ঢাকা , মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
Logo ঢাকায় পাচার কালে সুনামগঞ্জ থেকে ইয়াবাসহ একজন গ্রেফতার Logo সেফটির হাওরে হীরা-৯ জাতের ধানের বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাসি Logo সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজে অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা Logo সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত Logo সুনামগঞ্জে মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীদের দেড়ঘণ্টা সড়ক অবরোধ, পরে সরিয়ে দিল সেনাবাহিনী Logo বিমানবন্দরে নেতাকর্মীদের ভালোবাসায় সিক্ত যুক্তরাজ্য বিএনপির সহ সভাপতি এম এ ছাত্তার Logo শান্তিগঞ্জের আসামমুড়ায় ​ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত Logo কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলনের সুস্থতা কামনায় ছাতকের বিভিন্ন এলাকায় দোয়া মাহফিল Logo দোয়ারাবাজারে অপারেশন ডেভিল হান্টে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার Logo শান্তিগঞ্জে কেন্দ্র ঘোষিত শ্রমিক যোগাযোগ পক্ষ পালন

ক্রিমিয়ায় বিস্ফোরণ, রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র বহর ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের

রাশিয়ার দখলে কৃষ্ণ সাগরীয় উপদ্বীপ ক্রিমিয়ায় রুশ ক্ষেপণাস্ত্রের বড় একটি চালানে হামলা চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেন। ওই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো রেলপথে পরিবহন করা হয়েছিল। মস্কো বলছে, ড্রোনের মাধ্যমে হামলা আক্রমণ করা হয়েছে।মঙ্গলবার (২১ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।ক্রিমিয়া উপদ্বীপের উত্তরে বিস্ফোরণের ফলে রেলপথে পরিবহন করা রাশিয়ান ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংসের কথা জানায় ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। এদিকে উপদ্বীপের ঝানকোই শহরের রুশ-নিযুক্ত প্রধান বলেছেন, ড্রোন দ্বারা আক্রমণ করা হয়েছে।কীভাবে ক্ষেপণাস্ত্রের চালানে হামলা চালানো হয়েছে বা কারা করেছে, এ নিয়ে বরাবরের মতোই স্পষ্ট করেনি  ইউক্রেনীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। ২০১৪ সালের পর ক্রিমিয়ায় রুশ ক্ষেপণাস্ত্রের বহরে এটাই প্রথম শক্তিশালী হামলা বলে ধারণা করা হচ্ছে।২০১৪ সালে ইউক্রেনীয় ভূখণ্ড ক্রিমিয়া দখল করে নিজেদের অংশ হিসেবে ঘোষণা করে রাশিয়া। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া আবারও ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরু করেছে। পাল্টা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইউক্রেনীয় বাহিনী। ক্রিমিয়া ভূখণ্ডকে পুনরুদ্ধারে প্রতিজ্ঞা করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। গত বছরে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে ক্রিমিয়া উপদ্বীপে বিচ্ছিন্ন হামলার ঘটনা ঘটছে। যদিও এসব হামলার কোনটিরই দায় স্বীকার করেনি কিয়েভ। ২০২২ সালেও ক্রিমিয়ার কার্চ সেতুতে বিস্ফোরণ ঘটে। ওই ঘটনায় ইউক্রেনকে দায়ী করেন পুতিন।সোমবার বিবৃতিতে ইউক্রেনীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, এমন বিস্ফোরণে রাশিয়াকে নিরস্ত্রীকরণের প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখেছে এবং ইউক্রেনীয় ক্রিমিয়া উপদ্বীপকে দখলমুক্ত করার প্রক্রিয়া আরও এগিয়ে দিয়েছে।

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

Janasarthe 24

আপনাদের আশে পাশে ঘটে যাওয়া প্রতি মুহুর্তের খবর দিয়ে আমাদের সহযোগীতা করুন। আমরা আমাদের অনলাইনে তা প্রকাশ করে কৃতজ্ঞ হবো। আমাদের প্রতি মুহুর্তের খবর জানতে আমাদের সাথে থাকুন
জনপ্রিয় সংবাদ

ঢাকায় পাচার কালে সুনামগঞ্জ থেকে ইয়াবাসহ একজন গ্রেফতার

ক্রিমিয়ায় বিস্ফোরণ, রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র বহর ধ্বংসের দাবি ইউক্রেনের

আপডেট সময় ১০:৫৫:০৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩

রাশিয়ার দখলে কৃষ্ণ সাগরীয় উপদ্বীপ ক্রিমিয়ায় রুশ ক্ষেপণাস্ত্রের বড় একটি চালানে হামলা চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেন। ওই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো রেলপথে পরিবহন করা হয়েছিল। মস্কো বলছে, ড্রোনের মাধ্যমে হামলা আক্রমণ করা হয়েছে।মঙ্গলবার (২১ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।ক্রিমিয়া উপদ্বীপের উত্তরে বিস্ফোরণের ফলে রেলপথে পরিবহন করা রাশিয়ান ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংসের কথা জানায় ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। এদিকে উপদ্বীপের ঝানকোই শহরের রুশ-নিযুক্ত প্রধান বলেছেন, ড্রোন দ্বারা আক্রমণ করা হয়েছে।কীভাবে ক্ষেপণাস্ত্রের চালানে হামলা চালানো হয়েছে বা কারা করেছে, এ নিয়ে বরাবরের মতোই স্পষ্ট করেনি  ইউক্রেনীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। ২০১৪ সালের পর ক্রিমিয়ায় রুশ ক্ষেপণাস্ত্রের বহরে এটাই প্রথম শক্তিশালী হামলা বলে ধারণা করা হচ্ছে।২০১৪ সালে ইউক্রেনীয় ভূখণ্ড ক্রিমিয়া দখল করে নিজেদের অংশ হিসেবে ঘোষণা করে রাশিয়া। ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া আবারও ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরু করেছে। পাল্টা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইউক্রেনীয় বাহিনী। ক্রিমিয়া ভূখণ্ডকে পুনরুদ্ধারে প্রতিজ্ঞা করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। গত বছরে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে ক্রিমিয়া উপদ্বীপে বিচ্ছিন্ন হামলার ঘটনা ঘটছে। যদিও এসব হামলার কোনটিরই দায় স্বীকার করেনি কিয়েভ। ২০২২ সালেও ক্রিমিয়ার কার্চ সেতুতে বিস্ফোরণ ঘটে। ওই ঘটনায় ইউক্রেনকে দায়ী করেন পুতিন।সোমবার বিবৃতিতে ইউক্রেনীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, এমন বিস্ফোরণে রাশিয়াকে নিরস্ত্রীকরণের প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখেছে এবং ইউক্রেনীয় ক্রিমিয়া উপদ্বীপকে দখলমুক্ত করার প্রক্রিয়া আরও এগিয়ে দিয়েছে।