ঢাকা , বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪, ১৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo শান্তিগঞ্জে কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন Logo শান্তিগঞ্জে বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়  Logo সুনামগঞ্জের জিল্লুর রহমান সহ ছয় অতিরিক্ত সচিবকে ওএসডি Logo দিরাইয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নাম ব্যবহার করে কোন অনিয়ম দালালির সাথে জড়িতদের কঠোর হস্তে দমন করা হবে Logo ল্যাব সংস্কারের টাকা আত্মসা শাল্লায় প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তুলে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোব! Logo শান্তিগঞ্জে জামায়াতের উদ্যোগে সিরাত মাহফিল ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান Logo অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি নয়, বিধবা কার্ড বাতিলের অভিযোগ Logo বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় সীমান্তিকের উদ্যাগে বিশ্ব গর্ভনিরোধ দিবস উদযাপন Logo সিলেটে পাথরবাহী ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে ঔষধ কোম্পানীর এরিয়া ম্যানেজার নিহত Logo পাথারিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃআলী নেওয়াজের ইন্তেকাল

বায়ুদূষণ কমাতে চার দফা দাবি ও ১৫ দফা সুপারিশ

সারাদেশে ক্রমবর্ধমান বায়ুদূষণ কমাতে চার দফা দাবি ও তিন পর্যায়ে ১৫ দফা সুপারিশ করেছে পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো। সোমবার (২২ মে) সকালে শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে বায়ুদূষণ কমাতে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে আয়োজিত মানববন্ধনে তারা এসব দাবি ও সুপারিশ করেন।বায়ুদূষণ অধ্যায়ন কেন্দ্র (ক্যাপস্) আয়োজিত এই মানববন্ধনে পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো উপস্থাপিত চার দফা দাবি হলো- ভবিষ্যতে বায়ু দূষণের মারাত্মক প্রভাব হ্রাস করার জন্য বায়ু দূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা ২০২২ এ PM2.5 (পার্টিকুলেট ম্যাটার বা পিএম দিয়ে বাতাসে মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর পদার্থের উপস্থিতির মাত্রা বোঝায়) এর পূর্ববর্তী মানমাত্রা কমপক্ষে প্রতি ঘনমিটারে ১৫ মাইক্রোগ্রাম বজায় রাখতে হবে। বায়ু দূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা ২০২২ এ নির্গমন মানমাত্রাগুলোকে আরও শক্তিশালী করা এবং আগত Integrated Energy and Power Master Plan (IEPMP) এ স্টাক ইমিশনের মানমাত্রাগুলোকে পুনর্বিবেচনা এবং অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। পরিবেশ অধিদফতর প্রণীত বায়ু দূষণ রোধ নির্দেশিকার ১৬ নম্বর পৃষ্ঠার ১৯ নম্বর ক্রম অনুযায়ী আমদানিকৃত ডিজেলে কম সালফারযুক্ত (৫০ পিপিএম) আমদানি ও ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। পরিবেশ অধিদফতর প্রণীত নতুন পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা-২০২৩ এর তফসিল-১ অনুযায়ী কয়লা ও তেলভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ প্লান্ট (৫০ মেগাওয়াট পর্যন্ত) এবং গ্যাসভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ প্লান্ট (১০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত) কমলা শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত শিল্প প্রতিষ্ঠান যা লাল শ্রেণিভুক্ত করতে হবে।