ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫, ৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়নে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন ইউএনও সুকান্ত সাহা Logo “সম্মানে উজ্জ্বল প্রাথমিক শিক্ষা: শান্তিগঞ্জে স্বীকৃতির উৎসব” Logo উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছে সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় Logo সুনামগঞ্জ-৩ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার আনোয়ার হোসেনের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ Logo শান্তিগঞ্জে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা টিফিন ও পানির বোতল বিতরণ Logo সুনামগঞ্জে কাভার্ডভ্যান দুর্ঘটনায় নিহত ১, গাড়ি উদ্ধার Logo শান্তিগঞ্জে গণসংযোগে ব্যারিস্টার আনোয়ার হোসেন, বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ধানের শীষ প্রতীকে Logo পাথারিয়া গ্রামের প্রবাসী মোঃ পাশা মিয়ার বিবাহ অনুষ্ঠান সম্পন্ন Logo ২০ বছরেও হয়নি সংস্কার, বেহাল গণিগঞ্জ-বাবনিয়া সড়কে দুর্ভোগে হাজারো মানুষ Logo শান্তিগঞ্জে ছাত্রশিবিরের “৩৬ জুলাই” ডকুমেন্টারি প্রদর্শনী

‘জাতির পিতা, সংসদ, সংবিধান নিয়ে প্রশ্ন তোলা চরম বেইমানি’

‘কিছু বিষয়কে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা উচিত’ মন্তব্য করে গণফোরামের সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, সংসদ, সংবিধান, জাতীয় পতাকা এগুলো নিয়ে প্রশ্ন তুললে চরম বেইমানি হবে। জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত সংসদের বিশেষ আলোচনায় অংশ নিয়ে রবিবার (৯ এপ্রিল) এসব কথা বলেন মোকাব্বির খান। সুবর্ণজয়ন্তীতে আলোচনার জন্য গত শুক্রবার সংসদে একটি প্রস্তাব আনেন সংসদ নেতা শেখ হাসিনা। ওই প্রস্তাবের ওপর সংসদ সদস্যরা বিশেষ আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন।মোকাব্বির খান বলেন, জাতির পিতাকে হত্যার পর সংসদকে বিভিন্নভাবে কলুষিত করা হয়েছে। জাতির পিতার হত্যার বিচার বন্ধ করার জন্য ইনডেমনিটির মতো কালো আইন এই সংসদে পাস করে সংসদকে কলঙ্কিত করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের, রাজাকার–আলবদরদের সংসদ সদস্য করে সংসদকে কলুষিত করা হয়েছে। জনগণের মালিকানা ছিনতাই করে গঠিত হচ্ছে জাতীয় সংসদ। আজকের জাতীয় সংসদে জাতির পিতার দর্শন, মুক্তিযোদ্ধের চেতনা, স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা অনেকাংশেই অনুপস্থিত।তিনি বলেন, এখনও জাতীয় সংসদে দুর্নীতিবাজ, অর্থপাচারকারী, লুটেরাদের জন্য ইনডেমনিটির মতো কালো আইন পাস হয়। এটা লজ্জার ব্যাপার।গণফোরামের এই এমপি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণা ছিল ৭০ এর নির্বাচন। তখন পশ্চিম পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণে ছিল নির্বাচন কমিশন। কিন্তু নির্বাচনে প্রাদেশিক পরিষদে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৮৮টিতে জয় পেয়েছিল আওয়ামী লীগ। ওই নির্বাচন নিয়ে কোনও প্রশ্ন ওঠেনি। ১৯৭৩ সালের নির্বাচন নিয়েও কেউ প্রশ্ন তোলেনি।১৯৭৫ সালের পর বৈধ-অবৈধ কোনও সরকারের আমলে নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ হয়নি অভিযোগ করে মোকাব্বির খান বলেন, কখনও সংবিধান কাটছাট, কখনো হ্যাঁ–না ভোট, কখনও ব্যালট বাক্স চুরি, কখনও এক কোটি ৩০ লাখ ভুয়া ভোটার, কখনও আগের রাতে ভোট চুরি ইত্যাদি।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়নে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন ইউএনও সুকান্ত সাহা

‘জাতির পিতা, সংসদ, সংবিধান নিয়ে প্রশ্ন তোলা চরম বেইমানি’

আপডেট সময় ০৪:৫০:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ এপ্রিল ২০২৩

‘কিছু বিষয়কে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা উচিত’ মন্তব্য করে গণফোরামের সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, সংসদ, সংবিধান, জাতীয় পতাকা এগুলো নিয়ে প্রশ্ন তুললে চরম বেইমানি হবে। জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত সংসদের বিশেষ আলোচনায় অংশ নিয়ে রবিবার (৯ এপ্রিল) এসব কথা বলেন মোকাব্বির খান। সুবর্ণজয়ন্তীতে আলোচনার জন্য গত শুক্রবার সংসদে একটি প্রস্তাব আনেন সংসদ নেতা শেখ হাসিনা। ওই প্রস্তাবের ওপর সংসদ সদস্যরা বিশেষ আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন।মোকাব্বির খান বলেন, জাতির পিতাকে হত্যার পর সংসদকে বিভিন্নভাবে কলুষিত করা হয়েছে। জাতির পিতার হত্যার বিচার বন্ধ করার জন্য ইনডেমনিটির মতো কালো আইন এই সংসদে পাস করে সংসদকে কলঙ্কিত করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের, রাজাকার–আলবদরদের সংসদ সদস্য করে সংসদকে কলুষিত করা হয়েছে। জনগণের মালিকানা ছিনতাই করে গঠিত হচ্ছে জাতীয় সংসদ। আজকের জাতীয় সংসদে জাতির পিতার দর্শন, মুক্তিযোদ্ধের চেতনা, স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা অনেকাংশেই অনুপস্থিত।তিনি বলেন, এখনও জাতীয় সংসদে দুর্নীতিবাজ, অর্থপাচারকারী, লুটেরাদের জন্য ইনডেমনিটির মতো কালো আইন পাস হয়। এটা লজ্জার ব্যাপার।গণফোরামের এই এমপি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণা ছিল ৭০ এর নির্বাচন। তখন পশ্চিম পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণে ছিল নির্বাচন কমিশন। কিন্তু নির্বাচনে প্রাদেশিক পরিষদে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৮৮টিতে জয় পেয়েছিল আওয়ামী লীগ। ওই নির্বাচন নিয়ে কোনও প্রশ্ন ওঠেনি। ১৯৭৩ সালের নির্বাচন নিয়েও কেউ প্রশ্ন তোলেনি।১৯৭৫ সালের পর বৈধ-অবৈধ কোনও সরকারের আমলে নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ হয়নি অভিযোগ করে মোকাব্বির খান বলেন, কখনও সংবিধান কাটছাট, কখনো হ্যাঁ–না ভোট, কখনও ব্যালট বাক্স চুরি, কখনও এক কোটি ৩০ লাখ ভুয়া ভোটার, কখনও আগের রাতে ভোট চুরি ইত্যাদি।