ঢাকা , শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo জগন্নাথপুরে জুলাই বিপ্লব ২৪ ডটকম এর আত্ম প্রকাশ Logo শান্তিগঞ্জে ‘আব্দুন নূর চেয়ারম্যান স্মৃতি প্রাথমিক মেধা বৃত্তির পরীক্ষা কাল শনিবার (৩০ নভেম্বর) Logo শান্তিগঞ্জে হাওরের ১০০ বছর ও আমাদের করণীয় শীর্ষক কর্মশালা Logo মধ্যনগরে আওয়ামী লীগ নেতার দখল থেকে সরকারী ভুমি পুনরুদ্ধার Logo সুনামগঞ্জের দিরাইয়ের রফিনগর গ্রামের সাজ্জাতুলের বাড়িঘরে হামলা,ভাংচুর লুটপাঠসহ মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিসৌধ ভাংচুরের ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন Logo বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত -নিহতদের স্মরণে দোয়ারাবাজারে স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত Logo অন্তবর্তীকালীন সরকার পতনের ষড়যন্ত্র গোপন বৈঠকে থাকা ছাত্রলীগের ৩৮ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার জেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি Logo শান্তিগঞ্জে বিনামূল্যে গরু বিতরণের লক্ষ্যে অবহিতকরণ সভা ও প্রশিক্ষণ Logo দোয়ারাবাজারে সরকারি গাছ কর্তন।। জব্দ করলো প্রশাসন Logo শান্তিগঞ্জে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা 

গাজীপুরের নির্বাচনে সবার ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে: ইসি

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মাধ্যমে সবার ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে বলে দাবি করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে  মো. আলমগীর বলেন, আমি মনে করি সবার ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের আচরণ ভালো ছিল। ভোটাররা সুষ্ঠুভাবে ভোট দিয়েছেন। আপনারাও সুন্দরভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। আমাদের প্রশাসনের যারা ছিল পুলিশ প্রশাসন, ভোটগ্রহণের দায়িত্বে থাকা প্রিসাইডিং অফিসার যারা ছিলেন সবাই আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করেছেন। আমি মনে করি যে সবার সমান দায়িত্ব পালন করার জন্য এবং ন্যায়সঙ্গত দায়িত্ব পালন করার কারণে এটা সম্ভব হয়েছে।

রবিবার (২৮ মে) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি বলেন, শুধু গাজীপুরের ক্ষেত্রে না, আমরা সবসময় বলেছি যে নির্বাচনটা সুষ্ঠু হবে, সুন্দর হবে। আমাদের কাজ হলো যেসব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে আসবে তাদের সবাইকে সমান সুযোগ যেটা আমাদের পক্ষ থেকে দিতে হবে এবং সবার জন্য সমান মাঠ রাখবো। যাতে নির্বাচনের প্রচারণা করা বা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা বা ভোটের যে পরিবেশ, ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেন। সেই ব্যবস্থা আমরা করবো।

অনেকেই বলছেন ইসির সক্ষমতা বা সরকারের সদিচ্ছা নয়, মার্কিন ভিসানীতির কারণে গাজীপুর সিটির ভোট সুষ্ঠু হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ভিসানীতিতে কী হয়েছে না হয়েছে সে বিষয়ে আমরা এখনও কোনও গবেষণা করিনি। আপনারা বলছেন ভোটের দিন এটি পত্রিকায় প্রকাশ পেয়েছে। কিন্তু তার আগেই তো ভোট শুরু হয়ে গেছে। তাহলে তার প্রভাব পড়লো কীভাবে? এমন না যে এটি আগে হয়েছে, আমরা দেখেছি।  আমরা তো দেখিইনি। মাঠে ভোট চলছে। মানুষ কি ওই ভিসানীতি পড়েছে, নাকি কেন্দ্রে গিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিয়েছে?

তিনি আরও বলেন, ভিসানীতি তো আমরা জানতামই না। আপনাদের টেলিভিশনে দেখেছি। ভয় পাওয়ার সুযোগটা কই দিলো?

সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শুধু গাজীপুর কেন, আমাদের সময়ে যত নির্বাচন হবে সবগুলো একই মানের করার চেষ্টা করবো।

তিনি বলেন, দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে সরকারের সঙ্গে আমাদের কোনও আলোচনা হয়নি। তাদের কোনও নির্দেশনা পাইনি। তাদের কোনও নির্দেশনা আশাও করিনি। আমরা আমাদের মতো স্বাধীন সংস্থা হিসেবে সংবিধানে যা আছে, আইনে যা আছে সেই অনুযায়ী কাজ করছি।

দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ভোট করা সম্ভব কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি রাজনৈতিক বক্তব্যের বিষয়ে উত্তর দেবো না। যেকোনও পরিস্থিতিতে যেকোনও পরিবেশে আমাদের দায়িত্ব হলো আইন মেনে সুষ্ঠু একটা নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। যা আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে করে আসছি এবং যতদিন আমরা আছি সেভাবে করবো। প্রথম দিন থেকেই বলছি আমাদের কেউ চাপ দেয় না। আমরা কারও কাছ থেকে চাপ নেইও না। আমরা প্রথম থেকেই মুক্ত আছি। ইনশাআল্লাহ শেষ পর্যন্ত মুক্ত থাকবো।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

জগন্নাথপুরে জুলাই বিপ্লব ২৪ ডটকম এর আত্ম প্রকাশ

গাজীপুরের নির্বাচনে সবার ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে: ইসি

আপডেট সময় ০৫:২৪:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ মে ২০২৩

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মাধ্যমে সবার ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে বলে দাবি করেছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে  মো. আলমগীর বলেন, আমি মনে করি সবার ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের আচরণ ভালো ছিল। ভোটাররা সুষ্ঠুভাবে ভোট দিয়েছেন। আপনারাও সুন্দরভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। আমাদের প্রশাসনের যারা ছিল পুলিশ প্রশাসন, ভোটগ্রহণের দায়িত্বে থাকা প্রিসাইডিং অফিসার যারা ছিলেন সবাই আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করেছেন। আমি মনে করি যে সবার সমান দায়িত্ব পালন করার জন্য এবং ন্যায়সঙ্গত দায়িত্ব পালন করার কারণে এটা সম্ভব হয়েছে।

রবিবার (২৮ মে) আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি বলেন, শুধু গাজীপুরের ক্ষেত্রে না, আমরা সবসময় বলেছি যে নির্বাচনটা সুষ্ঠু হবে, সুন্দর হবে। আমাদের কাজ হলো যেসব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে আসবে তাদের সবাইকে সমান সুযোগ যেটা আমাদের পক্ষ থেকে দিতে হবে এবং সবার জন্য সমান মাঠ রাখবো। যাতে নির্বাচনের প্রচারণা করা বা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা বা ভোটের যে পরিবেশ, ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেন। সেই ব্যবস্থা আমরা করবো।

অনেকেই বলছেন ইসির সক্ষমতা বা সরকারের সদিচ্ছা নয়, মার্কিন ভিসানীতির কারণে গাজীপুর সিটির ভোট সুষ্ঠু হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ভিসানীতিতে কী হয়েছে না হয়েছে সে বিষয়ে আমরা এখনও কোনও গবেষণা করিনি। আপনারা বলছেন ভোটের দিন এটি পত্রিকায় প্রকাশ পেয়েছে। কিন্তু তার আগেই তো ভোট শুরু হয়ে গেছে। তাহলে তার প্রভাব পড়লো কীভাবে? এমন না যে এটি আগে হয়েছে, আমরা দেখেছি।  আমরা তো দেখিইনি। মাঠে ভোট চলছে। মানুষ কি ওই ভিসানীতি পড়েছে, নাকি কেন্দ্রে গিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিয়েছে?

তিনি আরও বলেন, ভিসানীতি তো আমরা জানতামই না। আপনাদের টেলিভিশনে দেখেছি। ভয় পাওয়ার সুযোগটা কই দিলো?

সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, শুধু গাজীপুর কেন, আমাদের সময়ে যত নির্বাচন হবে সবগুলো একই মানের করার চেষ্টা করবো।

তিনি বলেন, দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে সরকারের সঙ্গে আমাদের কোনও আলোচনা হয়নি। তাদের কোনও নির্দেশনা পাইনি। তাদের কোনও নির্দেশনা আশাও করিনি। আমরা আমাদের মতো স্বাধীন সংস্থা হিসেবে সংবিধানে যা আছে, আইনে যা আছে সেই অনুযায়ী কাজ করছি।

দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ভোট করা সম্ভব কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি রাজনৈতিক বক্তব্যের বিষয়ে উত্তর দেবো না। যেকোনও পরিস্থিতিতে যেকোনও পরিবেশে আমাদের দায়িত্ব হলো আইন মেনে সুষ্ঠু একটা নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। যা আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে করে আসছি এবং যতদিন আমরা আছি সেভাবে করবো। প্রথম দিন থেকেই বলছি আমাদের কেউ চাপ দেয় না। আমরা কারও কাছ থেকে চাপ নেইও না। আমরা প্রথম থেকেই মুক্ত আছি। ইনশাআল্লাহ শেষ পর্যন্ত মুক্ত থাকবো।