ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহিদদের স্মরণে শান্তিগঞ্জে ‘স্মরণ সভা’ Logo চলছে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের কাজ বাম্পার ফলনে শান্তিগঞ্জের কৃষকের মুখে হাসি Logo জুলাই-আগষ্টের ছাত্র-জনতার গণঅদ্ভুত্থানে আহত ও শহীদদের স্মরণে ছাতকে স্মরণ সভা Logo বালি মহালে ইজারা পদ্বতি বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন Logo ছাতকে আওয়ামিলীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার Logo পিলখানা হত্যাকান্ডের সুষ্ঠ তদন্ত ও নিরপরাধ বিডিআর সদস্যদের চাকুরিতে পুনর্বহালের দাবীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত Logo জগন্নাথপুরের ওসি মোখলেছুর রহমান আকন্দকে শিবির কর্মী বলে প্রচারণা চালানোয় জগন্নাথপুর উপজেলা জামায়াতের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ। Logo শান্তিগঞ্জের জয়সিদ্ধি-বসিউয়াখাউরী গ্রামে বিএনপির কর্মী সভা Logo জগন্নাথপুরে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo জগন্নাথপুর উপজেলার ৬ নং রাণীগঞ্জ ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর কমিটি গঠন

গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে এক গৃহবধূ (১৮) গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হলেও এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। রোববার (১৮ জুন) ধর্ষণের ঘটনায় তিনজনকে আসামি করে ভুক্তভোগীর স্বামী থানায় মামলা করেন।
মামলার আসমিরা হলেন— উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের নুর নবীর ছেলে জাহাঙ্গীর (৩৫), একরামুল হকের ছেলে রিয়াদ (৩০) ও মুছাপুর ক্লোজারের রেগুলেটর মোড়ের আলাউদ্দিনের ছেলে জালাল উদ্দিন (২৮)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার এক গৃহবধূ তার স্বামীর সঙ্গে কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর সুইচ গেইট এলাকায় ঘুরতে যান। সুইজ গেইট পার হয়ে পূর্বদিকে বাগানের পাশের রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছবি তোলার সময় আসামি জাহাঙ্গীর, রিয়াদ ও জালাল উদ্দিন ছুরি ও দেশিয় অস্ত্র হাতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তারা ভুক্তভোগী ও তার স্বামীকে বিভিন্নভাবে ভয় দেখান। একপর্যায়ে তিন আসামি ভুক্তভোগীর স্বামীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখেন। পরে ওই গৃহবধূকে বাগানে নিয়ে তারা সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করেন। বিষয়টি টের পেয়ে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসলে ধর্ষকরা পালিয়ে যায়।
মুছাপুরের স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, মুছাপুর ক্লোজার এলাকায় স্থানীয় জলদস্যু বাহিনী বালু উত্তোলন, খাস জায়গা দখল, ঘুরতে যাওয়া নারীদের ধর্ষণের ঘটনা ঘটাচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসনের ব্যর্থতায় কোনো ভাবেই অপরাধ বন্ধ হচ্ছে না। এর আগেও ঘুরতে আসা একাধিক নারী মুছারপুর ক্লোজারে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাদেকুর রহমান বলেন, সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ভুক্তভোগীর স্বামী মামলা করেছেন। আসামিদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান চলছে।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহিদদের স্মরণে শান্তিগঞ্জে ‘স্মরণ সভা’

গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ

আপডেট সময় ০৩:৩১:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ জুন ২০২৩
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে এক গৃহবধূ (১৮) গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হলেও এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। রোববার (১৮ জুন) ধর্ষণের ঘটনায় তিনজনকে আসামি করে ভুক্তভোগীর স্বামী থানায় মামলা করেন।
মামলার আসমিরা হলেন— উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের নুর নবীর ছেলে জাহাঙ্গীর (৩৫), একরামুল হকের ছেলে রিয়াদ (৩০) ও মুছাপুর ক্লোজারের রেগুলেটর মোড়ের আলাউদ্দিনের ছেলে জালাল উদ্দিন (২৮)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার এক গৃহবধূ তার স্বামীর সঙ্গে কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর সুইচ গেইট এলাকায় ঘুরতে যান। সুইজ গেইট পার হয়ে পূর্বদিকে বাগানের পাশের রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছবি তোলার সময় আসামি জাহাঙ্গীর, রিয়াদ ও জালাল উদ্দিন ছুরি ও দেশিয় অস্ত্র হাতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তারা ভুক্তভোগী ও তার স্বামীকে বিভিন্নভাবে ভয় দেখান। একপর্যায়ে তিন আসামি ভুক্তভোগীর স্বামীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখেন। পরে ওই গৃহবধূকে বাগানে নিয়ে তারা সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করেন। বিষয়টি টের পেয়ে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসলে ধর্ষকরা পালিয়ে যায়।
মুছাপুরের স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, মুছাপুর ক্লোজার এলাকায় স্থানীয় জলদস্যু বাহিনী বালু উত্তোলন, খাস জায়গা দখল, ঘুরতে যাওয়া নারীদের ধর্ষণের ঘটনা ঘটাচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসনের ব্যর্থতায় কোনো ভাবেই অপরাধ বন্ধ হচ্ছে না। এর আগেও ঘুরতে আসা একাধিক নারী মুছারপুর ক্লোজারে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাদেকুর রহমান বলেন, সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ভুক্তভোগীর স্বামী মামলা করেছেন। আসামিদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান চলছে।