ঢাকা , সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo ঢাকায় পাচার কালে সুনামগঞ্জ থেকে ইয়াবাসহ একজন গ্রেফতার Logo সেফটির হাওরে হীরা-৯ জাতের ধানের বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি Logo সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজে অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা Logo সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত Logo সুনামগঞ্জে মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীদের দেড়ঘণ্টা সড়ক অবরোধ, পরে সরিয়ে দিল সেনাবাহিনী Logo বিমানবন্দরে নেতাকর্মীদের ভালোবাসায় সিক্ত যুক্তরাজ্য বিএনপির সহ সভাপতি এম এ ছাত্তার Logo শান্তিগঞ্জের আসামমুড়ায় ​ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত Logo কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলনের সুস্থতা কামনায় ছাতকের বিভিন্ন এলাকায় দোয়া মাহফিল Logo দোয়ারাবাজারে অপারেশন ডেভিল হান্টে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার Logo শান্তিগঞ্জে কেন্দ্র ঘোষিত শ্রমিক যোগাযোগ পক্ষ পালন

গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে এক গৃহবধূ (১৮) গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হলেও এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। রোববার (১৮ জুন) ধর্ষণের ঘটনায় তিনজনকে আসামি করে ভুক্তভোগীর স্বামী থানায় মামলা করেন।
মামলার আসমিরা হলেন— উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের নুর নবীর ছেলে জাহাঙ্গীর (৩৫), একরামুল হকের ছেলে রিয়াদ (৩০) ও মুছাপুর ক্লোজারের রেগুলেটর মোড়ের আলাউদ্দিনের ছেলে জালাল উদ্দিন (২৮)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার এক গৃহবধূ তার স্বামীর সঙ্গে কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর সুইচ গেইট এলাকায় ঘুরতে যান। সুইজ গেইট পার হয়ে পূর্বদিকে বাগানের পাশের রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছবি তোলার সময় আসামি জাহাঙ্গীর, রিয়াদ ও জালাল উদ্দিন ছুরি ও দেশিয় অস্ত্র হাতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তারা ভুক্তভোগী ও তার স্বামীকে বিভিন্নভাবে ভয় দেখান। একপর্যায়ে তিন আসামি ভুক্তভোগীর স্বামীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখেন। পরে ওই গৃহবধূকে বাগানে নিয়ে তারা সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করেন। বিষয়টি টের পেয়ে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসলে ধর্ষকরা পালিয়ে যায়।
মুছাপুরের স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, মুছাপুর ক্লোজার এলাকায় স্থানীয় জলদস্যু বাহিনী বালু উত্তোলন, খাস জায়গা দখল, ঘুরতে যাওয়া নারীদের ধর্ষণের ঘটনা ঘটাচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসনের ব্যর্থতায় কোনো ভাবেই অপরাধ বন্ধ হচ্ছে না। এর আগেও ঘুরতে আসা একাধিক নারী মুছারপুর ক্লোজারে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাদেকুর রহমান বলেন, সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ভুক্তভোগীর স্বামী মামলা করেছেন। আসামিদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান চলছে।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাকায় পাচার কালে সুনামগঞ্জ থেকে ইয়াবাসহ একজন গ্রেফতার

গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ

আপডেট সময় ০৩:৩১:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ জুন ২০২৩
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে এক গৃহবধূ (১৮) গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হলেও এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। রোববার (১৮ জুন) ধর্ষণের ঘটনায় তিনজনকে আসামি করে ভুক্তভোগীর স্বামী থানায় মামলা করেন।
মামলার আসমিরা হলেন— উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের নুর নবীর ছেলে জাহাঙ্গীর (৩৫), একরামুল হকের ছেলে রিয়াদ (৩০) ও মুছাপুর ক্লোজারের রেগুলেটর মোড়ের আলাউদ্দিনের ছেলে জালাল উদ্দিন (২৮)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার এক গৃহবধূ তার স্বামীর সঙ্গে কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর সুইচ গেইট এলাকায় ঘুরতে যান। সুইজ গেইট পার হয়ে পূর্বদিকে বাগানের পাশের রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছবি তোলার সময় আসামি জাহাঙ্গীর, রিয়াদ ও জালাল উদ্দিন ছুরি ও দেশিয় অস্ত্র হাতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তারা ভুক্তভোগী ও তার স্বামীকে বিভিন্নভাবে ভয় দেখান। একপর্যায়ে তিন আসামি ভুক্তভোগীর স্বামীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখেন। পরে ওই গৃহবধূকে বাগানে নিয়ে তারা সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করেন। বিষয়টি টের পেয়ে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসলে ধর্ষকরা পালিয়ে যায়।
মুছাপুরের স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, মুছাপুর ক্লোজার এলাকায় স্থানীয় জলদস্যু বাহিনী বালু উত্তোলন, খাস জায়গা দখল, ঘুরতে যাওয়া নারীদের ধর্ষণের ঘটনা ঘটাচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসনের ব্যর্থতায় কোনো ভাবেই অপরাধ বন্ধ হচ্ছে না। এর আগেও ঘুরতে আসা একাধিক নারী মুছারপুর ক্লোজারে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাদেকুর রহমান বলেন, সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ভুক্তভোগীর স্বামী মামলা করেছেন। আসামিদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান চলছে।