এছাড়াও, পরিবেশবিদরা বায়ুদূষণ কমাতে স্বল্পমেয়াদী পাঁচটি, মধ্যমেয়াদী চারটি ও দীর্ঘমেয়াদী ছয়টি নীতিমালা সুপারিশ করেন। বক্তারা বলেন, এসব দাবি ও নীতিমালা নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে পর্যালোচনা করে গ্রহণ করলে বায়ূ দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্র (ক্যাপস্) এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক স্থপতি ইকবাল হাবিব, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা বিভাগের শিক্ষক ও ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক আলমগীর কবিরসহ আরও অনেকে।পরিবেশবাদী সংগঠনগুলোর মানববন্ধনঅধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার বলেন, সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের পরিবেশ দূষণ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, বিভিন্ন শহর ধীরে ধীরে বসবাসের যোগ্যতা হারাচ্ছে। সারা দেশে প্রবাহমান তীব্র দাবদাহের পেছনে জলবায়ু পরিবর্তনের পাশাপাশি বায়ুদূষণও দায়ী। ধুলিকণা ও দূষিত গ্যাসের তাপ শোষণ করার ক্ষমতা থাকার কারণে বর্তমানে অত্যধিক দূষিত বায়ুতে অবস্থিত ধুলিকণা এবং গ্যাসীয় পদার্থগুলো সূর্যের তাপমাত্রাকে শোষণ করে তাপ প্রবাহ সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখছে। পাশাপাশি সালাফার ডাই অক্সাইড, নাইট্রোজেন অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, কার্বন ডাই অক্সাইড তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। সুতরাং তাপমাত্রার বৃদ্ধি কমাতে বায়ু দূষণ কমানো জরুরি। অথচ দেশে বায়ুদূষণ কমানোর ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য সমন্বিত কোনও উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। বরং প্রতিনিয়ত বায়ুদূষণের নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। অতি দ্রুত বায়ুদূষণ কমাতে পদক্ষেপ না নিলে জনজীবন আরও দুর্বিষহ হয়ে উঠবে।বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেন, বায়ু দূষণের জন্য আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম শারীরিক প্রতিবন্ধী হয়ে বেড়ে উঠবে। এই জায়গা থেকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে আমরা দায়বদ্ধ। নিশ্চয়ই আমরা ঘুরে দাঁড়াবো। আল্লাহ আমাদের এমন এক দেশ দিয়েছেন যেখানে বীজ বপন করলেই গাছ হয়, শুধু লালন-পালন করলেই আমরা এই ক্ষতিকর বায়ুদূষণ থেকে মুক্তিলাভ করতে পারি। আজ আমরা সবাই অঙ্গীকারবদ্ধ হই এই শহরকে আবার সাজাবো এবং এর জন্য সবাই এক হয়ে কাজ করবো।অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান বলেন, বাংলাদেশে বায়ুদূষণ এখন একটি উদ্বেগজনক জায়গায় আছে। অথচ রাষ্ট্র এখানে নির্বিকার। এই বায়ুদূষণ নিয়ে যে গবেষণা হচ্ছে বেশিরভাগই হচ্ছে বেসরকারি উদ্যোগে। সরকারি যে কয়েকটা গবেষণা হচ্ছে সেখানে অল্প জায়গাতে বায়ুমান পরিমাপ করা হচ্ছে। কিন্তু তা দিয়ে পুরো শহরের যে ক্রান্তিক অবস্থা সেটা বুঝার উপায় নেই। অথচ রাষ্ট্রর উচিত ছিল সরকারি ভাবে সবাইকে নিয়ে আলোচনা করা, গবেষণা করা ও করণীয়গুলো ঠিক করা।এই আয়োজনে সহ-আয়োজক হিসেবে ছিন বিএনসিএ, বারসিক, সেভ ফিউচার বাংলাদেশ, জিএলটিএস, গ্রিন ভয়েজ, পরিবেশ উদ্যোগ, সিপিআরডি, সিজিইডি নির্বাহী পরিচালক এবং ইয়ুথনেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন

