ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo জুলাই-আগষ্টের ছাত্র-জনতার গণঅদ্ভুত্থানে আহত ও শহীদদের স্মরণে ছাতকে স্মরণ সভা Logo বালি মহালে ইজারা পদ্বতি বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন Logo ছাতকে আওয়ামিলীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার Logo পিলখানা হত্যাকান্ডের সুষ্ঠ তদন্ত ও নিরপরাধ বিডিআর সদস্যদের চাকুরিতে পুনর্বহালের দাবীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত Logo জগন্নাথপুরের ওসি মোখলেছুর রহমান আকন্দকে শিবির কর্মী বলে প্রচারণা চালানোয় জগন্নাথপুর উপজেলা জামায়াতের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ। Logo শান্তিগঞ্জের জয়সিদ্ধি-বসিউয়াখাউরী গ্রামে বিএনপির কর্মী সভা Logo জগন্নাথপুরে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo জগন্নাথপুর উপজেলার ৬ নং রাণীগঞ্জ ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর কমিটি গঠন Logo পরিবেশ নষ্ট করে কোন বাঁধ নির্মাণ হবেনা – পরিবেশ উপদেষ্টা Logo হাওরের জন্য সরকারের মাস্টার প্লান আছে- উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

দেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ

বাংলাদেশের জনসংখ্যা বেড়ে ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জনে দাঁড়িয়েছে। জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন জনসংখ্যা ছিল ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। চূড়ান্ত ফলাফলে ৪৬ লাখ ৭০ হাজার ২৯৫ জন যোগ হয়েছে। চূড়ান্ত হিসাবে ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ যোগ হয়েছে।

জনশুমারি ও গৃহগণনার চূড়ান্ত রিপোর্টে এ তথ্য জানা গেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত সাময়িক প্রতিবেদনের ওপর ‘পোস্ট ইনিউমেরেশন চেক (পিইসি) অব দ্য পপুলেশন অ্যান্ড হাউজিং সেন্সাস ২০২২’ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)।

সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে এ প্রতিবেদনের ওপর সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। বিআইডিএসের মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে অংশ নেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, পরিকল্পনা বিভাগের সচিব সত্যজিত কর্মকার, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন।

জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ প্রকল্পের পরিচালক মো. দিলদার হোসেন বিস্তারিত তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জনশুমারির কাজ কিন্তু থেমে নেই। এর ধারাবাহিকতায় পিইসি প্রতিবেদন প্রকাশ পেলো। এখানে যেভাবে ফলাফল এসেছে সেভাবে হয়েছে। শুমারি করতে আমরা চেষ্টার কমতি করিনি। ধাপে ধাপে দেশের প্রতিটি কোনায় আমরা পৌঁছে গেছি। সবার সহায়তায় এটা করতে সক্ষম হয়েছি।

গত বছরের ২৭ জুলাই বিবিএসের মাধ্যমে বাস্তবায়িত প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। বিবিএস প্রতিবেদনের সে সময় বলা হয়, বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ আট কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪, নারী আট কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ এবং তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী ১২ হাজার ৬২৯ জন।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম শুমারিতে দেশের জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি ১৫ লাখ। এরপর ১৯৮১ সালে জনশুমারি অনুষ্ঠিত হয়। ওই সময় মোট জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় আট কোটি ৭১ লাখ ১৯ হাজার ৯৬৫ জনে। ১৯৯১ সালে দেশে মোট জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১০ কোটি ৬৩ লাখে।

২০০১ সালে চতুর্থ আদমশুমারি ও গৃহগণনা করা হয়, সে সময় জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১২ কোটি ২৪ লাখ। ২০১১ সালে অনুষ্ঠিত পঞ্চম জনশুমারিতে দেখা যায়, দেশের জনসংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৪ কোটি ৪০ লাখ। ষষ্ঠ ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এ বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই-আগষ্টের ছাত্র-জনতার গণঅদ্ভুত্থানে আহত ও শহীদদের স্মরণে ছাতকে স্মরণ সভা

দেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ

আপডেট সময় ০৬:৪২:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

বাংলাদেশের জনসংখ্যা বেড়ে ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জনে দাঁড়িয়েছে। জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন জনসংখ্যা ছিল ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। চূড়ান্ত ফলাফলে ৪৬ লাখ ৭০ হাজার ২৯৫ জন যোগ হয়েছে। চূড়ান্ত হিসাবে ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ যোগ হয়েছে।

জনশুমারি ও গৃহগণনার চূড়ান্ত রিপোর্টে এ তথ্য জানা গেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত সাময়িক প্রতিবেদনের ওপর ‘পোস্ট ইনিউমেরেশন চেক (পিইসি) অব দ্য পপুলেশন অ্যান্ড হাউজিং সেন্সাস ২০২২’ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)।

সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারি) শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে এ প্রতিবেদনের ওপর সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। বিআইডিএসের মহাপরিচালক ড. বিনায়ক সেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে অংশ নেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, পরিকল্পনা বিভাগের সচিব সত্যজিত কর্মকার, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন।

জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ প্রকল্পের পরিচালক মো. দিলদার হোসেন বিস্তারিত তুলে ধরেন। তিনি বলেন, জনশুমারির কাজ কিন্তু থেমে নেই। এর ধারাবাহিকতায় পিইসি প্রতিবেদন প্রকাশ পেলো। এখানে যেভাবে ফলাফল এসেছে সেভাবে হয়েছে। শুমারি করতে আমরা চেষ্টার কমতি করিনি। ধাপে ধাপে দেশের প্রতিটি কোনায় আমরা পৌঁছে গেছি। সবার সহায়তায় এটা করতে সক্ষম হয়েছি।

গত বছরের ২৭ জুলাই বিবিএসের মাধ্যমে বাস্তবায়িত প্রথম ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। বিবিএস প্রতিবেদনের সে সময় বলা হয়, বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ আট কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৮২৪, নারী আট কোটি ৩৩ লাখ ৪৭ হাজার ২০৬ এবং তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী ১২ হাজার ৬২৯ জন।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, স্বাধীনতার পর ১৯৭৪ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম শুমারিতে দেশের জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি ১৫ লাখ। এরপর ১৯৮১ সালে জনশুমারি অনুষ্ঠিত হয়। ওই সময় মোট জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় আট কোটি ৭১ লাখ ১৯ হাজার ৯৬৫ জনে। ১৯৯১ সালে দেশে মোট জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১০ কোটি ৬৩ লাখে।

২০০১ সালে চতুর্থ আদমশুমারি ও গৃহগণনা করা হয়, সে সময় জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১২ কোটি ২৪ লাখ। ২০১১ সালে অনুষ্ঠিত পঞ্চম জনশুমারিতে দেখা যায়, দেশের জনসংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৪ কোটি ৪০ লাখ। ষষ্ঠ ডিজিটাল জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এ বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন।