ঢাকা , মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর ২০২৪, ১৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo দিরাইয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নাম ব্যবহার করে কোন অনিয়ম দালালির সাথে জড়িতদের কঠোর হস্তে দমন করা হবে Logo ল্যাব সংস্কারের টাকা আত্মসা শাল্লায় প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তুলে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোব! Logo শান্তিগঞ্জে জামায়াতের উদ্যোগে সিরাত মাহফিল ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান Logo অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি নয়, বিধবা কার্ড বাতিলের অভিযোগ Logo বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় সীমান্তিকের উদ্যাগে বিশ্ব গর্ভনিরোধ দিবস উদযাপন Logo সিলেটে পাথরবাহী ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে ঔষধ কোম্পানীর এরিয়া ম্যানেজার নিহত Logo পাথারিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃআলী নেওয়াজের ইন্তেকাল Logo শান্তিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে একত্রে তিনটি বিদ্যালয়ের অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত Logo সাংবাদিক রুহুল আমিন গাজী আর নেই Logo দুর্যোগ ব্যবস্থা কমিটির সভা

গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে এক গৃহবধূ (১৮) গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হলেও এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। রোববার (১৮ জুন) ধর্ষণের ঘটনায় তিনজনকে আসামি করে ভুক্তভোগীর স্বামী থানায় মামলা করেন।
মামলার আসমিরা হলেন— উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের নুর নবীর ছেলে জাহাঙ্গীর (৩৫), একরামুল হকের ছেলে রিয়াদ (৩০) ও মুছাপুর ক্লোজারের রেগুলেটর মোড়ের আলাউদ্দিনের ছেলে জালাল উদ্দিন (২৮)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার এক গৃহবধূ তার স্বামীর সঙ্গে কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর সুইচ গেইট এলাকায় ঘুরতে যান। সুইজ গেইট পার হয়ে পূর্বদিকে বাগানের পাশের রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছবি তোলার সময় আসামি জাহাঙ্গীর, রিয়াদ ও জালাল উদ্দিন ছুরি ও দেশিয় অস্ত্র হাতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তারা ভুক্তভোগী ও তার স্বামীকে বিভিন্নভাবে ভয় দেখান। একপর্যায়ে তিন আসামি ভুক্তভোগীর স্বামীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখেন। পরে ওই গৃহবধূকে বাগানে নিয়ে তারা সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করেন। বিষয়টি টের পেয়ে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসলে ধর্ষকরা পালিয়ে যায়।
মুছাপুরের স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, মুছাপুর ক্লোজার এলাকায় স্থানীয় জলদস্যু বাহিনী বালু উত্তোলন, খাস জায়গা দখল, ঘুরতে যাওয়া নারীদের ধর্ষণের ঘটনা ঘটাচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসনের ব্যর্থতায় কোনো ভাবেই অপরাধ বন্ধ হচ্ছে না। এর আগেও ঘুরতে আসা একাধিক নারী মুছারপুর ক্লোজারে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাদেকুর রহমান বলেন, সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ভুক্তভোগীর স্বামী মামলা করেছেন। আসামিদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান চলছে।
ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

দিরাইয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নাম ব্যবহার করে কোন অনিয়ম দালালির সাথে জড়িতদের কঠোর হস্তে দমন করা হবে

গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ

আপডেট সময় ০৩:৩১:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ জুন ২০২৩
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে স্বামীর সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে এক গৃহবধূ (১৮) গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় থানায় মামলা হলেও এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। রোববার (১৮ জুন) ধর্ষণের ঘটনায় তিনজনকে আসামি করে ভুক্তভোগীর স্বামী থানায় মামলা করেন।
মামলার আসমিরা হলেন— উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের নুর নবীর ছেলে জাহাঙ্গীর (৩৫), একরামুল হকের ছেলে রিয়াদ (৩০) ও মুছাপুর ক্লোজারের রেগুলেটর মোড়ের আলাউদ্দিনের ছেলে জালাল উদ্দিন (২৮)।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার এক গৃহবধূ তার স্বামীর সঙ্গে কোম্পানীগঞ্জের মুছাপুর সুইচ গেইট এলাকায় ঘুরতে যান। সুইজ গেইট পার হয়ে পূর্বদিকে বাগানের পাশের রাস্তায় দাঁড়িয়ে ছবি তোলার সময় আসামি জাহাঙ্গীর, রিয়াদ ও জালাল উদ্দিন ছুরি ও দেশিয় অস্ত্র হাতে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তারা ভুক্তভোগী ও তার স্বামীকে বিভিন্নভাবে ভয় দেখান। একপর্যায়ে তিন আসামি ভুক্তভোগীর স্বামীকে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখেন। পরে ওই গৃহবধূকে বাগানে নিয়ে তারা সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করেন। বিষয়টি টের পেয়ে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসলে ধর্ষকরা পালিয়ে যায়।
মুছাপুরের স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, মুছাপুর ক্লোজার এলাকায় স্থানীয় জলদস্যু বাহিনী বালু উত্তোলন, খাস জায়গা দখল, ঘুরতে যাওয়া নারীদের ধর্ষণের ঘটনা ঘটাচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসনের ব্যর্থতায় কোনো ভাবেই অপরাধ বন্ধ হচ্ছে না। এর আগেও ঘুরতে আসা একাধিক নারী মুছারপুর ক্লোজারে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাদেকুর রহমান বলেন, সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ভুক্তভোগীর স্বামী মামলা করেছেন। আসামিদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান চলছে।