শান্তিগঞ্জে কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন

বায়ুদূষণ কমাতে চার দফা দাবি ও ১৫ দফা সুপারিশ

আপডেট সময় ০৬:০৫:৫১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ মে ২০২৩

সারাদেশে ক্রমবর্ধমান বায়ুদূষণ কমাতে চার দফা দাবি ও তিন পর্যায়ে ১৫ দফা সুপারিশ করেছে পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো। সোমবার (২২ মে) সকালে শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরের সামনে বায়ুদূষণ কমাতে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে আয়োজিত মানববন্ধনে তারা এসব দাবি ও সুপারিশ করেন।বায়ুদূষণ অধ্যায়ন কেন্দ্র (ক্যাপস্) আয়োজিত এই মানববন্ধনে পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো উপস্থাপিত চার দফা দাবি হলো- ভবিষ্যতে বায়ু দূষণের মারাত্মক প্রভাব হ্রাস করার জন্য বায়ু দূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা ২০২২ এ PM2.5 (পার্টিকুলেট ম্যাটার বা পিএম দিয়ে বাতাসে মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর পদার্থের উপস্থিতির মাত্রা বোঝায়) এর পূর্ববর্তী মানমাত্রা কমপক্ষে প্রতি ঘনমিটারে ১৫ মাইক্রোগ্রাম বজায় রাখতে হবে। বায়ু দূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা ২০২২ এ নির্গমন মানমাত্রাগুলোকে আরও শক্তিশালী করা এবং আগত Integrated Energy and Power Master Plan (IEPMP) এ স্টাক ইমিশনের মানমাত্রাগুলোকে পুনর্বিবেচনা এবং অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। পরিবেশ অধিদফতর প্রণীত বায়ু দূষণ রোধ নির্দেশিকার ১৬ নম্বর পৃষ্ঠার ১৯ নম্বর ক্রম অনুযায়ী আমদানিকৃত ডিজেলে কম সালফারযুক্ত (৫০ পিপিএম) আমদানি ও ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। পরিবেশ অধিদফতর প্রণীত নতুন পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা-২০২৩ এর তফসিল-১ অনুযায়ী কয়লা ও তেলভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ প্লান্ট (৫০ মেগাওয়াট পর্যন্ত) এবং গ্যাসভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ প্লান্ট (১০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত) কমলা শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত শিল্প প্রতিষ্ঠান যা লাল শ্রেণিভুক্ত করতে হবে।এছাড়াও, পরিবেশবিদরা বায়ুদূষণ কমাতে স্বল্পমেয়াদী পাঁচটি, মধ্যমেয়াদী চারটি ও দীর্ঘমেয়াদী ছয়টি নীতিমালা সুপারিশ করেন। বক্তারা বলেন, এসব দাবি ও নীতিমালা নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে পর্যালোচনা করে গ্রহণ করলে বায়ূ দূষণ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্র (ক্যাপস্) এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক স্থপতি ইকবাল হাবিব, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা বিভাগের শিক্ষক ও ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইপিডি) নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক আলমগীর কবিরসহ আরও অনেকে।পরিবেশবাদী সংগঠনগুলোর মানববন্ধনঅধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার বলেন, সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের পরিবেশ দূষণ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, বিভিন্ন শহর ধীরে ধীরে বসবাসের যোগ্যতা হারাচ্ছে। সারা দেশে প্রবাহমান তীব্র দাবদাহের পেছনে জলবায়ু পরিবর্তনের পাশাপাশি বায়ুদূষণও দায়ী। ধুলিকণা ও দূষিত গ্যাসের তাপ শোষণ করার ক্ষমতা থাকার কারণে বর্তমানে অত্যধিক দূষিত বায়ুতে অবস্থিত ধুলিকণা এবং গ্যাসীয় পদার্থগুলো সূর্যের তাপমাত্রাকে শোষণ করে তাপ প্রবাহ সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখছে। পাশাপাশি সালাফার ডাই অক্সাইড, নাইট্রোজেন অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, কার্বন ডাই অক্সাইড তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। সুতরাং তাপমাত্রার বৃদ্ধি কমাতে বায়ু দূষণ কমানো জরুরি। অথচ দেশে বায়ুদূষণ কমানোর ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য সমন্বিত কোনও উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না। বরং প্রতিনিয়ত বায়ুদূষণের নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে। অতি দ্রুত বায়ুদূষণ কমাতে পদক্ষেপ না নিলে জনজীবন আরও দুর্বিষহ হয়ে উঠবে।বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেন, বায়ু দূষণের জন্য আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম শারীরিক প্রতিবন্ধী হয়ে বেড়ে উঠবে। এই জায়গা থেকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে আমরা দায়বদ্ধ। নিশ্চয়ই আমরা ঘুরে দাঁড়াবো। আল্লাহ আমাদের এমন এক দেশ দিয়েছেন যেখানে বীজ বপন করলেই গাছ হয়, শুধু লালন-পালন করলেই আমরা এই ক্ষতিকর বায়ুদূষণ থেকে মুক্তিলাভ করতে পারি। আজ আমরা সবাই অঙ্গীকারবদ্ধ হই এই শহরকে আবার সাজাবো এবং এর জন্য সবাই এক হয়ে কাজ করবো।অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান বলেন, বাংলাদেশে বায়ুদূষণ এখন একটি উদ্বেগজনক জায়গায় আছে। অথচ রাষ্ট্র এখানে নির্বিকার। এই বায়ুদূষণ নিয়ে যে গবেষণা হচ্ছে বেশিরভাগই হচ্ছে বেসরকারি উদ্যোগে। সরকারি যে কয়েকটা গবেষণা হচ্ছে সেখানে অল্প জায়গাতে বায়ুমান পরিমাপ করা হচ্ছে। কিন্তু তা দিয়ে পুরো শহরের যে ক্রান্তিক অবস্থা সেটা বুঝার উপায় নেই। অথচ রাষ্ট্রর উচিত ছিল সরকারি ভাবে সবাইকে নিয়ে আলোচনা করা, গবেষণা করা ও করণীয়গুলো ঠিক করা।এই আয়োজনে সহ-আয়োজক হিসেবে ছিন বিএনসিএ, বারসিক, সেভ ফিউচার বাংলাদেশ, জিএলটিএস, গ্রিন ভয়েজ, পরিবেশ উদ্যোগ, সিপিআরডি, সিজিইডি নির্বাহী পরিচালক এবং ইয়ুথনেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস।