ঢাকা , বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪, ১৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo শাল্লায় একাডেমিক ভবন প্রধান শিক্ষক ও তার ভাইয়ের দখলে Logo দিরাই বালিকা বিদ্যালয়ের মিলাদ মাহফিল Logo দিরাইয়ে অহিংস দিবস পালিত Logo আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস উপলক্ষে শান্তিগঞ্জে পিএফজি’র মানববন্ধন  Logo শান্তিগঞ্জে কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন Logo শান্তিগঞ্জে বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়  Logo সুনামগঞ্জের জিল্লুর রহমান সহ ছয় অতিরিক্ত সচিবকে ওএসডি Logo দিরাইয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নাম ব্যবহার করে কোন অনিয়ম দালালির সাথে জড়িতদের কঠোর হস্তে দমন করা হবে Logo ল্যাব সংস্কারের টাকা আত্মসা শাল্লায় প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে তুলে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোব! Logo শান্তিগঞ্জে জামায়াতের উদ্যোগে সিরাত মাহফিল ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

‘জাতির পিতা, সংসদ, সংবিধান নিয়ে প্রশ্ন তোলা চরম বেইমানি’

‘কিছু বিষয়কে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা উচিত’ মন্তব্য করে গণফোরামের সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, সংসদ, সংবিধান, জাতীয় পতাকা এগুলো নিয়ে প্রশ্ন তুললে চরম বেইমানি হবে। জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত সংসদের বিশেষ আলোচনায় অংশ নিয়ে রবিবার (৯ এপ্রিল) এসব কথা বলেন মোকাব্বির খান। সুবর্ণজয়ন্তীতে আলোচনার জন্য গত শুক্রবার সংসদে একটি প্রস্তাব আনেন সংসদ নেতা শেখ হাসিনা। ওই প্রস্তাবের ওপর সংসদ সদস্যরা বিশেষ আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন।মোকাব্বির খান বলেন, জাতির পিতাকে হত্যার পর সংসদকে বিভিন্নভাবে কলুষিত করা হয়েছে। জাতির পিতার হত্যার বিচার বন্ধ করার জন্য ইনডেমনিটির মতো কালো আইন এই সংসদে পাস করে সংসদকে কলঙ্কিত করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের, রাজাকার–আলবদরদের সংসদ সদস্য করে সংসদকে কলুষিত করা হয়েছে। জনগণের মালিকানা ছিনতাই করে গঠিত হচ্ছে জাতীয় সংসদ। আজকের জাতীয় সংসদে জাতির পিতার দর্শন, মুক্তিযোদ্ধের চেতনা, স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা অনেকাংশেই অনুপস্থিত।তিনি বলেন, এখনও জাতীয় সংসদে দুর্নীতিবাজ, অর্থপাচারকারী, লুটেরাদের জন্য ইনডেমনিটির মতো কালো আইন পাস হয়। এটা লজ্জার ব্যাপার।গণফোরামের এই এমপি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণা ছিল ৭০ এর নির্বাচন। তখন পশ্চিম পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণে ছিল নির্বাচন কমিশন। কিন্তু নির্বাচনে প্রাদেশিক পরিষদে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৮৮টিতে জয় পেয়েছিল আওয়ামী লীগ। ওই নির্বাচন নিয়ে কোনও প্রশ্ন ওঠেনি। ১৯৭৩ সালের নির্বাচন নিয়েও কেউ প্রশ্ন তোলেনি।১৯৭৫ সালের পর বৈধ-অবৈধ কোনও সরকারের আমলে নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ হয়নি অভিযোগ করে মোকাব্বির খান বলেন, কখনও সংবিধান কাটছাট, কখনো হ্যাঁ–না ভোট, কখনও ব্যালট বাক্স চুরি, কখনও এক কোটি ৩০ লাখ ভুয়া ভোটার, কখনও আগের রাতে ভোট চুরি ইত্যাদি।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন

শাল্লায় একাডেমিক ভবন প্রধান শিক্ষক ও তার ভাইয়ের দখলে

‘জাতির পিতা, সংসদ, সংবিধান নিয়ে প্রশ্ন তোলা চরম বেইমানি’

আপডেট সময় ০৪:৫০:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ এপ্রিল ২০২৩

‘কিছু বিষয়কে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখা উচিত’ মন্তব্য করে গণফোরামের সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, সংসদ, সংবিধান, জাতীয় পতাকা এগুলো নিয়ে প্রশ্ন তুললে চরম বেইমানি হবে। জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত সংসদের বিশেষ আলোচনায় অংশ নিয়ে রবিবার (৯ এপ্রিল) এসব কথা বলেন মোকাব্বির খান। সুবর্ণজয়ন্তীতে আলোচনার জন্য গত শুক্রবার সংসদে একটি প্রস্তাব আনেন সংসদ নেতা শেখ হাসিনা। ওই প্রস্তাবের ওপর সংসদ সদস্যরা বিশেষ আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন।মোকাব্বির খান বলেন, জাতির পিতাকে হত্যার পর সংসদকে বিভিন্নভাবে কলুষিত করা হয়েছে। জাতির পিতার হত্যার বিচার বন্ধ করার জন্য ইনডেমনিটির মতো কালো আইন এই সংসদে পাস করে সংসদকে কলঙ্কিত করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের, রাজাকার–আলবদরদের সংসদ সদস্য করে সংসদকে কলুষিত করা হয়েছে। জনগণের মালিকানা ছিনতাই করে গঠিত হচ্ছে জাতীয় সংসদ। আজকের জাতীয় সংসদে জাতির পিতার দর্শন, মুক্তিযোদ্ধের চেতনা, স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা অনেকাংশেই অনুপস্থিত।তিনি বলেন, এখনও জাতীয় সংসদে দুর্নীতিবাজ, অর্থপাচারকারী, লুটেরাদের জন্য ইনডেমনিটির মতো কালো আইন পাস হয়। এটা লজ্জার ব্যাপার।গণফোরামের এই এমপি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণা ছিল ৭০ এর নির্বাচন। তখন পশ্চিম পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণে ছিল নির্বাচন কমিশন। কিন্তু নির্বাচনে প্রাদেশিক পরিষদে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৮৮টিতে জয় পেয়েছিল আওয়ামী লীগ। ওই নির্বাচন নিয়ে কোনও প্রশ্ন ওঠেনি। ১৯৭৩ সালের নির্বাচন নিয়েও কেউ প্রশ্ন তোলেনি।১৯৭৫ সালের পর বৈধ-অবৈধ কোনও সরকারের আমলে নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ হয়নি অভিযোগ করে মোকাব্বির খান বলেন, কখনও সংবিধান কাটছাট, কখনো হ্যাঁ–না ভোট, কখনও ব্যালট বাক্স চুরি, কখনও এক কোটি ৩০ লাখ ভুয়া ভোটার, কখনও আগের রাতে ভোট চুরি ইত্যাদি।