বেড়েছে মুরগির দামও। ব্রয়লার কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৭০-১৮০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩১০-৩২০ টাকায়। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৩১০ টাকায়।

মুরগির বিক্রেতা মো. রমজান বলেন, খামারি আর পাইকারদের অজুহাতের শেষ নেই।

বাজার করতে আসা একজন ক্রেতা জানালেন, দিন দিন যে হারে জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে মনে হচ্ছে আমরা সাধারণ মানুষ না খেয়ে মরব। অন্য আরেকজন ক্রেতা জানালেন, এই বাজার এখন সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলে গেছে। যারা দূর্নীতি করে টাকা কামায় তাদের জন্য এই বাজার ঠিক আছে। কিন্তু আমরা তো চুরি করতে পারব না।

জনস্বার্থে নিউজ24.কম