ঢাকা , মঙ্গলবার, ০১ অক্টোবর ২০২৪, ১৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo শান্তিগঞ্জে কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন Logo শান্তিগঞ্জে বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়  Logo সুনামগঞ্জের জিল্লুর রহমান সহ ছয় অতিরিক্ত সচিবকে ওএসডি Logo দিরাইয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নাম ব্যবহার করে কোন অনিয়ম দালালির সাথে জড়িতদের কঠোর হস্তে দমন করা হবে Logo ল্যাব সংস্কারের টাকা আত্মসা শাল্লায় প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তুলে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোব! Logo শান্তিগঞ্জে জামায়াতের উদ্যোগে সিরাত মাহফিল ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান Logo অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি নয়, বিধবা কার্ড বাতিলের অভিযোগ Logo বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় সীমান্তিকের উদ্যাগে বিশ্ব গর্ভনিরোধ দিবস উদযাপন Logo সিলেটে পাথরবাহী ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে ঔষধ কোম্পানীর এরিয়া ম্যানেজার নিহত Logo পাথারিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃআলী নেওয়াজের ইন্তেকাল

‘বঙ্গবন্ধু ছিলেন বাঙালি সংস্কৃতির প্রধান পৃষ্ঠপোষক’

সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন বাঙালি সংস্কৃতির প্রধান পৃষ্ঠপোষক। তিনি আজীবন বাঙালি সংস্কৃতির চেতনাকে ধারণ ও লালন করেছেন।

রবিবার (১১ জুন) রাজধানীর বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধুর সাংস্কৃতিক ভাবনা’ বিষয়ক বিশেষজ্ঞ বক্তৃতা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় জাদুঘর এ আয়োজন করে।

কে এম খালিদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতেন রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ততদিন পরিপূর্ণ হবে না যতদিন না সাংস্কৃতিক স্বাধীনতা নিশ্চিত হয়। জাতির পিতার পৃষ্ঠপোষকতায় শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের উদ্যোগে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প প্রতিষ্ঠান। তিনিই কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘আমার সোনার বাংলা’ গানকে আমাদের জাতীয় সংগীতের মর্যাদা দেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালের ২৪ মে কবি কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির মর্যাদা দিয়ে ভারতের কোলকাতা থেকে ঢাকায় আনেন।’

বঙ্গবন্ধু ভাষা আন্দোলনের অগ্রপথিক ছিলেন মন্তব্য করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘দিন যতই গড়াচ্ছে, ভাষা আন্দোলনে ও বাঙালি সংস্কৃতির সুরক্ষায় জাতির পিতার অবদানের কথা নিত্যনতুনভাবে প্রকাশিত হচ্ছে। ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর আঘাত আসতে পারে, বঙ্গবন্ধু তা আগেভাগেই অনুমান করতে পেরেছিলেন। ভারত-পাকিস্তান বিভক্তির আগে ১৯৪৭ সালের ৭ জুলাই এ বিষয়ে বঙ্গবন্ধুর ভাবনা তৎকালীন ভারতের ইত্তেহাদ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।’

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর পর্ষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য দেন– সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খলিল আহমদ। অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞ বক্তা ছিলেন বিশিষ্ট গবেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. ফাতেমা কাওসার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন

শান্তিগঞ্জে কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন

‘বঙ্গবন্ধু ছিলেন বাঙালি সংস্কৃতির প্রধান পৃষ্ঠপোষক’

আপডেট সময় ০৭:৫৩:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ জুন ২০২৩

সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন বাঙালি সংস্কৃতির প্রধান পৃষ্ঠপোষক। তিনি আজীবন বাঙালি সংস্কৃতির চেতনাকে ধারণ ও লালন করেছেন।

রবিবার (১১ জুন) রাজধানীর বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে ‘বঙ্গবন্ধুর সাংস্কৃতিক ভাবনা’ বিষয়ক বিশেষজ্ঞ বক্তৃতা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় জাদুঘর এ আয়োজন করে।

কে এম খালিদ বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতেন রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা ততদিন পরিপূর্ণ হবে না যতদিন না সাংস্কৃতিক স্বাধীনতা নিশ্চিত হয়। জাতির পিতার পৃষ্ঠপোষকতায় শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীনের উদ্যোগে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প প্রতিষ্ঠান। তিনিই কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘আমার সোনার বাংলা’ গানকে আমাদের জাতীয় সংগীতের মর্যাদা দেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালের ২৪ মে কবি কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির মর্যাদা দিয়ে ভারতের কোলকাতা থেকে ঢাকায় আনেন।’

বঙ্গবন্ধু ভাষা আন্দোলনের অগ্রপথিক ছিলেন মন্তব্য করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘দিন যতই গড়াচ্ছে, ভাষা আন্দোলনে ও বাঙালি সংস্কৃতির সুরক্ষায় জাতির পিতার অবদানের কথা নিত্যনতুনভাবে প্রকাশিত হচ্ছে। ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর আঘাত আসতে পারে, বঙ্গবন্ধু তা আগেভাগেই অনুমান করতে পেরেছিলেন। ভারত-পাকিস্তান বিভক্তির আগে ১৯৪৭ সালের ৭ জুলাই এ বিষয়ে বঙ্গবন্ধুর ভাবনা তৎকালীন ভারতের ইত্তেহাদ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।’

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর পর্ষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য দেন– সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খলিল আহমদ। অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞ বক্তা ছিলেন বিশিষ্ট গবেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. ফাতেমা কাওসার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক মো. কামরুজ্জামান।